আমার শ্রদ্ধেয় ভাই-বোন, বাড়ির লোক সকল, আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী, পরিচিতজন ও সংশ্লিষ্ট সকলে দয়াকরে আমায় বলুন যে, যেহেতু এর আগের ২০টি পোস্টে বিশেষ করে ১৮, ১৯ ও ২০ নং পোস্টে বিষয়টি সবিস্তার বিবৃত করা হয়েছে এবং যেহেতু ঐ পোস্ট গুলোতে আপনারা কোন ধরনের নেগেটিভ মন্তব্য করেননি বা কোন ধরনের পরামর্শও প্রদান করেননি, এবং যেহেতু আমার শরীরে জ্বীন বা জ্বীন সম্প্রদায়ের আগমণ ও আমার নিজ শরীরের বিভিন্ন উপস্বর্গের বহিঃপ্রকাশের মধ্যদিয়ে এবং সর্বপরি আমার মায়ের সত্যায়ন এ সবকিছু পর্যালোচনা ও গবেষণা করে, আমি এ পোস্টের পূর্বোক্ত পোস্ট, অর্থাৎ ১৯ নং পোস্ট ও ২০ নং পোস্টে আমি আমার জ্বীন সম্পর্কিত বিষয় ও সৈয়দ সম্পর্কিত বিষয়ের আমার নিজস্ব ফাইনাল বৈচারিক সিদ্ধান্ত জানিয়ে ছিলাম। (ঐ পোস্ট সমূহ এ ব্লগেই রয়েছে, আপনারা প্রয়োজনে পড়ে দেখতে পারেন)

 তাই এখন আর এর বেশি কিছু বলতে চাই না।

এখন দেশ-বিদেশের আপনারা যেই হন না কেন, এখন শুধু আপনারা বলবেন যে, আমার মা, আমার ও আমার সন্তানদের নামের এফিডেভিট করে ও আমাদের সকলের নামের পূর্বে সৈয়দ সংযোজন করা এবং আমার নামের শেষে চৌধুরী বাদ দেয়া কেন ও কোন্ যুক্তিতে অবৈধ হবে? 

অর্থাৎ আমার মা, আমি, আমার সন্তানেরা ও তৎপরবর্তী মাতৃকুল ও পিতৃকুলের দিক থেকে আমরা সবাই আওলাদে রাসূল (সাঃ) এঁর বংশ। মানে আমরা আওলাদে রাসূল (সাঃ)। আমার এ দাবীটি অযুক্তিক দাবী, তাই এ বিষয়ে আপনারা আপনাদের মূল্যবান যুক্তি সমূহ পেশ করবেন, যদি আপনারা আমার আপনজন ও পরিচিত জন হয়ে থাকেন।

দেখুন, তাই এখন আমি চাই যে, আমি অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এ বিষয়ে আশা করি আপনারা আপনাদের মূল্যবান যুক্তি সমূহ পেশ করবেন। যেহেতু আপনারা আমার আপনজন ও পরিচিতজন বা শুভাকাঙ্খী। আর কোন কমেন্টস করলে নিজেদের ইমেইল দিয়ে আমার এ ওয়েবসাইটেই করবেন। যেহেতু কে বা কী কমেন্টস করলেন, পরবর্তীতে যেন আমি তা বুঝতে পারি। কারণ ফেসবুক বা অন্য কোন সোস্যাল মিডিয়ায় মন্তব্য করলেতো তা হয়তো কালের বিবর্তনের কারণে হারিয়ে যেতে পারে।

সুতরাং এফিডেভিট না করার বিষয়ে যদি কোন যৌক্তিক কারণ আপনারা খুঁজে পান, তাহলে আমাকে তা জানিয়ে কৃতজ্ঞতার পাশে আবদ্ধ করার জন্য আপনাদের প্রতি বিশেষ ভাবে অনুরোধ রইলো।

ধন্যবাদান্তে-

সৈয়দ আরিফ উল্যাহ

 সকলে ভালো থাকুন। সুন্দর থাকুন। এ কামনায় আজকের মতো এখানেই শেষ করলাম। আল্লাহ্ হাফেজ।