বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

আপগ্রেড: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রি.

(এ পোস্টটির পূর্বোক্ত নাম ছিলো বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান। বর্তমান নাম অনুযায়ী অল্প কিছুদিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় এডিট করা হবে)

নিজ ব্রেনকে আদালত বানিয়ে এবং নিজকে আত্ম-সমালোচনা করে, উপর্যুক্ত বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান করছি। দেখুন, আমি কোন ইয়ার্কি, ক্রিড়া-কৌতুক, ছলনা আর অভিনয়ের লোক নই। অথচ আমাকে নিয়ে, আমার প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে করা হচ্ছে, সীমাহীন ছলনা, হাসি-ঠাট্টা, হিংসা, শত্রুতা এবং করা হচ্ছে বিভিন্ন ভাবে অপমান মূলক ব্যবহার। আর উপর্যুক্ত আবেদনটিও এ ধরনেরই একটি আবেদন। দেখুন ভাগিনা-ভাতিজা-ভাতিজি চাচা/মামার সাথে ইয়ার্কি করবে; এ বিষয়টি আমি আর কয় বছর সহ্য করবো? আর তাই যেহেতু এ প্রতিষ্ঠানটি আমার প্রাণের প্রতিষ্ঠান, অতএব অনেকটা বৈচারিক এবং পূর্বাপর সবকিছু বিবেচনা করেই সম্পন্ন করছি ও সিদ্ধান্ত নিচ্ছি, এ আবেদনের বিষয়ে।

(বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান, সম্মানিত ভিউয়ার গণকে এ পোস্টটি  Bandhan Foundation সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি)

১. আবেদন গ্রহণের তারিখ:-

৩১ মার্চ, ২০২৩ খ্রি. ও ০৮ রমজান ১৪৪৪ হিজরি, শুক্রবার, সকাল ১০:২০ এএম.

২. আবেদনের মূল বিষয় কী তা উপস্থাপন:-

আবেদনকারী হিসেবে ১ম পক্ষের আবেদন এই যে,  ২য় পক্ষ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত  “Bandhan Foundation বন্ধন ফাউন্ডেশন” এর অফিস ঘরটি ১ম পক্ষের বাবার কেনা সম্পত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত বিধায়, তা ২য় পক্ষকে সরিয়ে ফেলতে বলা হয়েছ।

৩. আবেদন গ্রহণ, শুনানি ও  রায় বা সিদ্ধান্ত প্রদানের মাধ্যম:-

ফেসবুক ও বন্ধন ফাউন্ডেশনের নিজস্ব ওয়েবসাইট ar900.com

৪. ১ম পক্ষ হিসেবে বাদী পক্ষের পরিচয়:-

আমার বড় ভায়ের বড় ছেলে শাহরিয়ার মাহমুদ এবং আমার সাবালক ভাতিজা-ভাতিজি ও ভাগিনাদের প্রায় সবাই। সকলের পরিচয় জানতে ১০ নং ক্রমিকে উল্লেখিত তাদের কমেন্টস হিসেবে আবেদন পত্রের নিচে তাদের নামের উপর ক্লিক করতে পারেন।

৫. ২য় পক্ষ হিসেবে বিবাদী পক্ষের পরিচয়:-

আমি Bandhan Foundation বন্ধন ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা, Muhammad Arif Ullah নিজেই।

(বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান, সম্মানিত ভিউয়ার গণকে এ পোস্টটি  Bandhan Foundation সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি)

৬. আবেদনের স্বপক্ষে বাদী ও বিবাদী উভয়কে বুঝতে তাদের উভয় পক্ষের ফেসবুক প্রোপাইল:-

যেহেতু এ আবেদনটি ফেসবুকের মাধ্যমে এসেছে, তাই-

এখানে ক্লিক করে

অত্যন্ত সংবেদনশীল  এ আবেদনের প্রথম পক্ষের এবং

এখানে ক্লিক করে

এ আবেদনের দ্বিতীয় পক্ষের প্রোপাইল ভিজিট করা যেতে পারে।

সে সাথে কেউ যদি চান যে, বাদী পক্ষীয় ব্যক্তিবর্গের ফেসবুক একাউন্ট ভিজিট করবেন; অবশ্যই তিনি যাতে ভিজিট করতে পারেন, সে জন্য বাদী পক্ষীয় প্রত্যেক ব্যক্তিকে সে সুযোগ প্রদান করা, তা তার জন্য যুক্তিযুক্ত হবে এবং বাদী পক্ষের এ আবেদনের নিচে তাদের নামের উপর ক্লিক করে যে কেউ তা ভিজিট করতে পারেন (১০ নং ক্রমিকে উল্লেখিত)।

৭. ৩য় পক্ষ হিসেবে এ আবেদনের স্বাক্ষী গণের পরিচয়:-

ফেসবুকে আমার নিজ কর্তৃক আমার ব্যক্তিগত প্রোপাইলে আমারই প্রকাশিত পোস্টে বিবাদী পক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত উক্ত কমেন্টস হিসেবে এ আবেদন পত্রের পাঠকবৃন্দ এবং আমার অন্যান্য পোস্টের ভিউয়ার বৃন্দ।

(বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান, সম্মানিত ভিউয়ার গণকে এ পোস্টটি Bandhan Foundation সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি)

৮. বিচারকের পরিচয় ও বিচারকের নিকট যে ভাবে আবেদন প্রেরণ করা হয়েছে :-

যেহেতু বিচারের জন্য তাদের আবেদনটি ২য় পক্ষ হিসেবে আমার নিকট প্রেরণ করা হয়েছে এবং এর নিষ্পত্তিও তারা আমার কাছেই চেয়েছে, তাই এ আবেদনের রায় বা সিদ্ধান্ত আমি নিজেই অর্থাৎ  Bandhan Foundation বন্ধন ফাউন্ডেশন, এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক জনাব আরিফ উল্যাহ চৌধুরীই প্রদান করা উচিৎ হবে, ইহাই যুক্তিযুক্ত মনে করছি। আর তাই এ পোস্টের সর্ব নিচের দিকে আবেদনটি নিষ্পত্তি করা হয়েছে (১২ নং ক্রমিকে)।

উল্লেখ্য যে, ১ম পক্ষের এ আবেদনটি আমাকে আমার নিজ ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোপাইলে আমারই পোস্টকৃত পোস্টের কমেন্টস সেকশনে ২য় পক্ষ কর্তৃক কমেন্টস করে প্রেরণ করা হয়।

৯. আবেদন অনুযায়ী বিচার কার্যের প্রারম্ভিকতা:-

সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহু তা’য়ালার জন্য এবং লক্ষ্য-কোটি দরুদ ও সালাম পেশ করছি মানবতার মুক্তির দিশারী, সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ ও বর্তমান থেকে কেয়ামত পর্যন্ত সময়ের একমাত্র সত্য নবী ও রাসূল হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা (সা:) এঁর উপর। আলহামদুলিল্লাহ! অতি অল্প সময়ে আবেদনকারীর আবেদন মঞ্জর করতে পেরে আমি নিজকে ধন্য মনে করছি। এ তাওফিক এনায়েত করেছেন আমার রব; এখানে আমার কোন অহংকারিত্ব নেই। তাই রবের চরনে রইলো আমার অবনত মস্তক।

১০. আবেদন পত্রের অনুলিপি বা বিস্তারিত বিবরণ:-

বাদী কর্তৃক যে অবেদনটি করা হয়েছিলো তা হুবহু নিম্নে তুলে ধরা হলো (এ বিষয়ক পোস্টটি নিম্নে ১০.০ ক্রমিকে উল্লেখিত আছে):

আসসালামু আলাইকুম
আপনি আমাকে চিনতে পারেন, বা নাই পারেন আমি আপনার বংশীয় এবং স্বজাতি। চিনতে না পারার বিষয়টি বলেছি কারন, আমি হয়ত আপনার মত এত উঁচু লেভেলে জ্ঞান চর্চা করতে পারিনা বিধায় এর আগে একদিন আপনি আমাকে চিনতে পারেন নাই। এটা একদিন কিনা জানি না হয়ত প্রতিদিন ও হতে পারে। আমি অল্প কথায় বিশ্বাসী, এবার আসল কথায় আসা যাক। আমি আপনার প্রতিটা ব্লক খুব মনোযোগ সহকারে পরি। আমি লাস্ট বেশ কিছু দিন যাবত লক্ষ করতেছি আপনি আপনার লিখনিতে আপনার বাডির মানুষ, আপনার পিতৃতুল্য বড়ভাইদের, স্নেহের ছোটদের নানান ভাবে অপমান মুলুক কথা বলে সামাজিক ভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করতেছেন। আপনি এক্ষেত্রে নানান শ্রুতিকটু শব্দ ও ব্যাবহার করেছেন। যেটা আমাকে অনেক আঘাত করেছে।
এই কমেন্টের মাধ্যমে আমি আপনাকে সম্মানের সাথে জানাতে চাচ্ছিযে, আগামীতে আপনার কোন লেখনিতে এই ধরনের শ্রুতিকটু শব্দ ব্যাবহার করে আপনার বংশীয়, স্বজাতি, এবং আত্মীয়দের সমাজের কাছে ছোট ও অপমানের সামিল করলে আমি আপনার বিরুদ্ধে সামাজিক বা আইনগত ভাবে সম্মানহানি/মানহানীর ব্যবস্থা গ্রহন করবো। আপনাকে আরো জানাচ্ছিযে, আপনি আমার বাবার ক্রয়কৃত ভূমির উপর যে হাওয়াখানা নির্মান করেছেন সেটা অতি সত্তর সরিয়ে নিন। তা না হলেও আমি যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহন করব
কমেন্টসে উল্লেখিত এ আবেদনটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও পড়ে নিতে পারেন।

এখন বিবাদির নিজস্ব ওয়েবসাইট  ‍ar900.com এর মাধ্যমে উপরোক্ত  কমেন্টস এর জবাব প্রদান করা হচ্ছে।

(বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান, সম্মানিত ভিউয়ার গণকে এ পোস্টটি  Bandhan Foundation সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি)

১০.১: ১ম পক্ষের আবেদন হিসেবে ২য় পক্ষ কর্তৃক উপরোক্ত কমেন্টস এর জবাব প্রদান:-

ভায়েরা আমার (আত্মার), অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাচ্ছি যে, অনেক কষ্ট করে আমার প্রাণ প্রিয় প্রতিষ্ঠান  Bandhan Foundation বন্ধন ফাউন্ডেশন, এর অফিস ঘর আমারই বাড়ির সামনে আমার নিজস্ব জায়গায়  প্রতিষ্ঠা করেছিলাম।

কিন্তু এখন আমারই ভাগিনা ও ভাতিজা-ভাতিজির দল, যাদেরকে ছোট বেলায় আমি কোলে নিয়েছিলাম, যাদের কতককে আমি পড়িয়ে ছিলাম; কিন্তু তারাই আজ এ ঘরটি সরিয়ে ফেলতে আমার প্রতিপক্ষ হিসেবে আমার প্রতি আবেদন করেছে।

তো যেহেতু তারা আমার ভাগিনা ও ভাতিজা-ভাতিজি, তাই তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমি ঘোষণা দিলাম, আমার দ্বারা যদি সম্ভব হয়; তাহলে বন্ধন ফাউন্ডেশন এর অফিস আমি অন্যত্র সরিয়ে ফেলবো ইনশাআল্লাহু তা’য়ালা। প্রয়োজন হলে অথবা সরানো সম্ভব না হলে, তবে এখানেই থাকবে।

আগে ভেবে ছিলাম প্রতিষ্ঠানের ফাউন্ডেশন অফিস এর মর্যাদা দিয়ে এ অফিসটিকে চিরদিনের জন্য এখানে রেখে দিবো।

কিন্তু এখন যখন বন্ধন ফাউন্ডেশন হিসেবে কেউ পছন্দই করছে না, বরং হাওয়া খানা হিসেবে আমাকে শুনানো হলো; এর আগে অবশ্য লোকমুখে পাগলা গারদ হিসেবে শুনতে পেয়ে ছিলাম; তাও যারা প্রাণের স্পন্দন তাদের থেকেই; তাই প্রাণ বলতেতো আমার কাছে কিছু একটা রয়েছে, তাই না?

এছাড়া এ ভাতিজা গুলো তাদের চলা-ফেরায়, কথা-বার্তায়, তাদের ব্যবহারে এতোদিন যে চরম বেয়াদপি করে চলেছে; তার বর্ণনা ভাষায় প্রকাশ করা বা বর্ণনা করারও অতীত হবে।

আর তাই আজ আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হলাম যে, সম্ভব হলে যেখানে মানুষের মাঝে মানুষের ভালোবাসা আছে; যেখানে মানুষ মানুষকে ভালোবাসে পৃথিবীর সে রকম কোন একটি দেশে ইনশা’আল্লাহু তা’য়ালা Bandhan Foundation স্থানান্তরিত করবো।

সে সাথে গ্রামবাসি সহ সকলকে এ রুপ বলতে চাই যে, তোমরা মনে হয় ভূলে গেছ, যে দেশে গুণের কোন কদর নেই; সে দেশে গুণী জন জন্মাতে পারে না।

এবং আমার আরো একটি কথা সকলে খুব ভালো করে মনে রাখবে যে, দেখ, নদী যখন ভরাট থাকে, তখন মাছেরা পিঁপড়া খায়, আর নদী যখন শুকিয়ে যায়, তখন সেই মাছদেরকেই পিঁপড়ায় খায়। সামান্য পেশাবের মধ্যে কড়াই গাছের ছোট্ট পাতার উপর পিঁপড়া বসে যেমন মনে করতে পারে, সে মহা সমুদ্রের টাইটানিকের নাবিক; আজ আমার দেশের মানুষ গুলাও সে রকম হয়ে গেছ।

তো যাক এ ঘর নিয়ে আমার ২য় আরেকটি উদ্দেশ্য রয়েছে। তা পৃথিবীর সকল জীব ও প্রাণি একত্রিত হয়ে না করলেও; তা আমি শুনতে পারবো না। হ্যাঁ, আমার ঋণ রয়েছে, শুধু এ কারণে এবং অহংকার, মিথ্যা ও জুলুমের কারণে যদি বাধ্য হই, তবেই কেবলমাত্র আমার ঐ সিদ্ধান্ত পরিবর্তীত হবে।

সে বিষয়টি উপরোক্ত আবেদনের সাথে সম্পৃক্ত নয় বিধায় এবং আমার ভাইদের থেকে আবেদন না আশায়, তা ব্যক্ত করার আর প্রয়োজন মনে করছি না এবং সে ক্ষেত্রে এ ঘরটি স্মৃতি হিসেবে চিরদিনের জন্য এখানে থেকে যাবে ইনশা’আল্লাহু তা’য়ালা।

আর ঘরটি আবেদনকারীর বাবার ক্রয়কৃত সম্পত্তি বলে, আবেদনকারী যে আবেদন করেছে; তার কৃয়দাংশ আভিধানিক ভাবে সত্য হলেও, পারিভাষিক ভাবে একেবারেই সত্য নয়।

আমার বড় ভাই, বাড়িতে আমাদের ছোট দু’ভাই থেকে জমি একটু বেশি দখল করছেন। যেটুকু বেশি দখল করছেন, সে জায়গার বুঝ দেয়ার মতো এ জায়গা ছাড়া আমার বড় ভাইর কাছে, আর কোন জায়গা নেই। এমনিতেই কিছু বাড়ির জায়গা, পাতা বোনের মধ্যে দিয়ে তিনি সমন্বয় করেছিলেন।

এখন তার আর পাতা বোনও নেই যে, তিনি অতিরিক্ত যে জায়গা টুকু ঘর ও ঘরের আঙিনায় বা বাড়িতে ভোগ করছেন তা আমাদেরকে এয়াজ বদল করে দিবেন।

দুনিয়াতে তিনি আমাদের চাইতে আগে এসেছিলেন এবং বাড়ির জায়গা তার বেশি  দখলের প্রয়োজন হয়েছিলো!!! তাই তিনি ভোগ দখল করলেন! এখন তার সন্তানগণ আবার কী বোঝাতে চাচ্ছেন, তা আমার বোধগম্য নয়। এখন যদি সে বা তারা আমার এ ঘরের  সামান্য জায়গা টুকু চায়, তাহলে আমিও বাড়িতে অবস্থিত তাদের ঘরের মধ্যকার জায়গা টুকুই চাইবো। ঘরের বদলা ঘর হবে, এটাই স্বাভাবিক। তাছাড়া মাপ-ঝোঁপ ফাইনাল করে তাদের চোখের সামনে, আমার বড় ভাই সহ তাদের সকলের রাজি খুশিতেই রাস্তার পাশে গাছ কেটে বালি দিয়ে ভিটি ভরাট করে বন্ধন ফাউন্ডেশনের এ অফিস ঘরটি তাদেরই চোখ উপেক্ষা করে আমি দিতে সমর্থ হয়েছিলাম। কারণ তারা আমার সাথে হিংসা ও শত্রুতায় মত্ত ছিলেন। ঘরটি দেয়ার জন্য ১ম দিন যখন ইট আনয়ন করি, তখন লেবার গণ তার জমির পাশে সরকারি রাস্তার কিনারায় ইট রাখার জন্য অল্প কয়েকটি পাট গাছ তুলে ফেলার কারণে যে মার মুখি ব্যবহার করেছিলেন তা যেন আমার চিরকাল মনে থাকবে। লেবারদের অপরাধ শুধু এ টুকু ছিলো যে, তারা আমার ভায়ের রোপনকৃত কয়েকটি বা কিছু পাট গাছ তুলে ফেলেছিলেন। আমার অন্যান্য পোস্ট পড়লে এতো হিংসা ও শত্রুতার কারণ আশা করি আপনারা বুঝতে পারবেন। সেদিন আমি যথেষ্ট দু:খ পেয়েছিলাম।

এখানে উল্লেখ্য যে, ঘরটি প্রায় ১.৪ শতাংশ জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। এর মধ্যে বড় ভায়ের সাথে বদলকৃত রয়েছে, বড়জোর ০.১৮ শতাংশ। বাকি জায়গা আমার বাবার নামে। বাস্তবে এ ঘরের মধ্যকার বড় ভায়ের জায়গাটুকু পরিবর্তন করে, তাদের ঘর বা অন্য কোন স্থান দিয়ে পরিবর্তন করে অন্য যে কোন স্থানান্তরিত জমি নিতে এবং তাদের দাবি অনুযায়ী ঘরটি সরাতে কিছুতেই আমি রাজিনা। কারণ তাদের সাথে বোঝা-পড়ার মাধ্যমেই আমি এ ঘরটি দিযে ছিলাম। যার চাক্ষুষ স্বাক্ষি এ এলাকার জনগণ। জনগণের সত্য স্বাক্ষি অনেক সময় লিখা থেকেও বেশি কার্যকরি হতে পারে।

যেমন বিজ্ঞান বইতে রয়েছে, জ্বীন বলতে কিছু নেই। কিন্তু এ এলাকার মানুষ বলে সত্যিই জ্বীন রযেছে, আমরা তা প্রত্যক্ষ করছি। আবার প্রকৌশলের বইতে রয়েছে, সিলিং ফ্যান জোরে ঘুরুক বা আস্তে ঘুরুক, বিদ্যুৎ বিল একই; কিন্ত দিন পরিবর্তন হয়েছে, একই নয়।

আবার পরবর্তীতে যদি সত্যিই তারা এ ঘরের মধ্যকার ঐ অল্পাংশের দাবি করে, তবে তা হবে শুধুমাত্র তাদের হিংসা ও লোভের প্রতিফলন। আসলে আমার ঘরের এ জায়গা পরিবর্তনের আবেদন, এটি কিন্তু নয়, যা এ পোস্ট সহ আমার অন্যান্য পোস্ট মনোযোগের সহিত পড়লে যে কেউ অনায়াসে তা বুঝতে পারবে।

প্রিয় পাঠক, লক্ষ্য করুন, আমার সাথে যে জ্বীনটি রয়েছে, একে রুখতে গিয়ে পারিবারিক ও পরিবার থেকে সৃষ্ট সামাজিক বা সামাজিক আন্ত:কোন্দলে দীর্ঘ দিন তারা আমার সাথে করেছিলো হিংসা ও শত্রুতা। এখন আবার জ্বীন আসাতে তারা বিষয় টিকে ধামাচাপা দিয়ে এবং আমিও যেহেতু সম্মান খুঁজছি তাই এ আবেদনটি অনেকটা হাস্যকর ভাবে আমার নিকট উপস্থাপন করেছে।

দেখুন আমি কোন ইয়ার্কির লোক নই। গতকাল মসজিদ থেকেও তারাবির নামাজ না পড়ে বাড়ি চলে আসি।সে বিষয়টিও পরে অন্য একটি পোস্টে বলবো। আমাকে দমন করে রাখার কত যে পাঁয়তারা তারা এলাকার প্রায় সবাই মিলে করেছে,   তা বর্ণনারও অতীত। আর আমিও বিষয়টি সহ্য করছি এবং সহ্য করছি এবং সহ্য করছি এ জন্য যে, জ্বীন মানব এ বিষয়টি পৃথিবীতে একেবারেই নতুন। ফলে তারা বুঝে উঠতে না পেরে শুধু আমাকে চাপা দিয়ে দিয়ে রাখতে চেয়েছে। কিন্তু আর কতকাল!!!

তাহলে আরো একটু শুনুন, আমার বাবা থাকতে আমি এখন যেখানে বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ঘর দিয়েছি, এর নিচ দিয়ে বাবার  নিজ তদারকিতে এবং বাবা স্বয়ং আমার মেঝ ভায়ের সহযোগিতায় এবং বাবার জমি বন্ধকের টাকা দিয়ে আমাদের তিন ভায়ের নামে জমি ক্রয় করেছিলো। সেখানে আমার নামেও প্রায় সাড়ে ৪ ডিসিম জমি ক্রয় করা হয়েছিলো। বাবার মৃত্যূর পরেও মেঝ ভাই আমাকে ঐ জমির দখল দিচ্ছিলো না। বলতো তুমি তখন ছাত্র ছিলে; আমরা তোমার নামে ক্রয় করেছি ঠিক আছে; কিন্তু তুমি কোন টাকা দাওনি। এখন টাকা দাও। তাহলে জমি দখলে দেবো।

এ বিষয়ে আমার এক ঝেঠাতো ভায়ের সাথে আমার ভালোবাসা ছিলো বেশি। তাকে একদিন বললাম। আমার জমিতো দখল দিচ্ছে না। তিনি বললেন, এ জমিটি তোমার পাওয়ার অধিকার নাই, এটা এভাবে তুমি পেতে পারো না। পেতে হলে জমির মূল্য দিতে হবে। অথচ জমি আমার নামে সরকারি দলিলকৃত মানে রেজিস্ট্রিকৃত ভাবে ক্রয় করা ছিলো এবং শুনেছিলাম বাবা দক্ষিণ দিকের আরেকটি জমি বন্ধক দিয়েও আমার পক্ষে কিছু টাকা দিয়েছিলেন।

এখন কথা সেটা নয়, কথা হচ্ছে, আমার সাথে বন্ধুতা, অথচ তিনি এতো বড় একটা মিথ্যে ও ভূল বিচারের কথা কিভাবে আমার উপর চাপিয়ে দিলেন? পরবর্তীতে আমার বড় ভাই ও সমাজের আরো কযেকজন মিলে অবশ্য সে জায়গা টুকু আমার দখলে নিয়ে দিয়েছিলেন।

এই অল্প কিছু দিন হলো সমিতির সদস্যদের সঞ্চয়ের টাকা শোধ করতে গিয়ে আমি সে জমিটা আমার মেঝ ভায়ের নিকটই প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষ টাকার মতো বিক্রি করেছি।

তাহলে জ্বীন এসেছে আমার নিকট। তোমরা আমার এ জ্বীনকে তাড়াতে বা জ্বীন থেকে স্বর্ণ-রোপ্য পেতে এভাবে আমাকে দুনিয়া থেকে শেষ করে দিবে?

মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসা, আজ কোথায় তাহলে?

তোমরা আমার ডান হাতকে করো সম্মান, আর বাম হাতকে করো অপমাণ; আবার জ্বীন চলে গেলে এবার আমাকেই দাবিয়ে রেখে মরার মতো রাখতে চাও দুনিয়ায়।

আবার জ্বীন থাকা কালীনই পাই না তোমাদের থেকে কোন কার্যকর সহযোগিতা। যেন তোমরা সবাই আমার বিরুদ্ধে পারষ্পরিক এই চুক্তিতে একত্রিত হয়েছো যে, আমরা কেউই তোমায় সহযোগিতা করবো না। তুমি যদি সত্যিকার জ্বীন হও, তবে আমাদের বিরুদ্ধে গিয়ে তুমি আদায় করে নাও। শক্তির যুদ্ধে যদি জয়ী হও, তবেই বোঝা যাবে, তুমি জ্বীন। মনেহয় মানুষ গুলোর এ রকমই মানসিকতা।

আরেক দিন আমার এ জেঠাতো ভায়ের ছেলেই আমার আরেক জেঠাতো ভায়ের ছাদের উপরে আমার শিশু পুত্রের হাত পা বেঁধে তাকে দিয়েছিলো প্রচন্ড ভাবে মানসিক আঘাত। আবার এ ভাতিজাই আমার এক পোস্টে কমেন্টস করে ছিলো এই বলে যে, আমার বিষয়ে কিছু লোক আগ থেকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে। ঐ কমেন্টেস-এ সে আমাকে পরামর্শ দিয়েছিলো, আমার যে কোন কাজে সাকসেস করতে হলে তাদেরকে আমি যেন এডিয়ে যাই।তাহলে তার কমেন্টেস থেকেই ইহা স্পষ্ট যে, আমাকে দাবিয়ে রাখবে, ইহা তাদের  সম্মিলিত পূর্ব সিদ্ধান্ত।

অপরদিকে আমার যে ভাই বাবার নিকট থেকে আমার জমি গুলো, তার মনগড়া দামে ক্রয় করেছিলো, তিনি পৌরসভার ভালো একটি চাকুরী করায় এবং স্থানীয় মসজিদের সেক্রেটারী হওয়ায় এখানে সেখানে আমার নামে বিভিন্ন বদনাম বা আমার অযোগ্যতা ছড়িয়ে যত্র-তত্র আমাকে করে রেখেছিলো অসম্মানিত ভাবে। তাদের সকলের একটিই উদ্দেশ্য ছিলো, আমি কোন আলেম হাফেজ না; আর এ জ্বীন যে সিস্টেমের, এ যে সত্য চায়, তা এ দেশতো গিয়ে দুরে থাক, কোথাও হয়তো এর ইনকাম জুড়বে না। ফলে আমার কিভাবে জীবন যাবে। তাহলে এ জ্বীনকে রুখে রাখতেই হবে। ভাই, এ পরিস্থিতিতে একটি অশরীরী মহা শক্তিকে বহন করে, আবার দারিদ্রতার কষাঘাত সহ্যকরে এবং আত্মীয় স্বজন ও স্থানীয়দের নিষ্পেশন ‍ও অপমানে আমি কি তাহলে আমার স্ত্রী-পুত্র-কন্যাদেরকে নিযে মরে যাবো?

বাংলাদেশ সহ, হে বিশ্ববাসী! কথাগুলো ১০০% সত্য। তাই আপনাদের প্রতি অনুরোধ, আপনারা আমার দিকে খেয়াল রাখুন।

তো যেহেতু তাদের আবেদনের বিষয়টি, জমির মালিক হিসেবে সরাসরি আমার ভাই থেকে আসেনি; তাই এ বিষয়ে আমি আর কিছু বলতে চাচ্ছি না। এবং বন্ধন ফাউন্ডেশন স্থানান্তরের বাকি কারণ সমূহ এ জবাব লিপিতে আরো ঊল্লেখ করবো ইনশা’আল্লাহু তা’য়ালা। তাই সম্ভব হলে ধৈর্য সহকারে পড়া চালিয়ে যাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করছি

এখানে প্রাসঙ্গিক একটি কথা উল্লেখ করতে চাচ্ছি যে, আমার ব্রেনে প্রথমবার শর্ট সার্কিট সংঘঠিত হয়েছিলো মসজিদে খতিব সাহেবের অমানবিক কার্যকলাপ দেখে।
এবং আজ ২য় বার সংঘঠিত হয়েছে নিজ আত্মীয় স্বজন কর্তৃক এবং শুধুমাত্র নিজ আত্মীয় স্বজনের, যারা স্নেহ ধন্য হওয়ার কথা ছিলো এবং বড়দের মদদ পুষ্ট  আমারই ভাগিনা-ভাতিজা-ভাতিজির দল কর্তৃক এবং অনেকটা ইয়ার্কি আর অপমানজনক ভাবে আমারই প্রাণ প্রিয় প্রতিষ্ঠান এবং যে প্রতিষ্ঠান অনেক কষ্ট, ত্যাগ আর সাধনার ফসল আমার নিজ হাতে প্রতিষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠানের অফিস ঘরটি সরানোর আবেদন শুনার পর।

আছো কি কেউ আমায় সহযোগিতা করবে?

আজ সু-দীর্ঘ ২২ বছর পরিশ্রম করেও টাকা আর পদবীর অভাবে পারছি না আমি আমার মুখের ভাষা ফুটাতে।

কারণ শিশু ইব্রাহিমকে (আ:) যখন বলা হল, আল্লাহ শব্দের হরফ সমূহের অর্থ বলতে। তখন তিনি বললেন, তাহলে তুমি ছাত্রের আসনে আস, আর আমাকে শিক্ষকের আসন দাও।

তো আমার ধর্মীয় পিতার রক্ত কি আমার শিরা-উপশিরায় থাকবে না? এ কেমন কথা, তাহলে আমি কেমন মুসলমান বল?

আবার অনেকে মনে করে, আমি মনে হয় গায়ের জোরে আদায় করবো, ভালো কোন আসন; যেহেতু ইব্রাহিম (আ:) এর নাম নিলে আমার গায়ে জোস আসে। আর বর্তমান দুনিয়ায় এ মানুষ গুলো জোর করেই আদায় করে তাদের যে কোন পাওনা। আর তাই এরা আমাকে শুধু ভয় দেখায়, আর অপমান করে। মনে করে আমিও সে রকম। আমাকে তাদের মতো ভেবে, তারা আমার সাথে এ রকম করে।

আচ্ছা আমাকে যদি চেয়ারই দেয়া না হয়, তাহলে আমি কথা বলবো কিভাবে বল?

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে ডিগ্রি পাস লাগে। তাহলে ডিগ্রি পাস করলেই বুঝি সে শিক্ষক হতে পারে? তাকে এ চেয়ারটি দিতে হয় না?

এখানে সবচাইতে মজার ব্যাপারকি জানো, আমার প্রতি আমার এই ভাতিজা চক্রের আগের ব্যবহার গুলো ছিলো একেবারেই হিংসাত্মক ও অপমান জনক।

তোমরা আমার এ ভাতিজাদেরই আগের ব্যবহার ও কমেন্টস গুলো দেখলে, তা অনায়াসে বুঝতে পারবে।

আর আজকে তাদের চক্র মিলে যে কমেন্টসটি করলো; তা আমার সাথে ভালোবাসার যেন এক ছলনা।

অথচ এ জ্বীন যখন চলে গিয়েছিল, তখন এরা তাদের অপরাধ ঢাকতে; আমার সাথে করেছিলো নির্মম আচরণ। আর এখন তারা আমার সাথে বন্ধুত্বের গীত গাইতে চায়। জ্বীন চলে গেলে তারা সকলেই হয়তো  আবার হবে হিংস্র।

বন্ধুরা, তোমরা ভালো করে লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবে, আপাত: দৃষ্টে যদিও এরা আমায় ঘরটি সরানোর কথা বলেছে; আসলে তাদের যে কমেন্টস, এর মাঝে ছিলো ভালোবাসা নামীয় ছলনার বীজ!

যে বা যারা জ্বীন যাওয়ার পরে, আর আসবে না মনে করে হিংসাত্মক আচরণ করলো; সে বা তারাই এখন জ্বীন আসাতে আবার বন্ধু সাজতে চাইলো।

হে বিশ্ববাসি, প্লিজ তোমরা আমার দিকে খেয়াল করো; কেবল আমার মা ছাড়া (উনিও সব সময় সব কিছু বুঝেন না) এদের আমি একজনকেও পাইনি যে, আমায় কেউ ভালো বাসবে। দেখলাম যেন সবার ভিতরই রয়েছে শুধু লোভ আর হিংস্রতা।

আসুন এবার আমি কেন বলেছি এবং কেনইবা তাদের এমন বেদনা দায়ক কমেন্টস এর সাথে সাথে পুরো বন্ধন ফাউন্ডেশন এর অফিস স্থানান্তরের ঘোষণা দিয়ে দিলাম; এবার সেটা বলি; দেখুন বাড়ির পাশে অফিস দিলাম। অথচ আজকে সে কমেন্টসে উল্লেখ করলো আমার পিতৃতুল্য বড় ভাই; তাহলে তারা কি আমার এ প্রতিষ্ঠান দিতে কোন ধরনের সহযোগিতা করেছিল? করে নাই।

তাহলে এ দু:খে, আমি কি দু:খিত হতে পারি না।

আমার পিতৃতুল্য বড় ভাই! নিজেদের মনগড়া দামে ক্রয় করা জমি গুলো ফিরিয়ে দিবে কি তাই! আমার পিতৃতুল্য বড় ভাই, বাবা যখন আমার জন্য বাড়ির ভিতরে তোমাদের বসত  ঘরের পাশে আমার জন্য ছোট্ট করে বসত ঘর দিচ্ছিলো, তখন বলোতো ভাই, বাবার নামীয় নিজেদের পুকুর থেকে সামান্য কিছু মাটি এনে যখন ভিটি ভরাট করছিলাম। তখন বাধা দিলে কেন ভাই? তার অল্প কয়কদিন পরইতো জেঠাতো ভাই মাটি নিলো ঐ পুকুর থেকেই, কই তাকেতো বাধা দাও নাই?
আমারই দোকান থেকে জেঠাতো ভাই তোমাদের জন্য সামান্য হলুদের গুঁড়া আনলে, তা ফেরত দিয়েছিল কেন? আজ অবশ্য জেঠাতো ভায়ের ছেলেকেও আমি এ কমেন্টস এ দেখলাম!

দিশেহারা হয়ে যখন মুদি দোকান দিলাম এবং তখন তোমাকে অনেক বললাম, বড় ভাইগো! বড ভাই গো! একবার আসেন না! একবার আসেন! কিন্তু প্রায় দুই বছর দোকান করলেও তুমি একবারের জন্যেও আসনি। এছাড়া ঘরের জন্য গাছ কাটতে তুমি দিলে বাধা।

এসব বুঝি আন্তরিকতার জন্য করেছিলে?

এখন আবার করতে চাচ্ছ ছলনাময় ভালোবাসার অভিনয়। তো যাক ভালো থাকো। কোন দিন মহান রব যদি টাকা দেয়, তখন তোমাদের সাথে মিশিবো ইনশা’আল্লাহু তা’য়ালা। তোমার ছেলে কমেন্টস করাতে, এতো গুলো কথা লিখে ফেললাম। না হয় এতো কথা লিখতাম না।

বল, বড় ভাই বল। যদি এ কারণ সমূহ সঠিক ভাবে বলতে না পার, তাহলে আমার দিকে আর কখনো ফিরে তাকাবে না; আমার কথার সূত্র ধরে দিবে না কাশি বা অন্যকোন ইঙ্গিত। এবং তোমাদের কেউ দেখাবেনা কোন লাইট!! শুধু আমি যেদিন নিজ থেকে হাত বাড়াবো (যদি আমার দ্বারা সম্ভব হয়); শুধুমাত্র সেদিন তোমরা আমার হবে। যেহেতু তোমরা আমায় কষ্ট দিয়েছ; এটা আমার পক্ষ থেকে তোমাদের উপর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা।

শুধু তোমাদের কারণে আমি Bandhan Foundation বন্ধন ফাউন্ডেশন, নামীয় এ প্রতিষ্ঠানটি শুধু তোমাদের বাড়ির পাশ থেকে নয়, পুরো বাংলাদেশ থেকে সরিয়ে ফেলার নিয়াত নিয়ে ফেলেছি। আর আমার সকল কর্ম আমার বর্তমান এ ওয়েবসাইট ও এ প্রতিষ্ঠান এবং আমার অন্যান্য সোস্যাল মিডিয়ার একাউন্ট গুলো ও প্রয়োজনে আরো একাউন্ট ওপেন করার মাধ্যমেই পরিচালনা করবো।

বন্ধুরা, তোমরা কি চিন্তা করেছ?

তাহলে আজ আমার ভায়ের ছেলে কোন অধিকারে তার বাবাকে আমার পিতৃতুল্য বলে? ছেলে হিসেবে আমার ভাতিজার জন্য আমার ভাই যা করেছে, আমার জন্য আমার ভাই কী কী করেছে? তিনি কি আমার সালামের উত্তরটি পর্যন্ত দিতো? দিতো না? তাহলে পিতৃতুল্য এর মানে কী?

সত্যি করে বলোতো, নিউটনের গতি বিষয়ক সূত্র, প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে।

তাই, কথার কথা আমি মাফ করে দিলাম। কিন্তু নিউটনের এ গতি বিষয়ক সূত্র কি রহিত হয়ে যাবে তাহলে?

তুমি আজকে আমাকে বঞ্চিত করলে, আমি মাফ করে দিলাম। কিন্তু নিউটনের সূত্র অনুযায়ী তোমার এ ঘৃণ্য কাজের সমান ও বিপরীত পতিক্রিয়ায় অন্যস্থান থেকে হলেও তোমাকে দগ্ধ হতেই হবে। না হয় পারলে সূত্রটি পরিবর্তন কর? পারবে?

বিজ্ঞানের সব সূত্রই কি ভূল? কই তোমাদেরকেতো কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতেও দেখিনা? কেমন যেন একটা স্বজন প্রীতি আর পক্ষপাত মূলক ভাবই প্রকাশিত হয শুধু তোমাদের চোখে মুখে।

বান্দার হকের বিষয়ে মাফ বিষয়টি কেমন, বলতে পার?

বান্দা যদি মাফ করেও দেন তথাপি, ঠিক সে রকমই একটি আঘাত (হতে পারে সেটি যে কোন ধরনের ইবাদত বা সমপরিমাণ কষ্টের আঘাত) সহ্য করে তোমাকে আল্লাহু তা’য়ালাকে পেতে হবে। তবে আমার বিষয়টা হয়তো একটু ভিন্ন হতে পারে; যদি তোমরা সকলে মিলে পৃথিবীর সকল বিজ্ঞান বই থেকে তুলে দিতে পার যে, জ্বীন বলতে কিছু নেই এবং সে জায়গায় প্রতিস্থাপন করতে পার যে, আমি একজন জ্বীন মানব এবং পৃথিবীতে জ্বীন রয়েছে এবং তা দেশি-বিদেশী সংবাদ পত্র ও টিভি চ্যানেলে ফলাও করে প্রকাশ করতে এভাবে সক্ষম হও যে, আল কোরআন সত্য বলেছে এ বিষয়ে বিজ্ঞানের তথ্য মিথ্যা ও ভূল প্রমাণিত হয়েছে, তবে আমার সাথে একেবারে অতিরিক্ত বাজে ব্যবহার না করে থাকলে, তাহলে হয়তো মাফ পেতেও পার; নতুবা আমার পক্ষ থেকেও কোন ধরনের মাফির আশা তোমরা করতে পার না; বুঝলে?

বান্দার হকের বিষয়ে আমার ব্যক্তিগত ধারণা এটি।

(বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান, সম্মানিত ভিউয়ার গণকে এ পোস্টটি Bandhan Foundation সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি)

১০.০: ১ম পক্ষ কর্তৃক উপরোক্ত কমেন্টস আমার যে পোস্টে করা হয়েছিলো সে পোস্টটি নিম্নে হুবহু উপস্থাপন করা হলো:-

বন্ধুরা, আজকে তোমাদেরকে আমার মানসিক অবস্থার একটি সাইড জানাতে ইচ্ছে করছে।
আশা করি তোমরা তা রিভিউ করে আমাকে পজিটিভ হিসেবে বিবেচনা করবে।
দেখ, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বলে গেছেন, সবাই পেয়েছে তেলের খনি আর আমি পেয়েছি চোরের খনি।উনি আসলে তোমাদেরকে অপমান করার জন্য কথাটা বলেননি।আমিও ঠিক কেন যেন আমার কোন গবেষণা মূলক কার্জে বা আমার কোন লিখায় কারো কোন ইনফুট গ্রহণ করি না (!) বা করতে চাই না অথবা করতে পারি না।তবে কেন আমি এ রকম এবং এ বিষয়ে আমার ব্রিফিং কী, এ বিষয়ে জানতে পড়া চালিয়ে যাও, তাহলে একটু পরেই তা জানতে পারবে।দেখ আমার আরেকটা অভ্যাস এমন যে, নিজের ভিতর থেকেও যদি কোন জ্ঞান উঠে আসে তবে যতক্ষণ পর্যন্তনা সেটা আমার রিভিউকৃত নিজ জ্ঞানে বুঝতে পারি যে, আসলেই এটি কল্যাণ মূলক জ্ঞান, তবে শুধু তখন ইহাকে আমি ইনফুট হিসেবে গ্রহণ করি।একই ভাবে বাহির থেকেও মানুষসহ অন্যান্য প্রাণী কর্তৃক উৎপাদিত শব্দ, ভাব ও ভাষা থেকে আমার প্রতি যে জ্ঞান ধাবিত হয়, তাও ঠিক একই প্রক্রিয়ায় আমি শুধু তখনই জ্ঞান বলে বিবেচনা করি এবং ইহা শুধুমাত্র তখনই বিবেচনা করি যখন ইহা একেবারেই রিয়েল ও প্রাকৃতিক মনে হয়।উদ্দেশ্যমূলক ভাবে উৎপাদিত শব্দ কর্তৃক নির্গত জ্ঞান আমি সবসময়ই পরিহার করি।আর এ উদ্দেশ্যে মূলক শব্দ আমার নিকট বেশির ভাগই প্রেরিত হয়, আমার আপনজন ও স্বজাতি থেকে।তোমাদের ভূলে গেলে চলবে না; ইন্দিরাগান্ধী বল কি, শেখ মুজিব (?), অথবা নবাব সিরাজ উদ্দোলা (?); ইনাদের মতো মহীয়ান মানুষদেরকেও হত্যা করেছিলো কাছের ব্যক্তিরাই।আর তাই এ বিষয়ে আমি অবলম্বন করি যথেষ্ট সতর্কতা।কিন্তু তাই বলে তোমরা থেমে থেকো না। কারণ আপনজন হত্যাও করতে পারে; আবার মানুষের মতো অসহায় হয়ে সৃষ্ট শ্রেষ্ঠ প্রাণীকে আপনজনই সুন্দর আগামীর প্রত্যাশায় আসন করে দিতে পারে বা তাকে আসন করে দিতে হয়।কিন্তু আমি কেন কারো ইনপুট গ্রহণ করি না; এ বিষয়ে আমার পরামর্শ হচ্ছে, তোমরা তোমাদের নিজ নিজ ব্যক্তিগত কর্মে মনোযোগী হও। ইয়া নফসি বাদ দিয়ে যারা অন্যকে নিয়ে ভাবে তাদেরকে নিয়ে আমি উন্নতির আশা করতে পারি না। আবার যেহেতু আমি কোন উদ্দেশ্য মূলক ইনপুট গ্রহণ করি না; তাই অযথা এতো ইনপুট প্রয়োগ করা; এটা আমার ক্ষতি বৈ লাভ হবে বলে মনে হয় না। এ বিষয়ে তোমরা তোমাদের স্বাভাবিক কর্ম চালিয়ে যাবে এবং আমাকেও দেখতে চাইবে শ্রদ্ধা, ভয়, আর ভালোবাসা মিশ্রিত স্বাভাবিক ভাবেই।দেখ আমি কিন্তু শাহ্ পরাণ হয়ে যাইনি এবং এভাবে জীবনে কেউ আমাকে ভাবতেও পারবে না।আমি হবো শুধুই আমার মতো। আর কারো মতো নয়। যেখানে থাকবে না কোন গুরুতন্ত্র! পীরতন্ত্র! চেয়ারতন্ত্র বা অন্য কোন তন্ত্র-মন্ত্র!ইনশাআল্লাহু তা’য়ালা আমি প্রকৃতির স্বাভাবিক কর্ম থেকেই গ্রহণ করবো আমার বা আমাদের প্রয়োজনীয় ইনপুট। আমার এ মানসিক অবস্থাটি খুব ভালো করে মনে রাখবে।না হয় উপকারে চাইতে অপকারের মাত্রাই হতে পারে বেশি।দেখ, শেখ মুজিবের ভাষায় যদি তোমরা সবাই চোর হও, তবে আমি কার ইনপুট গ্রহণ করবো বল?কিন্তু বিষয়টা কি এ রকম? তোমরা যদি আমাকে সবাই এ রকম মনে কর (?), আর আবাল বৃদ্ধ বনিতা আমার দিকে বিভিন্ন ধরনের শব্দের তুড়ি ছুঁড়ে মার; তাহলে শব্দ দূষণের বিষক্রিয়ায় আমার মন, ব্রেন এবং ডাইজেস্ট প্রক্রিয়ায় এটা  রোগ হতে পারে;
এ রকম বেড ইফেক্ট কি আমার শরীরে আঘাত হানতে পারে না!? ইহা কি স্বাভাবিক নয়?দেখ আমি কিন্তু এভাবে প্রায় ২৪ ঘন্টা ভূগছি এবং চাহিদার তুলনায় আমার রয়েছে অতিমাত্রায় অভাব।এবার তোমাদের সবাইকে বাস্তবতার দিকে তাকাতে অনুরোধ করবো।
তোমরাই বল, সমাজে এখন লোভী ছাড়া  কয়জন লোক রয়েছে (?), তাছাড়া মানুষের মাঝে জ্ঞানের তারতম্য এবং কাউকে খুশি করা এবং কাউকে নারাজ করার মতো বিষয় কি তোমরা অনুভব কর না?তাহলে এবার কিভাবে আমি চারদিকের এতো ইনপুট গ্রহণ করবো বা করতে পারবো?আমি বুঝতে পেরেছি তোমাদেরকে কেউ প্রলোভন দেয়নি, তোমরা শুধু শক্তির নিত্যতার সূত্র নয়; সর্বোচ্চ ব্যবহারটিই চাচ্ছ; তাইনা?তাহলে তোমাদেরকে আমি আশ্বস্ত করতে চাই যে, শুন, বর্তমানে আমার কাজ সুনির্দিষ্ট এবং শুধু একটি কাজই আমি হাতে নিয়েছি। এতো দিকে আমার চোখ নেই। আর সেটা কী, তা সম্পর্ক ও আন্ডার স্ট্যান্ডিং জনিত সীমাবদ্ধতা থাকার কারণে  হুট করেই আমি বলতে পারছি না; তবে আশা করি এ রমজানের মধ্যেই তোমাদেরকে তা আমি জানাতে পারবো।দেখ সত্য বলা, সত্য গোপন না করা, মিথ্যা পরিহার করা এবং সত্য মিথ্যায় মিশ্রিত না করা-এ বিষয় গুলো তোমার সারা জীবন ভর ইবাদত করার চাইতেও উত্তম হবে।
আর তাই, আমি তোমাদেরকে বলছি না যে, তোমরা যা বুঝতে পেরেছ, এর বিপরীত কিছু বল বা সাক্ষ দাও।তবে তোমরা যদি সত্য বল এবং সহযোগী হও; তবে, তোমাদেরকে আজ আমি শুধু এ টুকু ইঙ্গিত দিচ্ছি যে, বহু বছরের ভূল তথ্যে লিপিবদ্ধ বিজ্ঞানের একটি ইনপুটে ইনশাআল্লাহু তা’য়ালা আসবে পরিবর্তন।যেহেতু ইহা একটি উচ্চাঙ্গ কাজ; তাই তোমাদের ইনপুট গ্রহণ করতে আমি সদা হবো সতর্ক।
অতএব তোমাদের ভয় মিশ্রিত ভালোবাসা আমার কাম্য। আমি শুধু অন্তহীন আর উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং নিরর্থক ক্রন্দন চাই না। আমি চাই ত্যাগ আর সত্যাগ্র শক্তির উদ্বোধন।সবাই মনে রেখো সত্য সমাগত। মিথ্যা অপশ্রিত এবং সত্যের জয় অবশ্যম্ভাবী।সবাই ভালো থেকো। আল্লাহ হাফেজ।
এ পোস্টটি ফেসবুকে প্রকাশিত আমার একাউন্ট থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করতে পারেন   এবং সাইন ইন করে সেখান থেকেও পড়ে নিতে পারেন।
(বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান, সম্মানিত ভিউয়ার গণকে এ পোস্টটি Bandhan Foundation সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি)

১১: এ আবেদনের প্রেক্ষিতে এর বিচারকার্য পরিচালনা করা এবং তা নিষ্পত্তির উদ্দেশ্যে আমলে নেয়া যায় কিনা তা  যাচাই করণ:-

এ বিষয়টি বুঝতে আমার ভাতিজা গং কর্তৃক প্রদত্ত আমার পূর্বোক্ত পোস্ট সমূহ ও সেসব পোস্টে তার বা তাদের  কমেন্টেস সমূহ নিম্নে উল্লেখিত হলো:

অপরাধ বা আবেদনের গভীরতা বুঝতে ২য় পক্ষের পূর্বোক্ত ১টি পোস্টে ১ম পক্ষীয় ব্যক্তি গণের প্রদত্ত কমেন্টস সমূহ তুলে ধরা হলো:

(পোস্টটি ১১.০ ক্রমিকে নিম্নে উল্লেখ করা হয়েছে)

 ১১.১.১: আবেদনের বাদী শাহরিয়ার মাহমুদ কর্তৃক প্রাসঙ্গিক কমেন্টস:-

কমেন্টসটি হুবহু নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
এসব প্রলাপ বকে কি নিজেকে খুব উপরের আসনে নিয়ে যাচ্ছেন?  নাকি নিজেকে সবার কাছে হাসির পাত্র বানাচ্ছেন?
 উল্লেখিত এ কমেন্টসটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও তা পড়ে নিতে পারেন।

১১.১.২: বিবাদী কর্তৃক বাদীর উপরোক্ত এ কমেন্টস এর জবাব মূলক রিপ্লে কমেন্টস:

Shahriar Mahmud আপনি কে ঠিক আমি চিনি না। তবে যা জানাতে বলছি পারলে তা জানান এবং যা মানতে বলেছি তা মানতে উদ্বুদ্ধ করুন। আপনার কাছে এসব প্রলাপ মনে হলো কেন? আপনাদের সাথে কথা বলবো কোন ওয়েতে এবং মানুষকে জানাবো কিভাবে তাহলে? ধন্যবাদ।
উল্লেখিত এ কমেন্টসটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও তা পড়ে নিতে পারেন।

১১.১.৩: আবেদনের বাদী কর্তৃক এ পোস্টে উপরোক্ত কমেন্টস এর পরিপ্রেক্ষিতে পূন: কমেন্টস:-

Arif Ullah Chowdhury আমাকে চিনতে না পারার জন্য আপনাকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ। এই কমেন্টটা স্ন্যাপশট দিয়ে রাখেন। আগামিতে বেশ কাজে আসবে। আমিও রাখলাম।
উল্লেখিত এ কমেন্টসটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও তা পড়ে নিতে পারেন।
(বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান, সম্মানিত ভিউয়ার গণকে এ পোস্টটি Bandhan Foundation সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি)

১১.১.৪: বিবাদী কর্তৃক বাদীর উপরোক্ত এ কমেন্টস এর জবাব মূলক রিপ্লে কমেন্টস:-

Shahriar Mahmud এটা কোন কাজের উত্তর না। এটা সোস্যাল মিডিয়া। না চেনার বিষয়ে আপনি  যে মন্তব্য করেছেন, তাতে আপনার প্রতিহিংসা প্রতিফলিত হয়েছে। যেহেতু চিনা না চিনা, ইহা এ পোস্টের মূখ্য বিষয় নয়। তাছাড়া প্রথমে আপনাকে আমি চিনিও নাই। পোস্ট পাবলিস্ট করার পর আপনার প্রোফাইলে আপনার ছবি দেখে আপনাকে আমি চিনতে পেরেছি। কারণ আপনি যে নামে প্রোফাইল ওপেন করেছেন সাধারণত এলাকার মানুষ এ নামে আপনাকে চিনে না। আর তাই প্রথমে আমিও চিনি নাই। এর আগেও আপনাকে যখন আমি আমার একটি ভিডিও পাঠিয়ে ছিলাম, তখনও আপনি কমেন্টস করেছিলেন, ২য় বার এসব যেন আর না পাঠাই। যা হোক আপনার এসব ঝগড়াতে মার্কা কমেন্টস এর উত্তর আমি আর দেবো না। তাছাড়া আমি কলেজে অবস্থান করছি। এখানে আমার দায়িত্ব রয়েছে। ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
উল্লেখিত এ কমেন্টসটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও তা পড়ে নিতে পারেন।

১১.১.৫: এ বিষয়ে বিবাদী কর্তৃক আরো একটি রিপ্লে কমেন্টস প্রদান:-

দেখুন, চিনতে না পারার বিষয়ে আমি যে কথাটি বলেছি, এ নিয়ে আমাকে আমার যে কোন দুর্বল পয়েন্টে প্যাচাইয়েন না। মানুষকে ভালোবাসাও আমার কিন্তু একটা দূর্বলতম দিক!! আর আমি প্রলাপ বকে বকে হাসির পাত্র হয়েও প্রকাশ করছি না, মূলত আপনার সম্মানার্থে। যদি এ নিয়ে বেহুদা প্যাঁচান (কারণ এ কথা আমি কোথায় ও কেন বলেছি এ পটভূমি মানুষ যদি না জানে, তাহলে যদিও আমি আপনার ভালোর জন্য আপনাকে আমাকে প্রকাশ করিনি; তথাপি আমার এ কথাটিকে আপনার প্রতি আমাকে নেগেটিভ হিসেবেই উপস্থাপন করার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। আর আমি হয়তো তখন এমন কিছু বকতে বাধ্য হবো, যা আপনাকে আমার প্রতি আরো হিংস্র করে তুলতে পারে। মনে রাখবেন এটি সোস্যাল মিডিয়া। এটি আপনার বাড়ি নয় যে, যা ইচ্ছা তা বলবেন। ধন্যবাদ।

উল্লেখিত এ কমেন্টসটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও তা পড়ে নিতে পারেন।

১১.২.১: আবেদনকারী হিসেবে বাদী পক্ষীয় আমার আরেক জেঠাতো ভাতিজা রাকিব এর এ পোস্টে প্রদানকৃত কমেন্টস:-

নিজের ফ্যামিলি ম্যাটার জনসম্মুখে তুলে ধরে নিজের ব্যক্তিত্ব হানি হওয়া  ছাড়া কি আর কোনো লাভ হবে ⁉️
একটা পয়েন্ট ভালো বলেছেন : ওউনার  কে না জানিয়ে তার বিদ্যুৎ দিয়ে ওয়াজ মাহফিলের মত দ্বীনি  কাজ , এটা খুবই নিকৃষ্ট  ‼(যদি আপনার অভিযোগ সত্য হয়)  ✅

উল্লেখিত এ কমেন্টসটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও তা পড়ে নিতে পারেন।

১১.২.২: রাকিবকে তার উপরোক্ত কমেন্টস এর জবাব মূলক রিপ্লে কমেন্টস প্রদান:-

Rakib Uddin আপনার কথাটি সত্য যে, ফ্যামিলি ম্যাটার বাহিরে প্রকাশ করতে নেই। কিন্তু একটা লোক আমাকে ইন্ডিকেট করে যখন জানতে চাইবে, এ ব্যক্তি নিজ আত্মীয় স্বজনকে এভাবে নিষেধ করছে কেন? ফ্যামিলি বা বংশ থেকে এ ধরনের বিষয়ে আজ প্রায় ২২ টি বছর আমার বংশ বা ফ্যামিলি থেকে মানুষদেরকে যা বোঝানো হচ্ছে তার সারমর্ম হচ্ছে, আমি পাগল। আর মানুষও বুঝে নিচ্ছে; হ্যাঁ তাই হবে হয়তো। না হয় নিজ ফ্যামিলির বিরুদ্ধেতো এভাবে কেউ বলতে পারে না। দেখুন, আমার ডাকে সাড়া দিয়ে যে সমিতি আরম্ভ করে ছিলাম এতে প্রায় ২ শতাধিক মানুষ একত্রিত হয়েছিলো। আপনি কি মনে করেন, যেখানে নিজ ফ্যামিলির কারো সমর্থন নেই, প্রকারান্তরে রয়েছে বিরোধীতা সেখানে এ মানুষ গুলো আমার ডাকে সাড়া দিয়ে শুধু ব্যবসা বাণিজ্য করতে এসেছিলো (?) বা লাভবান হতে এসেছিলো? আমার প্রতি কি তাদের সিম্পেথি ছিলো না? তাহলে আমি কি সত্যিই পাগল ছিলাম? আমিকি কোন লাঞ্ছনা বা বঞ্চনার শিকার হইনি? অন্য কোন বংশের মুরুব্বি গণ যদি তাদের কারো বিরুদ্ধে অসমর্থন বা একটা মৌন বাধা প্রদান করে, তাহলে কি কেউ এগিয়ে আসবে?

একই ভাবে যখন আমি ইবাদত করতে যাই, ঠিক তখনও মানুষ যখন জানতে চায়, এ আলেম কিনা? তখনও অনেকেরই সরল উত্তর, ও পাগল।  অবশ্য কেউ কেউ আমার এ পাগলামিকে আল্লাহর দিকেই ইন্ডিকেট করে। তবে সূরা ফাতিহাও আমার কাছ থেকে শুনতে চায় না হয়তো। যেহেতু আমার এ আমলের উৎস হয়তোবা পাগলামি। কিন্তু এভাবে আর কতকাল মানুষের নিকট পাগল হিসেবে সাব্যস্ত হয়ে থাকবো। আমি কি মানুষকে কিছুই জানাবো না? তাই লাজ লজ্জা ভূলে কলম ধরলাম। আপনি লক্ষ্য করেছেন, আমি কিন্তু যথা সম্ভব সংযত থেকেছি এবং বংশীয় সম্মান রক্ষা করে কমেন্টস এর উত্তর দিয়েছি। এরপরও কি হিংসা বা প্রতিপক্ষতার একটা প্রমাণ আপনারা কি লক্ষ্য করেন নি? (আমার পক্ষ থেকে নয়) সুপ্রিয় পাঠক ও এলাকাবাসি ধৈর্য ধরুন। আপনাদেরকে জানাতেই মানুষের স্বাভাবিক নিয়মের ব্যতিক্রমতায় আমার দূর্বলতা গুলো প্রকাশ করছি। আপনাদেরকে সামান্য একটু ইঙ্গিত দিই। শুনুন আমার বিষয়ে প্রাকৃতিক ভাবে এমন কিছু ঘটেছে; যা এ পুরো বিশ্বে মনে হয় আর ঘটেনি। তাই অন্য মানুষের সাথে আমাকে বিবেচনা না করতে সবাইকে আমি অনুরোধ করবো। সাথে থাকুন এখন যেমন লাজ লজ্জা ভূলে কিছু কথা হলেও আপনাদেরকে জানিয়েছি। এভাবে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে আরো জানাবো ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ।

উল্লেখিত এ কমেন্টসটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও তা পড়ে নিতে পারেন।
(বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান, সম্মানিত ভিউয়ার গণকে এ পোস্টটি Bandhan Foundation সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি)

১১.৩.১: এ পোস্টে এলাকার এক বড় ভাই, নতুন বাজারের সাথে তার বাড়ি, নূরে এলাহী ভায়ের কমেন্টস প্রদান:-

 

আরিফ তুমি ভাল আছ। তুমি সুশিক্ষিত ওএকজন জ্ঞানী মানুষ। তোমার প্রতি অনেকের দূর্বলতা ওভালবাসা আছে।তোমার পরিবারের সবাই তোমাকে ভালবাসে বলেই আজ তুমি আরিফউল্লাহ চৌঃ। অতীতের সবকিছু ভুলে যাও। প্রাকৃতিক বা মানষিক সমস্যা যাহাই থাকুক  সেটা অতীত।মাথা থেকে তা বাদ দাও। সুন্দর ভাবে জিবন যাপনে  কারো যা করনীয়  তাই কর। তোমাকে নিয়ে ব্যাস্ত থাকো কাজে। কারো প্রতি ভালমন্দ বলার কোন দরকার নাই। তোমাকে তুমিই ভাল রাখতে শ্রম মেধা যোগ্যতার কমতি নাই।শুধুইচ্ছা কর। সবঠিক হয়ে যাবে। আল্লাহ তোমার সহায় হোক।সমাজের মানুষ যারা আরিফের অফিস ব্যাবহার করেন তা আর করবেন না। তার অভিযোগ গুলো সত্যি। সে মিথ্যা বলার লোক না। তাকে অবহেলা করবেন আবার বিদ্যুত সংযোগ নিয়ে ওয়াজ করেন।সে বিল পরিশোধ না করলে তার জন্য আপনারা দ্ধায়ী।  এগুলো কোন নিয়মনীতি জানিনা।

উল্লেখিত এ কমেন্টসটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও তা পড়ে নিতে পারেন।

১১.৩.২: বিবাদী কর্তৃক নূরে এলাহী ভায়ের উপরোক্ত কমেন্টস এর জবাব মূলক রিপ্লে কমেন্টস প্রদান:-

Noor Elahi Noorelah আলহামদুলিল্লাহ। আপনার উৎসাহ এবং গঠনমূলক উপদেশ আমার খুবই ভালো লেগেছে। আসলে আমার পক্ষ থেকে মানুষকে আমার বিষয়ে কিছুই না জানালে তাহলে ২য় পক্ষ বা ৩য় পক্ষ বা ইত্যাদি থেকে তারা আমাকে ভূল বুঝে যেতে পারে। যেমনটি ইতিমধ্যে অনেকেই ভূল বুঝেছে। আর আমার এ পোস্ট গুলো আসলে আমার পরিবার বা বংশ বা সমাজ কারো বিরুদ্ধেই প্রতিবাদ মূলক নয় বা তাদের কাউকেই আমার বিরুদ্ধে নেগেটিভ হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নয়। হয়তো বেশির ভাগ মানুষ আমার এ মানসিক অবস্থাটি জানেন না। আমার এ পোস্ট গুলোর উদ্দেশ্যে মূলত ব্রিফিং মূলক। অনেকেই অনেক সময় আমার বিষয়ে জানতে চাইলেও বিভিন্ন কারণে আমি জানাতে পারিনি। আর স্বভাবগত ভাবে আমি বেশি কথা বলি না। তাছাড়া মুখে আমি কয়জনকে বোঝাতে পারবো বলুন? সে সাথে এ ধরনের পোস্ট দেয়া এটা আমার স্বভাব নয়। গত রমজানে এতেকাফ থেকে বেরোবার পর থেকেই আমি প্রতিবাদ করা আরম্ভ করেছি (মানুষকে জানানোর ইচ্ছায়, কারো বিরুদ্ধে শাস্তির আবেদনে নয়) এবং এরও অনেক অনেক পরে এর একটা বা অল্প ২/৪ টা ব্রিফিং লিখিত আকারে আপনাদের নিকট হয়তো পৌঁছেচে। আর এর আগে কখনো আমি এভাবে লিখিনি এবং মুখেও তেমন একটা বলি নাই। এবারও হয়তো বলতে পারতাম না; যদি না এত্বেকাফের মধ্যে আমি যে কোন একটি বিষয়ে মানসিক ভাবে হিট না খেতাম। আবার লক্ষ্য করলে দেখবেন, এ পোস্টের ভিতরেই আমি এ ধরনের লিখা আর না লিখার একটা প্রত্যয় ব্যক্ত করেছি। যা হোক আপনার উপদেশ গুলো মেনে চলার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাবো। দোয়া করবেন কোন বিপরীত ফ্রিকশান যেন আপনার উপদেশ পালনে আমাকে বিচ্যুত না করে এবং আমার মূল্যবান সময়টুকু যেন কোন ফলপ্রসূ ক্রিয়েটিভ কাজে ব্যয় করতে পারি। তবে আপনাকে ধন্যবাদ যে, আপনি একটি মন্তব্য হলেও করেছেন। সাধারণত স্বার্থ নেই এ রকম কোন বিষয় যতই মর্মস্পর্শী হোক না কেন, মানুষ সেখানকার বা তাদের নিজস্ব স্বার্থ ও সত্য যখন একত্রিত হয় তখন একেবারেই চুপ থাকে। আর তখন যদি পুলিশ আসে সত্য তো বলবেইনা মানুষ বরং দেশ ছেড়ে পালাবে। বর্তমান সমাজ এ রকম যে, ছেলে মেয়ে মা বাবা এদের বিপরীতে কেউ সত্যকে সাপোর্ট দেয় না। রংপুরের কেউ এসে আমার এলাকায় তার হক সে পাবে না। মাননীয় মেয়র নিজাম হাজারী খারাপ লোক এ কথা কেউ বলবে না, কিন্তু আমি খারাপ লোক এ কথা অনায়াসেই বলবে। ভালো খারাপের সঙ্গা আজ এ রকমই। সার কথা হচ্ছে আমার এ বিষয়ে যদি যৌক্তিক ভাবে ধরতে যাই তবে সকলেই দোষী। নির্দোষ প্রমাণ করার কোন সুযোগ তাদের নাই। যেহেতু ঘরে বাহিরে সকলে আমাকে ধামা চাপা দিয়ে রাখতে পারলেই বেটার মনে করছে। আপনার প্রতি শুভ কামনা রইল। ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।

উল্লেখিত এ কমেন্টসটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও তা পড়ে নিতে পারেন।

১১.৪. বিবাদী কর্তৃক এ পোস্টে আরো একটি কমেন্টস প্রদান:-

 

এ বিষয়ে আর লিখবো না ভাবছিলাম; কিন্তু আজকে সকালে লক্ষ্য করলাম, আমার এ বন্ধন ফাউন্ডেশন এর অফিসের গোসল খানা ও বেসিনের পানি গুলো নিষ্কাশনের পি ভি সি যে পাইপটি পাকা রাস্তার নিচ দিয়ে পাশের জমিতে ফেলেছিলাম তা পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। এটা অবশ্য ওয়াজ মাহফিল শেষ হওয়ার পর আমি যখন আবার চলে যাওয়া অন্য স্থান থেকে ফিরে এসে আমার অফিসে ঢুকতে যাই; তখনই দেখতে পাই; আমার অফিসের সামনে আগুন জ্বলছে। কাছে গিয়ে দেখি রাস্তার পাশে যে ঘাস লতা ইত্যাদি (তবে খুব বেশি নয়) রয়েছে তা পোড়াচ্ছেন একটি লোক। লোকটির প্রতি আন্তরিকতার কারণে আমি আর কাছে গিয়ে দেখিও নাই যে, তিনি আমার পয়নিষ্কাশন পাইপটিও পুড়িয়ে ফেলছেন। অবশ্য তিনি বা তারা আমাকে ভয় দেখানোর জন্য এখানে আগুন লাগিয়েছেন বা এটি পুড়িয়ে ফেলেছেন কিনা তা আমি বুঝতে পারিনি। কারণ এখানেতো এতো বোন জঙ্গল ছিলো না যে, যা ফসলের ক্ষতি করতে পারে। আর পাশের জমিটি যার, আমার মনে হয় না তাদের কেউ এটি পুড়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। অবশ্য যে লোক পোড়াচ্ছিলেন তিনি গত কয়েকবার এ জমিটি চাষ করেছিলেন। আর আমার পাইপটি যদিও মাটি থেকে ১/১. ৫ হাত বাহিরে বিস্তৃত; তথাপি এটি রাস্তার উপরি ভাগে হওয়ায়; তা ফসলের জন্য ক্ষতিকর নয়।
কালকে আমার ঘরে ঢুকতে ঢুকতে লোকটিকে যখন বললাম, আপনারা বিদ্যুতের লাইন আমার ঘর থেকে দিবেন, তা বললে তো আর আমি আপনাদের নিষেধ করতাম না।
তিনি বললেন মাইকের লাইন কয়েক জায়গা থেকে দেয়া হয়েছে। আপনার এখান থেকে, এখান দিয়ে অবস্থিত অল্প কয়েকটি মাইকের লাইন দেয়া হয়েছে।
লোকটি একেবারেই অশিক্ষিত লোক। আমার কাছ থেকে মাল নিয়েছিলো যে, আজো কিছু টাকা পাই। কিন্তু ভালোবাসার কারণে, সে টাকা না দিলেও হাসিমুখে ও মুহাব্বতের সহিতই সব সময় তার সাথে কথাবার্তা বলি। তাহলে এ ক্ষেত্রে আমার প্রতি তার প্রতি উত্তর কি এপ্রোপ্রিয়েটল হলো? যাক ভয় নেই আপনাকে আমি কিছু বলবো না। কারণ দীর্ঘ দিন আপনাদেরকে ভালোবেসে এসেছি। এখন পারবো না আপনার মতো সাধারণ একটা লোকের সাথে মনোমালিন্য করতে। অনেকে বলেন আমার সাথে মানুষের সাথে বিরোধ। আসলে আমি কারো সাথে মনোমালিন্য করিনি। তারাই আমাকে দাবিয়ে রাখতে চেয়েছে এবং এখনো চাচ্ছে। যার ফলশ্রুতিতে আমার বিরুদ্ধে আমার অনেক নিকটজনও হয়তোবা শত্রুত্বে পরিণত হয়েছে। কিন্তু আমি কাউকে শত্রু মনে করি না। যেহেতু আমার এ অবস্থাটি একটা প্রাকৃতিক অবস্থা থেকে সৃষ্ট। আর এ অবস্থায় এ ধরনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হওয়া একেবারেই স্বাভাবিক ব্যাপার।
তবে খুবই টেনশন ফিল করি আমার এ আত্মীয় গ্যাং, সমাজ কোং ও লিমিটেড বাহিনী গুলো আমাকে আর কত দিন দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করবে।
প্রিয় ভায়েরা আমাকে কেন এরা দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করছে এবং কী সে প্রাকৃতিক কারণ যার জন্য পেন্ট শার্ট ফেলে দিয়ে, হাই স্কুলের সিনিয়র স্কেলের চাকুরি ছেড়ে দিয়ে আজ আমাকে হতে হলো কার্যত এতিম ও অনেকের চোখে দোষী; সে বিষয়ে আরো কয়েক মাস পরে আমার ওয়েবসাইট ar900.com এ সাইটে তা আপনাদেরকে জানাবো ইনশাআল্লাহ। এখনো সাইটটি পুরোপুরি প্রস্তুত নয়। তবে কাজ চলছে। সে সাথে আপনাদের সকলের কাছে অনুরোধ করবো যে, আমাকে আর যেন কোন এ বিষয়ে পোস্ট না দিতে হয়। কারণ আমার আর্থিক এখন কোন পজিশনে তা আপনারা সকলেই জানেন। এ ছাড়া এ লেখার ফল কেমন সেটা জানেন? গতরাতেও আমি প্রায় রাত ২ টায় ঘরে গিয়ে কোন ভালো ব্যবহার পাইনি। যাকে সকালে দেখে আসলাম মোটামুটি কিছুটা জানে; রাতে গিয়ে দেখি, মানুষ না শুধু ইবলিশও মনে হয় তাকে পড়িয়ে গিয়েছে।
তো যাক এসব আমার জন্য কোন সমস্যা নয় ইনশাআল্লাহ। শুধু আপনাদের নিকট একটু দোয়ার দরখাস্ত। সকলে ভালো থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।
Home
AR900.COM
Home

Home

উল্লেখিত এ কমেন্টসটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও তা পড়ে নিতে পারেন।

 

(বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান, সম্মানিত ভিউয়ার গণকে এ পোস্টটি Bandhan Foundation সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি)

 

১১.৫: এছাড়াও বিবাদী কর্তৃক এ পোস্টে এনাদার কমেন্টস প্রদান:-

ফাইনালি আমার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেই। ওয়াজের কারণে আমার পুরানো বিষয় গুলো আবারো জাগ্রত হয়ে গেলো। প্রচন্ড কষ্ট হচ্ছে। বিশেষ করে ঘরে গেলে নিজ পুত্র সন্তানের মাঝে অসম্মানিত হচ্ছি। কারণ তাদের মা আমার বাড়ির অন্যদের সাথে একত্রিত হয়ে আমাকে ধামা চাপা দিতে যথেষ্ট কষ্ট দিয়েছিলো। এখন একদিকে যেমন সে সন্তানের কাছে অপরাধী সাব্যস্ত হতে পারবে না। ঠিক অপরদিকে সে আমার এ পরিবর্তনের উপকরণকে তার জীবনের জন্য ভয় পায়। তো সবার উদ্দেশ্যে আমি বলছি, আমাকে বা আমার প্রাকৃতিক সে কারণকে ধামা চাপা দিতে আর চেষ্টা কইরেন না। আমার দৃষ্টিতে এমনিতেই যথেষ্ট পাপী হয়েছেন। আপনারা পুরো দুনিয়া একত্রিত হয়েও যদি বলেন যে, তোমার উপর অত্যাচার করা হয় নাই; বেঁচে থাকার তাগিদে হোক আর যে কারণেই হোক না কেন আমি কিন্তু মৃত্যুর আগ পর্যন্তও তা স্বীকার করবো না এবং আপনাদের বশ্যতা স্বীকার করবো না। অতএব আপনারা যাকে দাবিয়ে রাখতে আমাকে শত্রু ও হিংসুক বানিয়েছেন; আমি কিন্তু দুনিয়ার স্বার্থে কখনোই সত্যকে গোপন করা অথবা আপনাদেরকে মেনে নেয়া তা কিন্তু করতে পারবো না। অতএব আমার স্ত্রী সহ একত্রিত হয়ে আমাকে দাবিয়ে রাখার প্রচেষ্টা পরিহার করুন। না হয় হিতে কোন বিপরীত ঘটনা ঘটলে এর জন্য আপনারাই দায়ি থাকবেন। এছাড়া আপনাদের সবাইকে আরো জানাচ্ছি যে, আমার এ পরিবর্তনের উপাদান বা এর বাহ্যিক ফল, যেমন বেশি বেশি ইবাদত করা, কোরআন তিলাওয়াতে কান্না জুড়িয়ে দেয়া, বেশি বেশি নামাজ পড়া, বড় বড় নিশ্বাস ফেলা, আরশে আজিম বা লাওহে মাহফুজ, রুহ্ বা এ জাতীয় অনেক গুলো ক্ষেত্রে চোখের জলে ভিজা; যা সাধারণ মানুষের, এমনকি আলেমদের বা বড় বড় বুজর্গদেরকেও আপনারা হয়তো দেখেন নি। তাই একদল এটাকে তাড়াতে সচেষ্ট হলেন; অপরদিকে অন্য দল তামাশা দেখতে থাকলেন। আমি স্পষ্ট করে জানাচ্ছি যে এসবের মধ্যে আপনার বা সমাজের বা রাষ্ট্রের কোন ক্ষতি নেই। বরং যদি সাপোর্ট দিতেন তবে হয়তো যথেষ্ট উপকার পেতেন আপনারা। আমি কারো জন্যেই ক্ষতিকর নই। যা আজ ২২ বছরে ইনশাআল্লাহ প্রমাণিত হয়েছে। বরং আজ ২২ বছরে যা ঘটেছে, তা যদি বলতে যাই, তাহলে হয়তো অনেক থলের বিড়াল বেরুবে।

অতএব এগুলো ছাড়েন। মসজিদে যাবেন আল্লাহর জন্য; আমার দিকে কী। আল্লাহকে দেখতে পান না সেখানে; তাই না?

তবে স্বাভাবিক কথা বার্তা বলিয়েন। আমি আপনাদের কাউকে শেখানোর প্রয়োজন নাই (যেহেতু আপনাদের  বিপরীত ইচ্ছা আমি দেখেছি। ইউটিউবে আমার চ্যানেল আছে, আমার ওয়েবসাইট আছে পারলে সেখানে আমার ভূল গুলো ধরে আমাকে সংশোধন কইরেন)

আর এ লিখা গুলো সবাই পড়তে পারবেনা এবং সবাই বুঝবেও না। তাই আম জনতাকে এটা সেটা ইঙ্গিত দিয়ে আগের মতো আমার বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়েন না। যদিও আমার ইবাদতকেও আপনারা ঐভাবে সাপোর্ট দিচ্ছেন না বা মেনে নিচ্ছেন না; তথাপি ইনশাআল্লাহ আমাকে হয়তো আপনারা কেউই দাবিয়ে রাখতে পারবেন না। ধন্যবাদ।

উল্লেখিত এ কমেন্টসটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও তা পড়ে নিতে পারেন।

আরো অল্প কয়েকটি কমেন্টস রয়ে গেছে বলে মনে হয়, প্রয়োজন মনে করলে আপনারা তা ফেসবুক বা ইউটিউব থেকে পড়ে নিবেন।

(বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান, সম্মানিত ভিউয়ার গণকে এ পোস্টটি Bandhan Foundation সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি)

১১.০: উপরোক্ত কমেন্টস সমূহের পোস্টটি নিম্নরুপ-

 

Bandhan Foundation এবং এর অফিসের পাশে গতকাল (10/03/23) সম্পাদিত হওয়া ওয়াজ নিয়ে কিছু কথা।

দয়া করে আমার এলাকার ভাই বোনগণ এ পোস্টটি পড়বেন।

অনুমান করে বা শুধু মহাজ্ঞানীর মতো আমার অঙ্গ ভঙ্গী দেখে আর কতকাল আমাকে যে যার মতো করে বুঝতে চেষ্টা করবেন এবং ভূল বুঝবেন।
ফেসবুকও এখনো আমার কলেজের বুস্টিং বাবদ টাকা পাবে। ভয় করি হঠাৎ করে কোন ধরনের একশানে যান কিনা তারা।
বর্তমানে আমার যে ইনকাম বা সম্পদ আছে, এতে বেঁচে থাকাই মুশকিল হয়ে গেছে আমার। আমি একেবারে অযোগ্য কেউ নই; ইনশাআল্লাহ দিয়ে দেবো।
আমার পেটে প্রচন্ড খুদা, জীবনে প্রচন্ড অভাব; ভবিষ্যত সম্পূর্ণ অনিশ্চিত। ইনকাম বলতে তেমন কিছুই নেই। যাক এভাবেই নিজের দূর্বলতা প্রকাশ করতে হলো।
এরপরও ইনকামের জন্য সময় ব্যয় না করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস লিখছি। ফেসবুককে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ যে, সে ভায়া হয়ে আমার কথা গুলো শোনাচ্ছে। ফলে অনেকে সামাজিক অসম্মানের ভয়ে হলেও আমাকে অসম্মান করতে পারছে না।
এবার যা বলতে চাইছি সে কথায় আসি। না হয় আমাকে এলাকাবাসী দোষারোপ করবে হয়তো।
দেখুন আমি আপনাদের ওয়াজ পরিচালনা কমিটির বা আপনাদের সংগঠনেরতো কেউ না, তাই না?
আলহামদুলিল্লাহ, আমি মসজিদ কমিটির সদস্য; মসজিদ থেকে ওয়াজ হয়। আমি সে ওয়াজই বাস্তবায়নে প্রচেষ্টা চালাই।
তারপরও আপনারা যখন বললেন, ওয়াজের জন্য বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস রুম আপনাদের প্রয়োজন। আমি কিন্তু না করিনি। এ ঘরটি যদি মসজিদ কমিটির অন্য কোন সদস্যের হতো; আপনারা তার কাছে যেতেনও না। যেতেন কি?

যা হোক ঘরটি ব্যবহারে আপনাদেরকে আমি কিছু শর্ত দিয়েছিলাম। আমি বলেছিলাম; আমার বাড়ির কেউ (নিজ পরিবারের সকলে ছোট; বাবা মৃত) এ ঘরে আসতে পারবে না। চাঁদপুর মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে দিয়েই শুধু হুজুরদের আপ্যায়নের ব্যবস্থা করতে হবে; অন্য কাউকে দিয়ে নয়।
কিন্তু গত বছরও আপনাদেরকে একই শর্ত দিয়েছিলাম। আপনারা আমাকে আপনাদের সম্মতি জানিয়ে ছিলেন। কিন্তু কাজের সময় দেখা গেলো; আপনারা তা মানেন নাই।
ঠিক এ বছরও আমার সাথে কথা ছিলো আপনারা লোক দিয়ে ঘরটি পরিষ্কার করাবেন। কিন্তু ওয়াজের আগের রাত্র পর্যন্ত আপনারা কাউকে পাঠান নাই। এতে গতবারের মতো আমাকে অবহেলা ও ছলনা করার আভাস আমি ঠিকই পেয়েছি। এদিকে ওয়াজের পূর্ব সপ্তাহে আমার ওয়াইফ এবং ছেলে মেয়েদেরকে যত বললাম, হুজুরেরা আসবে বসবে ঘরটা যতটুকু পার অন্তত বিছানা বালিশ গুলো ধুয়ে বা পরিষ্কার করে দাও।
কিন্তু কেউ আসেনি। আমার এ দূর্বল মূহুর্তে তাদেরকে এতো শাসানোর মতো শক্তি আমার নেই।
আমার বিরুদ্ধে লাই দিয়ে দিয়ে অসম্মানজনক আর অবহেলা মূলক ব্যবহার করাবে; আর আমাকে ক্ষেপিয়ে তুলে তামাশা আর মজা লুটবে; এইতো চলেছিল, তাইনা?
এভাবে গত প্রায় ২০ বছর আমি সহ্য করেছি। আমি বললে শুনে না। কিন্তু আমার ভাই ভাবী, তারা বললে ঠিকই শুনে।
আমার কাছে ভাই শক্তি প্রয়োগ করা বা বউ তালাক দেয়ার মতো বিষয় নেই। ও সেটা বুঝে গেছে; এ জন্যেই আমার প্রতি তার কোন ভয় নেই। এই যে কালকে রাত্রে আমি ছিলাম না, এখন আজকে রাত প্রায় ১:৩০ বাজলো। কেউ আমার খবর নিতে আসেনি।
শুনুন এগুলো আমার পারিবারিক ব্যাপার। এতো কিছু বলা যাবে না। কারণ আজ হোক কাল হোক তাদের সাথেইতো আমাকে মিশতে হবে।
তবে সামান্য একটু ইঙ্গিত দিই। না হয় একধম বুঝবেন না। ২০০০ সনে আমার মানসিকতা হঠাৎ চেঞ্জ হয়ে শুধু আখিরাত মুখি হয়ে যায়। না, খারাপ কিছু করিনি। লম্বা নামাজ, লম্বা কেরাত পড়তে থাকলাম। পেন্ট শার্ট ফেলে দিয়ে পায়জামা পাঞ্জাবি ও দাঁড়ি টুপি ধরলাম। বাবা আমার চিকিৎসায় তার নামের জমি বিক্রি করছে কেন; ভাগ করে শুধু আমার গুলো বেঁচবে না কেন এবং আমার কাছে আর সম্ভাবনার কিছু দেখেনি তারা। সে সাথে আমি সরল প্রকৃতির মানুষ ছিলাম। তবে আমি বোকা ছিলাম, তা বলছি না। এর বেশি কিছু বলা যাবে না। তবে হ্যাঁ, আমার বংশের কেউ যদি আমাকে ভয় ভীতি দেখাও তাহলে তোমরা ঠিকই জানো বাঁচা মরার এতো হিসাব কষে আমি চলি না। যার জন্য আজ আমি রিক্ত হস্ত হয়েও ব্যক্তিত্ব ছাড়তে পারিনি।
ইত্যাদি। এ কারণে আমি চরম অবহেলিত হয়ে গেলাম এবং তারপর যা হওয়ার হলো।
এর বেশি কিছু আর বলছি না।
তো এ প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার জন্য যখন আহ্বান করলাম, আমার বাড়ির কেউই আসেনি। কেউ একটি টাকা দিয়ে বা সমর্থন দিয়ে (যাদের দেয়ার কথা ছিল) আমায় সমর্থন বা সাপোর্ট দেয়নি। ফলে সমাজের মানুষ মিচ গাইড হলো। এখনো আমার বাড়ির কেউ এদিকে আসে না। পরে সকলের ইয়ার্কি আর তিতকারি মার্কা চোখকে উপেক্ষা করে এবং যারা আপন তাদেরই অসমর্থনে (স্ত্রীর সমর্থনটুকুও পুরোপুরি পাইনি, কেবল মাত্র মা ছাড়া) সমাজের অল্প কিছু সদস্যের (প্রায় ৩০০ জন) টাকায় এ প্রতিষ্ঠানটিকে প্রায় ৭/৮ বছর সফল ভাবে চালানোর পর  এ প্রতিষ্ঠানের অফিস ভবন দিতে আমি পাগল প্রায় হয়ে গিয়েছিলাম। এখনো এ প্রতিষ্ঠান থেকে যে উদ্যোগই নিই না কেন, আমার বংশের কেউ আমাকে সাপোর্ট দেয় না। আর এ ওয়াজের খানা পিনা, অতিথি আপ্যায়ন আমাদের বাড়ি থেকেই হয়।
আর ওয়াজের সময় আমি কাছে থাকলে, আমি রোগী, আমি অপরাধী (যেহেতু মানুষ আমার কাছে টাকা পাবে), আমি বোকা, আমি সোজা আবার যখন একটু সুন্দর কেরাত পড়ি বা বড় অলি আল্লাহর  মতো ইবাদত করি; এবার আমি তাদের দৃষ্টিতে (যেহেতু আমি আলেম নই) অতিথি ও মেহমানদের নিকট পাগল সাব্যস্ত হই।

এ জন্যে অনেকটা হতাশা, অপমান, অবহেলা, মান অভিমান ইত্যাদি কারণে মনের দুঃখ থেকে আমার শর্ত ছিলো, এ বাড়ির কেউ যেন না আসে। মানুষের নিকট অপমান সইবার ভয়ে বা কালারিং হওয়ার ভয়ে বা মানসিক ভাবে আঘাত পাওয়ার ভয়ে এবার আমি ওয়াজের দিন অন্যত্র চলে যাই। যেহেতু ওয়াজ কর্তৃপক্ষকে প্রথমে আমি বললেও পরে তাদের গতি বিধি আমার প্রতি অপমানের  দিকেই যাচ্ছে দেখে আমি ঘর ব্যবহার করতে নিষেধ করে দেই। যার জন্য সমাজের মানুষ ভূল বুঝতে পারে মনে করে কষ্ট করে হলেও এ পোস্টটি আমি লিখি। ভাই আমার এতো সময় কই, যেখানে আমার পেটে ভাত নেই সেখানে আপনাদেরকে পোস্ট দিয়ে দিয়ে শুধু বোঝাতে হবে?
তাই আমাকে আর কষ্ট দিবেন না, যেন আমার মূল্যবান সময় ব্যয় করে শুধু পোস্ট লিখতে আর যেন না হয়; আর শুধু দূর্বলতা প্রকাশ করতে যেন না হয়।
এবার ওয়াজ কর্তৃপক্ষকে একটা প্রশ্ন করি, আমাকে না জানিয়ে আমারই ঘর থেকে বিদ্যুতের লাইন দিয়েছিলেন কেন? এবং আমারই অবর্তমানে আমার রুমে প্রবেশ করেছেন কেন? আমি নেটে কাজ করি বা শিখি, এখানে আমার সিকিউরিটি জনিত বিষয় আসয় রয়েছে।
আপনি কি দিবেন (?) আপনার রুমে অনুমতি বিহীন কাউকে ঢুকতে? তাহলে আমার রুমে ঢুকেছেন কেন?

দেখিয়েন আমি কিন্তু পাপীকে নয়, পাপকে ঘৃণা করি। আপনাদের অনেককেই আমি শ্রদ্ধা করি এবং করেই যাবো।
স্মরণ করুন, আমি যেখানে সম্পূর্ণ একা এবং একেবারেই দূর্বল পজিশন থেকে সুদের বিরুদ্ধে এবং বর্তমানেও কোরআন কিতাব নিয়ে অনলাইনে যে জেহাদ পরিচালনা করে যাচ্ছি এবং করছি; পারবেন চোদ্দ গোষ্ঠী সহ একত্রিত হয়ে এ রকম করতে? পারবেন নিজ ছেলে মেয়ে পরিবার পরিজনের বিপরীতে সত্য বলতে? আপনারা জানেন বাহির থেকে শক্তি প্রয়োগ না করলে আমি যাই বলি, ঠিক তাই করি? ইনশাআল্লাহ আমি ভদ্রলোক। আর ভদ্রলোকের আসল পরিচয় তার কথায়। সে হ্যাঁ বললে সেটিই হ্যাঁ। আর সে না বললে সেটিই না। মূলত কোন লিখিত দলিল তার প্রয়োজন নাই। ভাবেন তো একবার আমার কাছে যদি আপনার মতো টাকা পয়সা চাকুরি ইত্যাদি থাকতো তবে আমি কি এতোই সরল (আপনাদের অর্থে) থাকতাম? আপনাদের এক লোককে মাইকের কারেন্ট আমার এখান থেকে দিয়েছে, বলতেই সে বলল, না এখানকার অল্প কয়েকটি দিয়েছে এবং বাকি গুলো অন্যখান থেকে দিয়েছে। আমাকে বুঝিয়ে সে আত্মতৃপ্তি নিয়ে চলে গেছে।
আচ্ছা বলুন আমি যে বোকা, সমাজে এ প্রোপাগান্ডা কে ছড়িয়েছে বা এখনো ছড়াচ্ছে? আমি একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার এবং দীর্ঘ দিন কলেজে শিক্ষকতা করি। কিছু মাইকের বিদুৎ সোর্স এক জায়গা থেকে আর কিছু মাইকের বিদুৎ সোর্স অন্য জায়গা থেকে, ওয়াজ মাহফিলে এ রকম কোন সুযোগ থাকতে পারে না। কারণ এখানে কন্ট্রোলার একটি। যে বলেছে তার কাছে আমি এখনো কিছু টাকা পাবো। অথচ সে গরিব বিধায় এবং আমি উদার হওয়ায় তার কাছে আমি চাই না। চাপাবাজি না করা এবং তাদের প্রতি দয়া দেখানোই কি আমার অপরাধ?
অতএব শুনুন আমার কোন দল নেই। যে কোন দলেরই আমি ভালো বলি। আবার ঐ একই দলের বা অন্য যে কোন দলের মন্দকেও আমি মন্দ  বলি। এ জন্যে আমি একা। এমনকি আমার স্ত্রীও আমার সাথে নেই। সেও পেটের ধান্দায় বা জীবনের তাড়নায় আমার ভাইদের দলে। এমনকি এখন ছেলে মেয়ে গুলাও। কারণ প্রকৃতিগত ভাবে ছেলে মেয়েরা মায়ের দলে থাকে। আর এতো কিছু বোঝার জ্ঞান বুদ্ধি বা সামাজিক পরিস্থিতি বোঝার এতো জ্ঞান তাদের নেই। বাড়িতে যা শুনে এবং তাদের কাছ থেকে যা বুঝে, এ পর্যন্তই এর বেশি কিছু না। এই যেমন সারাদিন অফিস করে রাত ৩ টায় এখান থেকে গেলে হয়তো আমার মা’ও আমাকে বকবে। বলবে কী লিখছ, এগুলো কেন লিখছ? এরা প্রতিবাদ করবে বলতেছে। ইত্যাদি।

শুনেন, এমন কিছু করবেন না, যাতে আপনাদের সুনাম নষ্ট হবে মনে করে, পরবর্তীতে আমাকে শুধু দাবিয়ে দাবিয়ে রাখতে চেষ্টা করবেন। যেমনটি আমারই আত্মীয় স্বজন রাখতে চেয়েছিলো এবং এখনো চাচ্ছে।
এখন এ পোস্টের মন্তব্যে আশা করি আপনারা এ বিষয়ে লিখবেন যে, আমাকে না জানিয়ে আমার ঘরে প্রবেশ করা এবং বিদুৎ এর লাইন ব্যবহার করার পিছনে কি এই কারণ ছিলো যে, আমাকে ভাতে মেরে দূর্বল করবেন (বাড়তি বিদুৎ বিল আমার ঘাড়ে দিয়ে) এবং অবহেলা করে পাগল সাব্যস্ত করে ভদ্র সমাজে সাধু সাজবেন?
যাক এ বিষয়ে আমার সিদ্ধান্ত শুনুন; আগামীতে আর কখনো ওয়াজের জন্য এ প্রতিষ্ঠানটি ব্যবহারের অনুমতি চাইবেন না এবং এ প্রতিষ্ঠান থেকে আপনাদের (মসজিদের নয়) ওয়াজের জন্য কোনদিন বিদুৎ সংযোগ দিবেন না। যেহেতু এতো গুলো সবল ঘর থাকতে এবং ওয়াজের হর্তাকর্তাদের ঘর বাদ দিয়ে আমার এখান থেকে এবং আমাকে না জানিয়ে বিদুৎ সংযোগ দিয়েছেন।
দেখিয়েন চারপাশে যতই ওয়াজ চলছে, তবু কোন কিছু পেতে রিয়েল প্রচেজ বাদ দিয়ে মানুষ শুধু কৌশল আর বুদ্ধিকেই প্রাধান্য দিচ্ছে। যাদেরকে ভালোবাসি এ গরিব ও মূর্খ এবং বালক শ্রেণীর ছেলেদেরকে দিয়ে চোখের দৃষ্টি বা কূ-রুচিপূর্ণ ব্যবহারে আমাকে শাস্তি দেয়ার বা দাবিয়ে রাখার বুদ্ধি কইরেন না। যে কষ্টগুলো আমি ইতিপূর্বে প্রচন্ড ভাবে শয়েছি। তাও আপনাদেরই ইশারায়। প্রতিবাদ শুরু করেছি অল্প কিছু দিন হলো।
আমি কথা দিচ্ছি, আমি যদি সবল হতে পারি তাহলে আপনাদের উপর এ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে এ ওয়াজটিকেও মসজিদের আওতায় নিয়ে এর পূর্ণ খরচ বহন করবো। আশা করি সে পর্যন্ত আমাকে আপনারা সুযোগ দিবেন। না হয় দেখতেই পাচ্ছেন, আমার ঘর থেকে আমাকেই চলে যেতে হচ্ছে এবং ফেরারী আসামির মতো কষ্ট সহ্য করতে হচ্ছে। সুপ্রিয় পাঠকদের প্রতি অনুরোধ করবো, প্লিজ আর কিছু করেন আর না করেন এ পোস্টটি এ ওয়াজ পরিচালনা কমিটির নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ। সবাই ভালো থাকুন।

উল্লেখিত এ পোস্টটি ফেসবুক থেকে পড়তে   এখানে ক্লিক করুন   এবং সাইন ইন করে ফেসবুক থেকেও তা পড়ে নিতে পারেন।

 

(বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান, সম্মানিত ভিউয়ার গণকে এ পোস্টটি  Bandhan Foundation সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি)

১২:  এ আবেদনের সিদ্ধান্ত প্রদান (০২/০৪/২০২৩):-

 

উপর্যুক্ত পুরো আর্টিক্যাল পাঠ করে এবং উভয় পক্ষের দাবী ও মানসিক অবস্থা পর্যালোচনা করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় যে, যেহেতু প্রতিষ্ঠানটি ২য় পক্ষের। এবং এর পুরোটাই তার ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান। তবে যেহেতু তিনি নিজকে জ্বীন মানব বলে দাবি করছেন এবং বিষয়টি সত্য হলে, এবং জ্বীন যেহেতু তার নিজের তৈরীকৃত নয় ও ইহা তিনি তার বংশানুক্রমিক ভাবেও পাননি, তাই প্রতিষ্ঠানটি তার ব্যক্তিগত হলেও এর কার্যক্রম কিন্ত দেশ, কাল, পাত্র ভেধে দেশ-বিদেশের সকল মানুষের ও সকল জাতির সাথেই সম্পৃক্ত।

তবুও, প্রতিষ্ঠানটি তার নিজের বিধায়, এ প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তিনি যে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এটা সম্পূর্ণ তার এখতিয়ার। সে দৃষ্টিকোন থেকে তিনি যদি চান যে, এটি অন্যত্র সরিযে ফেলবেন; তবে তাতে কেউ তাকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে যে কোন ধরনের প্রেশার প্রয়োগ করা, বা এ কারণে তাকে যে কোন ভাবে অপমানিত করা; এ কাজ গুলো অবশ্যই আইনত দন্ডনীয় অপরাধ হিসেবেই বিবেচিত হবে। কারণ তিনি এ প্রতিষ্ঠান পৃথিবীর যে প্রান্তেই নেন না কেন, সেখানেই এ প্রতিষ্ঠানের সাথে থাকবে মানুষের সম্পৃক্ততা। আর যেহেতু মানুষের সম্পৃক্ততা বিহীন কোন প্রতিষ্ঠান হতে পারেনা এবং যেহেতু তিনি তার সমস্ত কাজ এ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই সম্পন্ন করার ঘোষণা দিয়েছেন। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহুতা’য়ালার রাসূল (সা:) এঁর হিজরত থেকেও আমরা এ শিক্ষাই পেয়ে থাকি।

অতএব তিনি তার প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তার ইচ্ছে মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এ বিষয়ে তিনি সম্পূর্ণ স্বাধীন। অপরদিকে আপনারা যারা এ বিষয়ে তার প্রতিষ্ঠান থেকে অথবা তার কাছ থেকে ব্যক্তিগত ভাবে বা জাতীয় ভাবে কিছু পেতে পারেন মনে করে তার সাথে অতি ব্যবহার করছেন, এ বিষয়টিও আপনাদের শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলেই বিবেচিত।

তবে তিনি এখানে একটি কথা উল্লেখ করেছেন যে, বান্দার হক যদিও বান্দার সহিত সম্পৃক্ত; কিন্ত তার এ বিষয়টি একটু স্বতন্ত্র। যেহেতু জ্বীনমানব হিসেবে মানুষের দেহে জ্বীনের আগমন, অবস্থান এবং প্রকাশ্য রুপধারণ, এ বিষয়টি পৃথিবীতে বাস্তবিক আবেদনকৃত ভাবে একেবারেই নতুন ও এই প্রথম; ফলে মানুষ গণ সহজে বুঝে উঠতে পারছেন না যে; কী করা উচিৎ বা কী করা উচিৎ নয়।

এখানে অবশ্য তিনি একটি ভালো দিকের ইঙ্গিত দিয়েছেন, যদি ১ম পক্ষ সহ সকলে পৃথিবীর বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানী গণের ব্রেন থেকে জ্বীন বলতে কিছু নেই, তা মুছে দিয়ে নতুন করে প্রতিস্থাপন করতে পারেন যে, পৃথিবীতে জ্বীন রয়েছে এবং তা দেশি-বিদেশী সংবাদ পত্র ও টিভি চ্যানেলে ফলাও করে প্রকাশ করতে এভাবে সক্ষম হন যে, আল কোরআন সত্য বলেছে এ বিষয়ে বিজ্ঞানের তথ্য মিথ্যা ও ভূল প্রমাণিত হয়েছে, তবে তিনি একান্তই বাজে ব্যবহার না করলে, তাহলে সবাইকে মাফ করে দিবেন।

তবে হ্যাঁ এ জ্বীন মানব যদি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী কোন অপরাধ করে থাকেন, তাহলে তিনি অবশ্যই বিচারের আওতাভূক্ত থাকবেন। বর্তমানে তার এ ধরনের কোন অপরাধ দৃষ্ট হয়নি। বরং তাকেই মানসিক ও শারীরীক ভাবে বিপর্যস্ত করা হয়েছে।

অতএব আপনারা তাকে আপনাদেরই একজন বলে বিবেচনা করতে পারেন এবং তার সাথে যে কোন ধরনের অপমানমূলক ব্যবহার করা বা তাকে অযথা উত্ত্যেক্ত বা হয়রানি করা থেকে অথবা শারীরিক-মানসিক ভাবে যে কোন ভাবে কষ্ট দেয়া থেকে বিরত থাকতে সকলের প্রতি অনুরোধ করা হলো।

এছাড়া সর্বসাধারণকে আরো একটি বিষয়ে অনুরোধ করা হলো যে, যেহেতু ইসলামের সংবিধান হলো আলকোরআন ও রাসূলুল্লাহ (সা:) এঁর হাদিস শরীফ। তাই আপনারা এ দুই কিতাবের মধ্যে উল্লেখিত গায়েবের বিষয় সমূহ ছাড়া আর কোন গায়েবে বিশ্বাস করে নিজেদের ইহকাল ও পরকাল বিনষ্ট করবেন না। এ বিষয়ে সকল মুসলমান সহ সকল মানুষ যেন সদা সতর্ক থাকেন।

উপরের সমস্ত আর্টিক্যাল পাঠ করে এবং ২য় পক্ষের ফেসবুক প্রোপাইল ও অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম ভিউ করে এবং সে সাথে তার অতীত জীবনাচরণ পর্যালেচনা করে, এ বলে সিদ্ধান্ত প্রদান করা যায় যে, ২য় পক্ষের জ্বীন বা তিনি নিজকে ভয় পাওয়ার মতো কোন কিছু লক্ষ্য করা যায়নি এবং আশা করা যায় ভবিষ্যতেও তার বা তাদের সাথে শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থান করা যেতে পারে।

অন্যদিকে ১ম পক্ষের যে আবেদন, ২য় পক্ষের হাওয়া খানা নামীয় বর্তমান বন্ধন ফাউন্ডেশনের  অফিস ঘরটি সরানো; এ বিষয়ে যে বা যারা এ আবেদনটি উত্থাপন করেছে, মূলত তাদের কোন এখতিয়ারই নেই যে, তারা এ আবেদন করতে পারে। আর তাই তাদের এ আবেদন সরাসরি বাতিল বলে গণ্য করা হলো। ধন্যবাদ সবাইকে।

 

(বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিস ভবন স্থানান্তর আবেদন বিষয়ক সিদ্ধান্ত প্রদান, সম্মানিত ভিউয়ার গণকে এ পোস্টটি Bandhan Foundation সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি)

এছাড়া আজকের বাংলা ইংরেজি ও আরবি তারিখ জানতে এবং আজকের পুরো দিনের নামাজ ও রোজার সময়সুচি দেখতে

এখানে ক্লিক করতে পারেন

আবার শুদ্ধরূপে কোরআন তিলাওয়াত শিখতে

এখানে ক্লিক করতে পারেন