আপগ্রেডঃ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রি.
(এ পোস্টটির পূর্বোক্ত নাম ছিলো মসজিদে অত্যাচারিত হচ্ছি কেন? বর্তমান নাম অনুযায়ী অল্প কিছুদিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় এডিট করা হবে।)
০) প্রবন্ধের নাম:
মসজিদে অত্যাচারিত হচ্ছি কেন?
১) প্রবন্ধ লিখার তারিখ এবং প্রবন্ধের প্রকৃতি ও শিরোনাম:
প্রবন্ধ লিখার তারিখ:- ৮ এপ্রিল ২০২৩ খ্রি.
প্রকৃতি:- আত্মসমালোচনা ও জবাব চাওয়া মূলক।
শিরোনাম:- মসজিদে অত্যাচারিত হচ্ছি কেন?
২) কী উদ্দেশ্যে প্রবন্ধটি লিখা:
আমি কি একজন মানবজ্বীন বা জ্বীনমানব? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে এবং আমার উপর এতো অবিচার ও অত্যাচারের কারণ কী তা জানতে ও সে সাথে ইসলাম ধর্মের তথা মসজিদ ও সমাজের বর্তমান ইসলামিক পরবেশ কী রকম তার স্বরুপ ব্যাখা করতে আজকের প্রবন্ধটি লিখা হয়েছে।
৩) এ প্রবন্ধের মাধ্যমে কার বা কাদের উপকার হবে:
এ প্রবন্ধের মাধ্যমে প্রথমত: আমার নিজের উপকার হবে। এরপর আমার পরিবার, বংশ ও সমাজের মানুষদের এবং আমি যে সব স্থানে চাকুরি করেছি, আমি যাদের সাথে রিলেটেড ছিলাম ও যারা আমার সাথে রিলেটেড তাদের সকলের, বিশেষ করে যে মসজিদকে কেন্দ্র করে এ প্রবন্ধ লিখা হয়েছে, সে মসজিদের সদস্যদের উপকার হবে। সে সাথে এ প্রবন্ধের মাধ্যমে জানা যাবে সমাজে ইসলামের বর্তমান অবস্থান কোথায়। এক কথায় সকল মুমিন মুসলমানেরই উপকার হবে।
৪) সারমর্ম ও অনুরোধের বিষয়:
আমি যে জ্বীন মানব সে বিষয়ে স্বীকৃতি চেয়ে এবং মসজিদে (আলী মুন্সী জামে মসজিদ গোবিন্দপুর হাজীর বাজার ফেনী সদর) ও সমাজে আমার প্রতি যে সব অন্যায় অবিচার করা হয়েছে, তা কেন করা হয়েছে, এর গ্রহণ যোগ্য একটা উত্তর চেয়ে এ প্রবন্ধটি লিখা হয়েছে। আমার পরিবার, বংশ, আত্মীয়, সমাজ, চাকুরীর স্থল কমপেক্ট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ফেনী সদর, ফেনী ও সাবেক কর্মস্থল আই সি এস টি, ফেনী সদর, ফেনী এবং এর পূর্বেকার প্রতিষ্ঠান সমূহের (যেমন প্রায় ২২ বছরের পূর্বেকার কর্মস্থল, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়, বন্দর, নারায়নগঞ্জ) যদি কেহ এ পোস্টটি পেয়ে থাকেন তবে আমার সাথে রিলেটেড সকল স্থানের মানুষদেরকে এ পোস্টের একটি রিভিউ (কমেন্টস) প্রদান করার জন্য বিশেষ করে নিম্নে উল্লেখিত ১১ নং প্রশ্নের উত্তর প্রদান করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।
৫) শর্ট ডেসক্রিপসন:
গত প্রায় ২২ বছর ধরে আমার শরীরে জ্বীন সদস্যদের কেউ একজন লিডার হিসেবে তার দলবল সহ বার বার প্রতিভাত হচ্ছে। বিশেষ করে রমজান মাসে এঁর সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এরই পরিপেক্ষিতে আমার চারপাশের মানুষ গুলো আমার উপর সীমাহীন, অবিচার, অবহেলা ও অত্যাচার করে যাচ্ছে। মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়ে সেখান থেকেও ওয়ার্ক আউট করে চলে আসতে হয়েছে আমাকে। তাই আজকের প্রবন্ধে আমি তাদের কাছ থেকে জানতে চেয়েছি, কী সেই কারণ এবং কেন তারা আমার প্রতি এতো অবিচার করছে? ও মসজিদের সদস্যদের নিকট নির্দিষ্ট কিছু প্রশ্নের উত্তর জানতে চেয়েছি এ বিষয়ে। তাদের জ্ঞান ও বিশ্বাস মতে জানতে চেয়েছি, আমি কি আসলে একজন মানবজ্বীন বা জ্বীনমানব?
৬) ডেসক্রিপসন:
৬) ক. মসজিদে নামাজ কেমন হওয়া উচিৎ:
মসজিদ সামাজিক প্রতিষ্ঠান এবং আল্লাহর ঘর। সমাজের সকল কার্যক্রম মসজিদ কেন্দ্রীক হবে। থাকবে না কোন হিংসা, মানুষকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্ল্য করা, অহংকার বা কোন মুসল্লিকে হেয় করা বা ঘটবেনা কোন মুসল্লিকে কষ্ট দেয়ার মতো ঘটনা।
শান্তিপূর্ণ ভাবে মানুষ ইবাদত করবে। কারো ইবাদতে বিঘ্ন ঘটবে, এ রকম কেউ কিছু করবে না। পারষ্পরিক কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ভাতৃত্বের বন্ধনে মানুষ আবদ্ধ হবে। ধনী গরীবের ব্যবধান ভূলে গিয়ে মুসল্লিগণ পাশাপাশি দাঁড়িয়ে অহংকার থেকে মুক্ত থাকার এবং পারষ্পরিক মুহাব্বতের শিক্ষা গ্রহণ করবে। এক মুসল্লি অপর মুসল্লিকে সম্মান করবে এবং করবে না কোন অপমান। ঈমাম সাহেবের আল্লাহু আকবার ধ্বনীতে একসাথে রুকু করবে এবং একসাথে সেজদা করবে ও শিখবে নেতার আনুগত্য। সবাই একযোগে মাটিতে কোপাল ঠেকিয়ে সম্মিলিত ভাবেই জানিয়ে দিবে, আমরা সকলে মিলে এবং পৃথক ভাবে কেউই কিছুনা, সমস্ত ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহ্ তা’য়ালার জন্য; আমরা তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করছি। আমরা জীবনের সকল কর্ম রবের কথা অনুযায়ীই করে থাকি এবং এ সত্যবাণীর সম্মিলিত জানান দিতেই রবের ঘরে আমাদের আগমণ।
(মসজিদে অত্যাচারিত হচ্ছি কেন? এ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য এবং এর একটি কমেন্টস প্রদান করার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি)
আমরা তাঁরই ইবাদত করি এবং কেবলমাত্র তাঁর কাছেই সাহায্য চাই। আমরা একমাত্র আল্লাহ তা’য়ালার দিকে ধ্যান খেয়াল করেই করবো আমাদের ইবাদত। আমাদের ইবাদতে থাকবে না, অন্য কারো অংশীদারিত্ব। রবের ভয়ে থাকবো সদা সন্ত্রস্ত। এই বুঝি রব আমার উপর অসুন্তুষ্ট হলেন! এই বুঝি গুনাহ হয়ে গেল! ইত্যাদি!
৬) খ. মসজিদের বর্তমান পরিবেশ ও আমার প্রতি অত্যাচারের বিষয় সমূহ এবং এ বিষয়ে আমি যা চাই :
কিন্তু অত্যন্ত দু:খ ও পরিতাপের বিষয় আমি পাইনি মসজিদে এ ধরনের কোন পরিবেশ। অল্প ২/১ জন ছাড়া কারো কাছ থেকে পাইনি কোন সম্মান। শিংহ ভাগ মুসল্লির কাছ থেকেই পেয়েছি শুধু অপমান।
মসজিদে না গিয়ে আমি থাকতে পারবো না। যেহেতু আমার রব আল্লাহ। আর মসজিদ তাঁরই ঘর। অতএব মসজিদ ছাড়া আমার বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।
কিন্তু আমাকে তো জানতে হবে এ অপমানের পিছনে আসলে কারণ কী ছিলো? যার জন্য মসজিদ ম্যানেজিং কমিটির সদস্য হওয়ার পরেও আমি সে দিন তারাবির আগ মূহুর্তে গত প্রায় টানা ১০ বছর এতেকাফ করা মানুষটি ওয়ার্ক আউট করে বাড়িতে চলে আসতে বাধ্য হই।
আসলে হাতে আমার সময় বেশি নাই। মসজিদ থেকে চলে এসেছি আজকে প্রায় ১০ দিন হলো, কিন্তু অন্যান্য বিষয় গুলো সমাধান করতে গিয়ে এ বিষয়টি এখনো সমাধান করা সম্ভব হয়নি।
আমাকেতো জানাতে হবে কোথায় কোথায় আমি অপমাণিত হচ্ছি বা কী কী কারণ রয়েছে যে, যেখানে যেখানে আমি কষ্ট পাই।
আমি না জানালে আপনারা জানবেন কিভাবে? আর আমিও যদি আপনাদেরকে না জানিয়ে বা প্রতিবাদ না করে আবার যেতে থাকি, তাহলে আমার ব্যক্তিত্ব লেস হবে এবং এতে আমার চরিত্র নিম্নমূখী হতে পারে ও স্থায়ী ভাবে আমি পাগল সাব্যস্থ হতে পারি।
আর মুখে আমি কয়জনকেইবা জানাতে পারবো? অপরদিকে মৌখিক উত্তর কখনো ভেরিফাইটেড হতে পারেনা; কারণ মৌখিক উত্তর বহুলোক দ্বারা সত্যায়িত হওয়ার কোন সুযোগ থাকে না। তাই আমি কলম ধরলাম।
এ বিষয়ে আমি বিনীত ভাবে জানাতে চাই যে, এ লিখা বা আপনাদের প্রতি আমার এ জানতে চাওয়া কখনো এবং ঘূর্ণাক্ষরেও আপনাদের বিরুদ্ধে নয়। বরং আমার নিজকে বুঝতে পারা এবং ভবিষ্যতের প্রয়োজনে এগুলো সংরক্ষণ করার জন্যে আপনাদের এ উত্তর আমার একান্ত প্রয়োজন।
দেখুুন, পবিত্র কোরআন বলছে, দুনিয়ায় জ্বীন জাতি রয়েছে, আর বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানী গণ এখনো বলছে জ্বীন বলতে কিছু নেই। ফলে চিকিৎসা বিজ্ঞান থেকে শুরু করে মানুষের মনস্তত্ত্বের উপর জ্বীনের যে প্রভাব তার পুরোটাই অস্বীকার করা হচ্ছে।
(মসজিদে অত্যাচারিত হচ্ছি কেন? এ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য এবং এর একটি কমেন্টস প্রদান করার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি)
তাছাড়া সবচাইতে বড় কথা হলো, আমরা মানুষগণ মহান রব, আল্লাহু তা’য়ালার প্রতিনিধি।
তো রবের কালামে আছে এক রকম। আবার আমাদের মানুষেরা এ বিষয়টিকে মিথ্যা মনে করছি। ফলে এ বিষয়ে আমার রবের কালামটিই হচ্ছে অগ্রহণ যোগ্য (নাউজুবিল্লাহ) এবং রব এ কালামের শুরুতেই বলছেন, এটি সে কিতাব যার ভিতর কোন সন্দেহ নাই। কিন্তু আমরা রবের এ কথা মানুষদেরকে বুঝাতে যদি কোন চেষ্টেই না করি, তাহলে আমরা রবের কেমন প্রতিনিধি হলাম?
আপনারা সকলে জানেন, বর্তমানে আমি অনেকটা জেহাদে নেমেছি, জ্বীন দুনিয়ায় আছে, বিজ্ঞান এ বিষয়ে ভূল তথ্য দিয়েছে যে, জ্বীন বলতে দুনিয়ায় কিছু নেই এবং আমি একজন মানবজ্বীন; এ বিষয়টির স্বীকৃতি পাওয়ার জন্যে। আপনারা যদি আমাকে আপনাদের জ্ঞান মোতাবেক আমি মানবজ্বীন কিনা এ বিষয়ে হ্যাঁ উত্তর দেন তবে এ বিষয়টি প্রমাণে আমি হয়তো অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারবো।
এ বিষয়ে আমি আপনাদেরকে কয়েকটি প্রশ্ন করবো, এ প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেয়ার মাধ্যমে, আপনারা জানিযে দিবেন যে, এভাবে আমাকে কষ্ট দেয়ার কারণ কী ছিলো। দুনিয়ায় জ্বীন আছে এ বিষয়টি আমি বিশ্বাস করলেও জ্বীনের কারণে যে, অনেক গুলো মানসিক রোগ হতে পারে; তা আমি নিজেও অনেকটা বিশ্বাস করতাম না। কারণ খুব বেশি বিজ্ঞান মনষ্কা মানুষ ছিলামতো তাই!! আজও আমার অনেক ভাই এ রকম রয়েছেন। ফলে একটা সত্যের মৃত্যু হচ্ছে, অবদমিত হচ্ছে। শুধু এখানেই শেষ নয় মানসিক রোগ থেকে শুরু করে মানুষের অনেক কিছুরই সমাধান বা ঔষুধ আবিষ্কার করা যাচ্ছে না সহজে এবং বিশ্বের প্রায় সবগুলো ডাক্তার জ্বীন বলতে কিছু একটা আছে মানুষের রোগ জীবাণুতে এ জাতির রয়েছে সক্রিয় ভূমিকা; এ সত্য বিষয়টিকে ছুড়ে ফেলে দিচ্ছেন। ফলে বিশেষ করে মানসিক রোগীদের অনেকেই সুস্থ জীবন আর খুঁজে পাচ্ছেন না।
(মসজিদে অত্যাচারিত হচ্ছি কেন? এ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য এবং এর একটি কমেন্টস প্রদান করার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি)
এ পর্যায়ে আমাকে যদি আপনি কী কারণে এ স্বীকৃতি দিয়েছেন, সে কারণটি সহ উল্লেখ করে; অর্থাৎ আপনার উত্তরের স্বপক্ষে কিছু যুক্তি দেয়ার মাধ্যমে (অবশ্যই গ্রহণ যোগ্য কারণ উল্লেখ করতে হবে) এ পোস্টের কমেন্টস সেকশনে অথবা এ পোস্টটি প্রকাশের অন্য কোন মিডিয়ায় আপনি কমেন্টস করেন যে, হ্যাঁ আমরা এ কারণে বুঝতে পারছি যে, আপনি একজন জ্বীন মানব। তাহলে আমি আপনার প্রোফাইল লিংক সহ আপনার কমেন্টস লিংকটি এ ওয়েবসাইটের আরেকটি পোস্টে উল্লেখ করে রাখবো। (নিম্নে ঐ পোস্টের লিংক রয়েছে)
দেখুন সব কিছু যে শুধু চোখে না দেখলে বিশ্বাস করবেন না, তা কিন্তু নয়; যেমন বিদ্যুৎ, তাপ, বাতাস, এত্যাদি অনেক কিছুই। তাই আমি আশা করবো কোন অনুভবে আপনি বুঝতে পারছেন যে, আমি একজন জ্বীন মানব, তা জানিয়ে অবশ্যই কমেন্টস করবেন।
কারণ ভাগ্যে যদি কুলায় এ বিষয়ে বিজ্ঞানীদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার, তাহলে আপনার এ স্বীকৃতিটি কোন মিথ্যা স্বীকৃতি কিনা, তা আপনার এ সব যুক্তি প্রদানের মাধ্যমে প্রমাণ করা সম্ভব হবে বা অন্তত বিশ্বাস যোগ্য হওয়ার সুযোগ থাকবে।
আবার আপনারা এ প্রশ্ন গুলোর উত্তর না দিয়েও অন্য কোন্ কারণে আমাকে জ্বীন মানব বলছেন বা আপনারা কিভাবে বুঝতে পারছেন, সে কারণটি উল্লেখ করেও, এ বিষয়ে কমেন্টস করতে পারেন এবং বলতে পারেন, আমি একজন জ্বীন মানব।
আপনাদের সকলের জ্ঞাতার্থে বলছি যে, বর্তমানে আমি শুধু একটিই কাজ হাতে নিয়েছি,“ আর সেটি হলো, পৃথিবীতে জ্বীন রয়েছে। এ বিষয়ে আল কোরআন সত্য বলেছে এবং বিজ্ঞান কর্তৃক প্রদানকৃত এ বিষয়ক তথ্য ভূল প্রমাণিত হয়েছে ও আমি একজন জ্বীন মানব। এ বিষয়টি বিজ্ঞানীদের রেজালটেন্ট সহ বিশ্বের বিভিন্ন গণ মাধ্যম (সংবাদ পত্র, টেলিভিশন ইত্যাদি) ফলাও করে প্রকাশ করবে।”
আপনাদেরকে আরো জানাচ্ছি যে, রমজান পরবর্তী সময়ে আমার জ্বীন বিষয়ক কারেক্টারিস্টিক এর স্পষ্ট ও প্রকাশ্য উদীয়মানতার প্রভাব সুপ্ত, গুপ্ত অথবা দৃশ্য মানতার প্রভাব হয়তোবা স্পষ্ট নাও পরীলক্ষিত হতে পারে।
(নাহ্! ইতোমধ্যে আমি জ্বীনকে রিকোয়েস্ট করেছি যে, সে যেন এখন যেমন স্পষ্ট প্রকাশ্য রয়েছে, এভাবে মাসে বার মাস এবং বছরে ৩৬৫ দিন ও সপ্তাহে ৭ দিনই অর্থাৎ এভাবে প্রতিটি দিনই যেন প্রকাশ্য থাকে, না হয় আমি জ্বীন প্রমাণ করবো?কিভাবে)
(মসজিদে অত্যাচারিত হচ্ছি কেন? এ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য এবং এর একটি কমেন্টস প্রদান করার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি)
৬) ঘ. সকলের প্রতি আহবান:
আবার আমার সমাজ কেন্দ্রীক এ মসজিদকে কেন্দ্র করে বা আমার জন্মস্থানের এ সমাজকে কেন্দ্র করে যদিও আমি জ্বীন মানব কিনা এর একটা স্বচ্ছ ও সত্য রিভিউ আহবান করছি, আবার যেহেতু আমি আমার জীবন সংম্লিষ্ট প্রায় গত ২২ বছরের বাস্তব ও সত্য গল্প আমার এ ওয়েবসাইটে বা সোস্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করেছি (অন্তত এখানে ক্লিক করে এ পোস্টটি পড়ে নিতে পারেন) এবং দৈনন্দিন প্রয়োজনে বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছি; তাই বিশ্বের যে কেউ যদি বুঝতে পারেন যে, হ্যাঁ আমি একজন জ্বীনমানব; তাহলে আমি আপনার কাছ থেকেও আশা করবো, এ পোস্টের মাধ্যমে আমাকে একটি কমেন্টস প্রদান করবেন এবং আল-কোরআনের সত্য বাণী প্রচারের ও জ্বীনমানব হিসেবে আমাকে প্রমাণের কাজে বা এ জেহাদে সহযোগিতা করবেন।
৬) ঙ. সকলকে অন্তত তার ইমেইল এড্রেসটি প্রদান করতে আহবান:
এ জ্বীন সংক্রান্ত যাবতীয় কন্টেন্ট বা বিষয় আমার এ ওয়েবসাইটেই প্রকাশ করা হবে বিধায় এবং যাতে কোন একটি কন্টেন্ট প্রকাশ করার সাথে সাথে আপনার মোবাইলে আপনি নোটিফিকেশন পেতে পারেন, সে জন্য এ ওয়েবসাইটের উপরের দিকে শুধু আপনার ইমেইলটি লিখে (যেখানে ইংরেজিতে সবুজ কালারে লিখা রযেছে Join & Get of latest updates ) সাব্সক্রাইব অপশানে ক্লিক করে এ ওয়েবসাইটটি সাব্সক্রাইব করে রাখার জন্য এবং মানব কল্যাণ মূলক বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি।
এ প্রসঙ্গে আরো একটি কথা আপনাদেরকে আমি জানিয়ে দেই, বর্তমানে আমি যে কাজটি হাতে নিয়েছি, এটি সমাধান করা ছাড়া অথবা আমার শক্তি অনুযায়ী শেষ চেষ্টা পর্যন্ত প্রচেষ্টা চালানো ছাড়া অন্য কোন কাজ আমি হাতে নিতে পারবো না। অতএব চিকিৎসা বা দ্বীন প্রচার বা দোয়া-দরুদ পাঠে বা উদ্দেশ্যমূলক ভাবে দাওয়াত প্রদানে বা এ জাতীয় অন্য কোন কাজে প্রফেশনালী ভাবে আমাকে আপাতত আহবান করবেন না। আমি একসাথে ২ কাজ সাধারণত করিনা বা করতে পারিনা।
এক্ষণে মসজিদ থেকে সে দিন কেন ওয়ার্ক আউট করেছি, এ বিষয়ক প্রশ্ন গুলো, প্রয়োজনীয় সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা সহ তুলে ধরছি। আশা করি এ মসজিদের মুসল্লি ও আমার আত্মীয় গণ সহ এ এলাকার এলাকাবাসী গণ এ প্রশ্ন গুলোর উত্তর প্রদান করবেন।
(মসজিদে অত্যাচারিত হচ্ছি কেন? এ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য এবং এর একটি কমেন্টস প্রদান করার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি)
৬) চ. যে সব বিষয়ে আমি অত্যাচারিত হয়েছি সে সদূত্তর পাওয়ার লক্ষ্যে তাদের প্রতি প্রশ্ন সমূহ:
প্রশ্ন নং-১:
আমি দেখতে পেয়েছি অনেক সময়ই আপনারা আমাকে শুধু লাইট মেরে তার আলো দেখাতেন। আমি কিন্তু আমার কোন কাজে ইনপুট গ্রহণ বা তোষামদ গ্রহণ এগুলো পছন্দ করতাম না। ফলে আমার খুব খারাপ লাগতো। যদিও সাপোর্ট দেয়ার বিষয়টি তখন ঐ ভাবে মাথায় আসেনি বা আসতো না; আর যদি সাপোর্ট দেয়ার জন্যেই হয়, তাহলে দেরী না করে এক্ষণি অনুগ্রহ পূর্বক এ পোস্টের ১টি কমেন্টস লিখে ফেলুন যে, আমি একজন মানবজ্বীন। না হয় অনুগ্রহ পূর্বক বিবৃত করুন কেন আমাকে লাইটের আলো দেখাতেন, আর কষ্ট দিতেন?
প্রশ্ন নং-২:
আমার উপস্থিতি অনূভব করলেই অনেকে শুধু কাশি দিতেন। মসজিদে কাশির পরিমাণ বেড়ে যেতো। এর কারণ কী ছিলো? আমার সাথে আপনাদের কাশি বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হওয়ার সম্পর্ক কী ছিলো। আশা করি বুঝিয়ে লিখবেন।
৬) ছ. ফরজ নামাজে সম্মিলিত মুনাজাত এবং তারাবির নামাজে প্রতি চার রাকাত পর মুনাজাত:
প্রশ্ন নং-৩:
ফরজ নামাজে ইমাম সাহেব সালাম ফিরানোর পর পর আমি আয়তুল কুরসি পড়তাম। আপনারা বাকী প্রায় সবাই ঈমাম সাহেবের সাথে হাত তুলে মুনাজাত করতেন এবং আমাকে এ বিষয়ে ব্যাঙ্গার্থক ভাবে দেখতেন হয়তোবা কাশি এবং অন্যান্য অঙ্গ-ভঙ্গিও আপনাদের বেড়ে যেতো। এটি কেন করতেন (?), আপনাদের এ বিষয়ক ব্যক্তিগত জ্ঞানের উৎস সহ ভালো করে বুঝিয়ে লিখবেন। ঈমাম সাহেব সহ আপনারা আমাকে ব্যক্তিগত কমেন্টস দিয়ে বুঝাবেন যে, এ বিষয়ে আপনাদের সাওয়াব বেশি হবে (?), না আমার?
শুনুন, আজকে থেকে এবং এখন থেকে এ কন্টেন্ট এর মাধ্যমে আমি ঘোষণা দিলাম, আমি আর জীবনে কখনো ফরজ নামাজের পর ঈমাম সাহেবের সাথে সম্মিলিত মুনাজাতে হাত তুলবো না। তবে ব্যক্তিগত ভাবে তুলতে পারি আবার নাও তুলতে পারি। আপনারা তুলবেন কি তুলবেন না সেটা আপনাদের ব্যাপার। কারণ এ বিষয়ে আমাকে যখেষ্ট কষ্ট দেয়া হয়েছে। করোনাকালীনতো আমার ঈমামতিই আর মানে নাই; শুধু এই একটি কারণে। তখন আমার ভায়েরা বাড়ির সামনে মসজিদে না গিয়ে বাড়ির সবাইকে নিয়ে আমার ইমামতিতে নামাজ পড়তো। কিন্তু পরিশেষে ঐ কারণে আর পড়েনি। মানুষ যে অভ্যাসের কী রকম দাস; তা এতো সহজে বুঝা যাবে না হয়তো!!
এ বিষয়ে আপনারা আমাকে ফেরাতে চাইলে, প্রথমে বলতে হবে আপনার এ বিষয়ক ব্যক্তিগত জ্ঞানের উৎস কোথায়? এবং আমার সিস্টেমের সাওয়াব আপনার চাইতে বেশি হবে না কেন?
দ্বিতীয়ত, যেহেতু ইসলামী শরীয়তের কেন্দ্র সৌদি আরব ও মিডেলিস্ট; তাই আমি যতটুকু জানি পুরো মিডেলিস্টে এখনো ফরজ নামাজের পর সম্মিলিত মুনাজাত করা হয় না। সাহাবীদের যুগেও করা হয়নি। বিচ্ছিন্ন ভাবে কেউ করলেও তার পরিসংখ্যান হয়তোবা ১০%ও হবে না। তাহলে আমি কেন ৯০% রেখে ১০%কে মেনে নিবো?
এ বিষয়ে যদি আপনার শয়তান আপনাকে আরো আন্দোলিত করে, তবে আপনাকে বলতে হবে আমার উপরের তথ্য কি মিথ্যে? যদি সত্য হয়, তাহলে অবশ্যই আপনাকে ঘোষণা দিতে হবে, মিডেলিস্ট বা মসজিদে হারাম শরীফ বা সৌদি আরবের আলেম গণের চাইতে চাইতে আপনারা এবং বেদ’আতে ভরা এ ভারতীয় উপমহাদেশ ও এর আলেম গণ বেশি জ্ঞানী।
প্রথমে আপনারা আমার এ পয়েন্টের সমাধান করে, তারপর প্রয়োজনে পঞ্চাশ ধরনের কিতাব বের করবেন এবং বিষয়টির গাণিতিক ও বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণ করবেন? ঠিক আছে? নতুবা আমাকে চটাবেন না।
আমি আর কখনো আপনাদের যত বড় পীরই হোক না কেন, ফরজ নামাজে ঈমাম সাহেবের সাথে সম্মিলিত মুনাজাতে হাত তুলবো না। হ্যাঁ, শুধু ব্যক্তিগত ভাবে তুলতে পারি, তবে কখনোই সামস্টিক বা প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে নয়।আবার মনে রাইখেন, আমি কখনোই তথা কথিত আহলে হাদিসের কেউ নই; আমি সব সময়ই হানাফী মাযহাবের সুন্নী মুসলমান। আমার কথা হলো আপনারা মুনাজাত করেন, আপত্তি নাই; কিন্তু একে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিলেন কেন?
(মসজিদে অত্যাচারিত হচ্ছি কেন? এ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য এবং এর একটি কমেন্টস প্রদান করার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি)
আজ নামাজের পরে জরুরী কাজ থাকলেও আপনাদের মুনাজাতের বাইন্ডিং এর কারণে অনেক সময় আপনাদের সম্মুখে নিজ থেকে মুনাজাত করতে বা আপনাদের সম্মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসতে বেয়াদবী মনে হয়; তাই বেরুতে পারি না।
অথচ কোরআনের ঘোষণা, জরুরী কাজ থাকলে তাহলে নামাজের পর পরই জমিনে বিচরণ করতে। অথচ আপনারা সম্মিলিত মুনাজাতের সিস্টেম করে কোরআনের সে নির্দেশটিও পালন করতে দিচ্ছেন না।
দেখুন, সম্মিলিত ভাবে ঈমাম সাহেব কর্তৃক শব্দ করে মুনাজাতের নামই প্রাতিষ্ঠানিক মুনাজাত।
আর আমার যত কথা এ প্রাতিষ্ঠানিক মুনাজাত নিয়ে।
আমি সম্মানিত আলেমদের প্রতি অনুরোধ করবো আপনারা ফরজ নামাজের পর মুনাজাতকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দেয়ার বিষয়টি তুলে দিতে সচেষ্ট হবেন। নতুবা আমাকে বুঝাবেন যে, কেন আমি আপনাদের সাথে মুনাজাত করবো?
তবে এ বিষয়ে কখনোই ঈমামে আজম আবু হানিফা (রহ:) এর দোহাই দিবেন না; কারণ সে রকম যদি করেন, তাহলে আমি বলবো, হয়তো আপনারা বা আপনাদের পূর্ব পূরুষদের কেউ তাঁর (রহ:) নামে মিথ্যাচার চালিয়ে, আমাদের এ মহিয়ান মানুষদেরকে প্রশ্নবিদ্ধ বা তাদের বিষয়ে অপব্যাখ্যা করে গেছেন।
উপরোক্ত এ বিষয়টির সাথে রমজান মাসে তারাবীর নামাজের প্রতি ৪ রাকাত পর নির্দিষ্ট মুনাজাতের অথবা ২০ রাকাত পর নির্দিষ্ট মুুনাজাতের বিষয়টিও অন্তর্ভূক্ত থাকবে। অর্থাৎ প্রতি ৪ রাকাত পর কদাচিৎ প্রাণের আকুতি থেকে আমি হাত তুলবো, নচেৎ তুলবো না এবং এ সময়ে মূলত আমি একটু বিশ্রাম নেবো ও মুনাজাত যদি করি সেটা আমার মতো করে করবো। আবার ২০ রাকাত পরে সবার সাথে হাত তুললেও প্রতিদিন একই মুনাজাতের পক্ষে আমি থাকবো না।
আর মুনাজাতের মানেই হচ্ছে প্রাণের সাথে সম্পর্কিত কিছু দোয়া। কিন্তু আমি ভালো করে লক্ষ করেছি, আপনাদের ঘন ঘন এতো মুনাজাতে প্রাণের সাথে কারো তেমন কোন সম্পর্ক থাকে না। যা আমার কাছে অনেকটা অন্তস্বারশূন্য মনে হয়েছে।
এবার আপনারা বলেন এ সময়ে বা আমার এ ২টি অবস্থায় কেন আপনাদের কাশি,হাত নাড়ানো ইত্যাদি বৃদ্ধি প্রাপ্ত হতো? অথবা কেন আপনাদের নেগেটিভ ইঙ্গিত আমার প্রতি নিবিষ্ট হতো? বিষয়টি আমার বোঝা দরকার যে, এটা কি জ্বীনের উপস্থিতির কারণে হতো (?), না আমার এ বিষয় গুলোকে আপনারা পাপের বা অনৈসলামিক মনে করতেন?
দেখেন বর্তমানে আমি বেশ কিছু দিন মসজিদে যাইনি, জ্বীন গঠিত এ সমস্যাটি আসলে একাট রোগের মতোই। জ্বীন স্পষ্ট ভাবে প্রতিভাত হতে পারছে না, আমার হাজার রকমের দূর্বলতার কারণে। তাই বর্তমান সিটোয়েশনে এটি এক ধরনের মানসিক রোগ। আর রোগ অবস্থায় জামাত তরকের বা মসজিদে না যাওয়ার অনুমোদন ইসলামি শরীয়ত আমাকে প্রদান করেছে। তাই একান্ত অনুরোধ করবো এ বিষয়গুলো সম্পর্কে, যাদের স্পষ্ট ধারনা রয়েছে, আপনারা সাধারণ মানুষদেরকে সঠিক কথাটি বলুন। প্লিজ উল্টা পাল্টা বলে আমাকে আর কষ্ট দিয়েন না। ঠিক আছে তো?
৬) জ. নামাজের মাসআলা কি রহিত হয়ে গছে?
প্রশ্ন নং-৪:
অনেক সময় দেখা গেছে, নামাজের ভিতরেই আমার পাশের মুসল্লি, হাত নেড়ে বা আঙ্গুল নেডে বা অন্যান্য অঙ্গ ভঙ্গির মাধ্যমে আমাকে বুঝতে চেষ্টা করছে এবং অন্যান্য মুসল্লিদেরকে বা আমাকে এ বিষয়ে প্রদান করছে ম্যাসেজ। আর মুসল্লিদের অনেকে নামাজের ভিতরে থেকেই দিয়েছে এর প্রতি উত্তর (কাশি বা যে কোন শব্দ করার মাধ্যমে)
দেখেন আমলে কাছির করলে নামাজ ভেঙ্গে যায়। আজ কি নামাজের এ মাসআলা রহিত হয়ে যাবে নাকি? আর যদি মাসআলা রহিত না হয় তাহলে আল্লাহর ওয়াস্তে নামাজের ভিতরে মহান রবকে বাদ দিয়ে আমার দিকে খেয়াল করা ছেড়ে দিন। মানবেনতো?
(মসজিদে অত্যাচারিত হচ্ছি কেন? এ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য এবং এর একটি কমেন্টস প্রদান করার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি)
প্রশ্ন নং-৫:
মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়ে মসজিদের বারান্দায় অথবা মসজিদে অথবা মসজিদের বাহিরে আপনাদের কতকের সাথে হাসিমুখে কথা বলতে চাইলে, আপনারা কথা বলতেন না। এমন কি সালাম দিলে সালামের উত্তর দিতেন না। যাদেরকে বেশি মুহাব্বত করতাম, আর ভালোবাসা এবং বিশ্বাসের কারণে তাদের অনেক কিছু ফরখ করেও দেখতাম না; যেহেতু আগ থেকেই বেশি বিশ্বাস করতাম, ফলে আমার প্রতি তাদের অনেক বেড মানসিকতা সহ্য করতে হয়েছে, সহ্য করতে হয়েছে তাদের অনেক তিতকারি; এর মধ্যে এগিয়ে আছেন আমার সম্মানিত মুয়াজ্জিন ভাই! আমি তাকে ২/১ দিন বলেছিও, সালামের উত্তর না দিলে সালাম দেবো না। এখন বলেন কেন এমনটি করতেন? হ্যাঁ যদি বলেন যে, তোমার কাছে জ্বীন আছে, তাই বুঝতে না পেরে এ রকম করেছি। তাহলে ঠিক আছে। আর অন্য কোন কারণ যদি হয়, তাহলে দয়া করে অবশ্যই সে কারণটি আমায় বলবেন। এ বিষয়টি কমেন্টস করে জানানোর জন্য অনুরোধ করছি।
প্রশ্ন নং-৬:
অনেক সময়ই দেখতাম. আপনারা যখন ইকামত দিতেন এবং এখনও অনেক সময়ই লক্ষ্য করছি (তবে কিছুটা কমেছে), যখন আশহাদু আল্লাহ ইলা হা ইল্লাল্লাহ; ইকামতের এ অংশে যখন পৌঁছতেন, তখন ‘হা’ শব্দটি পড়ার সময় গতি একটু বাড়িয়ে দিতেন; মানে আমাকে উদ্দেশ্য করে মুসল্লিদেরকে যে কোন ম্যাসেজ প্রদান করতেন।
এখন আপনাদেরকে আমি প্রশ্ন করি, ইকামত কেন দেয়া হয়? উত্তর হলো, নামাজের জামাতের জন্য। তো এখন সত্য করে বলবেন, হা শব্দটি বাড়িয়ে দিয়ে কি জামাতকে বোঝাতে চাইতেন (?), না আমার প্রতি ইন্ডিকেট করতেন, কোনটি? এই, আপনারা সবাই কি তাহলে আমাকে সেজদা দিবেন তাহলে? কোত্থেকে আপনারা এ ভন্ডামি মার্কা ইকামত শিখেছেন? মসজিদে পর্যন্ত আপনারা মুখ বাদ দিয়ে ইশারা-ইঙ্গিতকে মেনে চলেন। আমি স্পষ্ট দেখলাম, আর্জেন্টিনার জাজ্রি পরে আমার পাশে নামাজ পড়তে গিয়ে, কয়বার যে, লোকটা আমাকে উদ্দেশ্য করে হাত নাড়ছে, আঙুলে নাড়ছে, কাশি দিচ্ছে; তাহলে এ নামাজতো তাকে আর্জেন্টিনাই নিতে পারে, তাইনা? আবার আপনি পাঞ্জেগানা এবং মুরব্বি গোছের ইমাম হয়ে অথবা আপনি দাওরায়ে হাদিস পাস মুয়াজ্জিন হয়ে, ইকামতের মধ্যে আমাকে ইন্ডিকেট করে ‘হা’-কে যে হাঁক ডাক দিচ্ছেন, আপনার ইকামত কি হচ্ছে (?), কোন দিন কোন মুফতি সাহেবকে জিজ্ঞাসা করছিলেন কিনা? এই, মসজিদ কি কোন খেলার মাঠ? পয়সা যার কাছে আছে, তাকে সম্মান করবেন; আর অসহায়দেরকে নিয়ে পুতুল খেলবেন; কোথা থেকে শিখেছেন, আপনারা এ ধরনের ইমামতি, মুয়াজ্জিনি? ভাব-গাম্বিজ্যতা বলতে তো আপনাদের কিছুই নেই। না হয় মসজিদে আমাকে নিয়ে নামাজের মধ্যে এতো এতো আমলে কাছির হয়, এতো জনের নামাজ নষ্ট হয়, আপনারা এগুলো বন্ধ করতে কোন প্রদক্ষেপ নেন না কেন?
আর আমার কাছে যদি শক্তি থাকতো এবং ভালো কোন ইমাম-মুয়াজ্জিন পেতাম, তাহলে আপনাদের মতো ইমাম-মুয়াজ্জিনদের চাকুরি আমি কিন্তু নট করে দিতাম।
যা হোক আপনারা এখন স্পেসিপেক্যালি বলবেন ইকামতে ‘হা’ হরফটি বলার সময় কেন এভাবে জোর প্রয়োগ করে পড়তেন। প্লিজ কমেন্টস করে বলুন এবং আমাকে বোঝার সুযোগ দেন। না হয় অন্তত এ কথা বলুন যে, তোমার মতো জ্বীনকে দেখে আমাদের মাথা পাগল হয়ে গিয়েছিলো এবং আমরা নামাজের সাথেই করেছি উপহাস!!
প্রশ্ন নং-৭:
এখন যে প্রশ্নটি করবো, ইহা একটি খুবই খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। নামাজের ভিতর যখন ঈমাম সাহেব কেরাত পাঠ করেন, তখন কেরাতের মধ্যে বেহেশত, দোযখ, লাওহে মাহফুজ এ রকম শব্দ বা কোন ঘটনা বা কোন ইতিহাস যখন আসতো, তখন আমি সে হিসেবে ভাবতাম, আর হ্নদয় স্পর্শ করার কারণে আমার চোখে পানি আসতো; আর তখন এ নামাজের মধ্যেই আপনাদেরকে আমাকে উদ্দেশ্য করে বিভিন্ন অপ্রীতিকর শব্দ করতে দেখেছিলাম বা আমার দিকে উৎসুক ভাবে চেয়ে থাকতে দেখেছিলাম। তখন কি আপনারা মনে করতেন, আমি পাগল হয়ে গেছি? তাহলে কেন এ রকম বেড শব্দ আসতো? আর কেনইবা নিজের নামাজ এবং নিজের রবকে বাদ দিয়ে আমার দিকে চেয়ে থাকতেন?
যেহেতু আমি যখন কেরাতের অর্থের দিকে খেয়াল করি ও তা একটা না একটা ফলাফল বয়ে আনে; আর তখন আপনাদের কেন যেন তা যন্ত্রণার কারণ হয়; তাহলে আপনারা কি আসলে এ সময়ে কোরআন নামের মন্ত্র শুনেন শুধু (?), না নিজের ভাবনার জগতে চড়ে বেড়ান? আর যদি নিজের ভাবনাই শুধু ভাবেন, তাহলে কিসের নামাজ পড়েন আপনারা? নিজের ভাবনার? আপনাদের এহেন এক্টিভিটিজ প্রমাণ করে না যে, আপনারা এ সময়ে আল্লাহর কালাম অনুযায়ী তাঁকে ভাবেন (?) এবং কেউ ভাবতে চাইলেও তার দিকে উৎসুক হয়ে তাকে ভাবতে দেন না। তাহলে বলেন, নামাজের মধ্যে কেরাত পাঠের নিয়ম কেন? হুজুর কেরাত পড়বে, আর আপনি নিজের মতো চিন্তা করবেন (?); হয়তো বা তখন সাপ পোষার মন্ত্রেরও চিন্তা করতে পারেন (!?); অথবা পাশের নামাজি ব্যক্তি কী করছে তা ফলো করেন (?), (যেমন আমাকে); তাহলে নামাজের মধ্যকার আপনাদের এ ধরনের ন্যাক্কার জনক কাজ সমূহের কারণেই আপনাদেরকে প্রশ্ন করতে মন চাচ্ছে যে, এটা কি নামাজ (?), না শুধু উঠোক, বৈঠক (?), না কোন ক্রিডা, কৌতুক ? এই, মসজিদ কি কোন খেলার মাঠ? এটা যে আল্লাহর ঘর, এ বিষয়ে কেন একটুও ভয় জাগে না আপনার মনে? এমনিতেই আমাদের দৈন্যদশা যে, আমরা দশতলা করতে পারি; কিন্তু নামাজের মধ্যে ঈমাম সাহেব কী পড়ছেন, তা অনেক ক্ষেত্রে ঈমাম-মুয়াজ্জিন আমরা তা কেউই বুঝিনা; আর আমি যতটুকু বা একেবারেই যে সামান্যটুকু বুঝি, তাও আপনাদের কারনে ভাবতে পারি না।
তাই সঙ্গত কারণে নামাজের মধ্যকার কেরাত শুনতে মনোনিবেশ করতে এবং এর গভীরে পৌঁছুতে বাধা দেয়ার জন্য আপনাদেরকে আমি দোষারোপ করলাম?
আপনারা আমাকে আমার নামাজের মধ্যে এভাবে কষ্ট দেয়ার কারণ কী, তা এ পোস্টের কমেন্টস সেকশনে লিখে জানাবেন; নতুবা আমার কাছে ক্ষমা চাওয়া ছাড়া আমি কিন্তু কাউকে মাফ করবো না। কারণ জেনারেলি আমার কাছে মাফ চাওয়া ছাড়া এবং তা নিজ এক্টিভিটিজে প্রমাণ করা ছাড়া আমি কিন্তু কাউকে মাফ করি না। শুধুই মৌখিক মাফ চাওয়ার কোন অর্থ আমার কাছে নাই। এটা আমার প্রাকৃতিক নেচার। এ বিষয়ে আমাকে খারাপ ভাবলেও কোন লাভ হবে না। অথবা অন্তত এতটুকু বলেন যে, তুমি জ্বীন। এ জ্বীনের এক্টিভিটিজ না বুঝে বা বোঝার জন্য আমরা নিজের অজান্তেই নিজকে হারিয়ে ফেলেছি। অথবা এটুকু বলেন যে, এটা কিসের জ্বীন, এটা জ্বীন নয়। এটা তোমার পাগলামি। তোমার পাগলামির কারণেই আমরা এ রকম করতে বাধ্য হয়েছিলাম। আর যদি কোন কমেন্টসই না করেন তাহলে আমাকে নিয়ে আপনাদের এ রকম এক্টিভিটিজ এর কারণ আমি কোনটা ধরে নিবো?
প্রশ্ন নং-৮:
আপনারা লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন, মসজিদে এখন আমি উচ্চ শব্দে কোরআন শরীফ পড়ি না। জাহান্নাম বা (পূর্বে উল্লেখিত ভাবে) ইত্যাদি এলে আমার চোখে পানি আসে। কিন্তু আপনারা বিষয় গুলো উপভোগই শুধু করেন (?), শ্রদ্ধা-সম্মান কিছুই করেন না। মাওলানা চামিচের রহমান এ রকম করলে (?), অথবা মসজিদের সভাপতি-সেক্রেটারি এ রকম করলে কী করতেন? ওদের পায়ে আছড়ে পড়তেন, তাই না? আর আমি করাতে শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত শুধু ইয়ার্কি করেন আমার সাথে, এই তো? এতে কি আমার কোনই মনে কষ্ট আসে না?
আপনাদের এমন ব্যবহারে লক্ষ্য করেছেন কিনা জানি না, এখন উচ্চ শব্দে মসজিদের মধ্যে আমি কোরআন তিলাওয়াত করি না। এ জন্যে আমার প্রতি আপনাদের জুলুমই দায়ী। অর্থাৎ আমি মজলুম। এক্ষণে আপনারা বলবেন আমার সাথে কেন আপনারা এ রকম করেন বা করতেন? হ্যাঁ যদি বলেন যে, তুমি জ্বীন, তোমাকে ভালো করে বুঝার জন্যই আমরা এ রকম করেছি। তাহলে ঠিক আছে। নতুবা আমি কিন্তু কাউকে ক্ষমা করবো না? তাই তাড়াতাড়ি করে বলুন, কেন আমার সাথে এ রকম করেছেন বা করতেছেন?
এবারের প্রশ্নগুলো খতিব সাহেবের সাথে সম্পর্কিত-
প্রশ্ন নং-৯:
গত বছর আমার আরেকটা সাইটে আপনাদের থেকে কিছু জ্ঞান আশা করে একটি পোস্ট পাবলিস্ট করেছিলাম। সেখান থেকে পোস্টটি পড়তে
পোস্টটি ছিলো, সমিতি চলাকালিন আমার এক বন্ধুসম প্রতিবেশি ভাই, লোন নিতে এসে লোনের জন্য প্রদান করা স্ট্যাম্প ছিঁড়ে ফেলেছিলো।
আমি দেখেছিলিাম আমার সে ভাইটির মাঝে ইসলামি অর্থনীতির জ্ঞান যথেষ্ট কম রয়েছে। আমার অফিসের ২ দিকের ২ টি মসজিদের খতিব সাহেবকে আমি অনুরোধ করেছিলাম, আপনারা ইসলামি অর্থনীতিতে লোন প্রদান বিষয়ে জুমার বয়ানে মানুষদেরকে কিছু জ্ঞান প্রদান করতে। কিন্তু দু:খের বিষয় আপনাদের একজনও এ বিষয়ে কিছু বলেননি। বরং আপনারা যেন অর্থনীতির বিষয়ে ওয়াজই করেন না। যে বিষয়টি না হলে মানুষের জীবন চলে না ; সে বিষয়ে আপনারা যেন একেবারেই উদাসিন। যাহোক এখন বলবেন, কেন আমি আবেদন করার পরও মানুষদেরকে এ বিষয়ে কিছু বলা হয়েছিলো না? এবং কার্যত ওপেনলি আমাকে কোন সহযোগিতা করা হয়নি? অথবা আমি কি কোন সুদের কারবার বা কোন গুনাহের কাজ করতে ছিলাম ? উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তবে অবশ্যই বুঝিয়ে বলবেন। কারণ রমজান প্রায় শেষ, আমাকে অবশ্যই তাওবা করতে হবে। আর যদি উত্তর না হয়, তাহলে কেন আমাকে সহযোগিতা করা হলো না, নিশ্চয় এ বিষয়ে কিছু না কিছু বলবেন। অথবা আপনি এই বলেন যে, তুমি জ্বীন। তোমাকে আমরা তখনো বুঝতে পারিনি। কিন্তু আজ বুঝতে পারছি, তুমি আসলেই জ্বীন। তখন পুরোপুরি বুঝতে পারলে, তখনও উত্তর দিতাম।
প্রশ্ন নং-১০:
যেহেতু আপনি মসজিদের খতিব, তাই আপনি সমাজের শিক্ষক, অতএব আপনার নিকট অনেক গুলো আর্জির মধ্যে শুধু ৩টি আর্জি পেশ করছি,
১ম আর্জি:
দেখুন আমাকে লক্ষ্য করে আমার বাড়ির এবং যেখানেই যাই সেখানকার শিশু ও নারী পুরুষ সবাই উপমা দিয়ে কখনো তাদের ভাই, কখনো তাদের ছেলে বা মেয়ে, আবার কখনোবা তাদের বাবা ইত্যাদি সম্ভন্ধে নিকট থেকে কিংবা দূর থেকে কথা বলছে। অনেক সময়ই তারা তাদের শরীরের স্পর্শকাতর স্থান সমূহ চুলকিয়ে বা অন্য ভাবে আমাকে সেদিকে তাকাতে বাধ্য করছে। আজ যদি আমি কোন দুষ্ট জ্বীন হতাম, তাহলে নিশ্চয়ই আমি তাদেরকে আক্রমন করতাম। বিশেষ করে শিশু, নারী বা পুরুষদের ক্ষেত্রেও যাদের সাথে আমার সম্পর্ক ঐ ভাবে মিলে না তাদেরকে। এখন কথা হলো, আপনি এ সমাজেরই খতিব; তাই এদের সাথে আলোচনা করে এরা এ রকম কেন করছে, সে সত্য কথাটি আমায় এ পোস্টের কমেন্টস সেকশনে জানাবেন কী?
২য় আর্জি:
দেখুন ইমাম সাহেব, আমি জ্বীনগ্রস্থ মানুষ। এটা একটা অসুস্থতা। আমি বাকি দশজনের মতো স্বাভাবিক মানুষ নই। কিন্তু আমার আশে-পাশের লোক গুলো আমাকে মসজিদে যেতে বা তাদের কথামতো লিখতে বা তাদের সাথে নামাজ পড়তে অথবা তাদের জন্য দোয়া করতে বাধ্য করতে চায়। অথচ তারা জানে না, আমার শারীরিক, মানসিক ও অর্থগত আমার কী অবস্থা। এতে হয়তো কোথাও একাকী নামাজ পড়ছি, আর আমার আশে-পাশে শুরু করছে তারা বাজি ফুটানো, দরজা-জানালায় শব্দ করা ইত্যাদি। এখন কথা হলো ইসলামের কোথাও কি আছে যে, একজন মুসলমান অপর মুসলমানের উপর ইন্সপেক্টরের মতো, যেখানে আমি তাদের উপর নির্ভরশীল নই? যদি তারা আমার ভরণ-পোষণ না চালায়, তবে তারা আমার উপর এভাবে খবরদ্বারি করার মানসিকতা, এটা কি জায়েজ হবে? আপনার কি আমার সার্বিক এ বিষয় গুলোতে এলাকাবাসিকে শিক্ষা দেয়ার মতো কিছুই নেই? দয়া করে কমেন্টস করুন।
৩য় আর্জি:
এতোদিনে আপনি নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন আমাকে নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের কমতি নেই। উৎসুক জনতা আমাকে নিয়ে যার যেমন ব্যবহার করছেন। আর আমি এখন নিজ থেকেই বলেছি যে, আমি একজন জ্বীন। এ মানুষটির শরীরে প্রতিভাত হচ্ছি। দেখুন কোরআন বলছে, পৃথিবীতে ২ জাতি। মানুষ এবং জ্বীন। আর আপনাদের তৈরী মানুষের বিজ্ঞান এমন ভাবে শিখিয়েছে, জ্বীন বলতে কিছু নাই। আপনাদের অফিস আদালত গুলোতে কাউকে জ্বীনে ধরেছে বা পৃথীবীতে জ্বীন আছে, এ কথা বললে অনেক সময় চাকুরী পর্যন্ত চলে যাবে এ রকম অবস্থা।তাহলে আপনাদের নিকট আমাকে দেখে কি মনে হয় না, আমি একজন জ্বীনমানব? যদি আপনার বা আপনাদের কাছে তা মনে হয়; তবে আপনার বলতে অসুবিধা কোথায় আমি একজন জ্বীনমানব?
আর সত্যি যদি আপনার কাছে তা মনে না হয়, তবে সত্যিকরে বলবেন কি, মসজিদে কি বাহিরে, বাড়িতে কিংবা অফিসে , হাটে-মাঠে-দোকানে সর্বত্র আমাকে নিয়ে মানুষের এতো কৌতুহল কেন? মুসলিম জাতির এখনো কি সময় আসে নাই, বিজ্ঞানিদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে যে, দেখে যাও তোমরা, কোরআনের ঘোষণা অনুযায়ী পৃথিবীতে জ্বীন রয়েছে এবং জনাব আরিফ উল্যাহ সাহেবই হলো সে জ্বীনের মডেল। এখনো যদি আপনারা মানুষকে না বলেন, তাহলে বিজ্ঞানের বই থেকে, চিকিৎসা শাশ্র থেকে, বিজ্ঞানীদের মোগজ থেকে কিভারে দূরীভূত করবেন যে, পৃথিবীতে জ্বীন বলতে কিছু নেই? শুধু কি আপনি আমি বিশ্বাস করলেই কোরআন যে সত্য বাণীর সমাহার তা বিশ্বের মানুষের কাছে প্রচারিত বা বিশ্বাস যোগ্য হবে? প্লিজ খতিব সাহেব কমেন্টস করবেন। না হয় আজকে থেকে এই বলে প্রচারণায় নেমে পড়ুন যে, জনাব আরিফ উল্যাহ চৌধুরী একজন জ্বীন মানব।
৭). রিভিউ বা কমেন্টস প্রদানের আহবান:
প্রশ্ন নং-১১:
আপনাদের কি মনে হয়েছে যে, আমি একজন মানবজ্বীন? অর্থাৎ আমার সাথে জ্বীন আছে? আপনি যদি বুঝতে পারেন যে, হ্যাঁ, জ্বীন আছে; তবে কেন আপনার কাছে এমনটি মনে হলো সে কারণটি বিবৃত করে, অন্তত এ একটি প্রশ্নের উত্তর প্রদান করুন। কারণ আমি যখন প্রাথমিক ভাবে একটা টিভি চ্যানেল বা জাতীয় দৈনিককে আহবান করবো, আমার বিষয়ে একটা পজিটিভ সংবাদ প্রচার করতে; তখন কারো যদি এ বিষয়ে লিখিত ম্যান্ডেটই না থাকে, তাহলে তারা সংবাদ বা প্রতিবেদনটি তৈরী করবে না এবং তা প্রচার করবে না। ফলে দুনিয়ায় জ্বীন আছে, আল কোরআনের এ শ্বাশ্বত বাণী; আমি ধরার বুকে বিরাজমান বিজ্ঞান বই গুলোতে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবো না; এবং প্রাথমিক ভাবেই আমার এ প্রচেষ্টা ব্যাহত হবে এবং বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানী ভাইদের নজরে আসতে হয়তো পারবো না।। অতএব আমার নিকটজন হিসেবে অন্তত অনুরোধ করবো এ প্রশ্নটির উত্তরে সম্মানীত ভাবে একটি কমেন্টস প্রদান করুন।
প্রিয় পাঠকবৃন্দ ও শুভানুধ্যায়ীগণ, আমার সাথে জ্বীন আছে কিনা আর্থাৎ আমি মানবজ্বীন কিনা, এ বিষয়টি আপনারা যদি কেউ চাক্ষুষ ভাবে বুঝতে চান, যেমন দেশি-বিদেশি বড় কোন মাদ্রাসা, সরকারি-বেসরকারি বড় কোন সংস্থা, তবে যেহেতু আমি রমজান মাসেই স্পষ্ট ভাবে প্রতিভাত হই, তাই আমাকে রমজান মাসের জন্য আমার সমস্ত খরচ বহন করে দাওয়াত করতে পারেন। ইনশা’আল্লাহু তা’য়ালা যথা সময়ে আমি উপস্থিত হতে চেষ্টা করবো।
৮. ভিউয়ার কর্তৃক প্রদানকৃত রিভিউ পেজ ভিজিট:
আবার যারা আমাকে মানবজ্বীন হিসেবে স্বাক্ষ্য দিতে চান, তাদেরকে অনুরোধ করবো নিম্নে ক্লিক করে পেইজটি একবার দেখে নিন এবং স্বাক্ষ্য দেয়ার পর ঐ পেজ থেকেই আপনার নামটি দেখতে পাবেন।পেইজটি দেখার জন্য-
এখানে ক্লিক করতে পারেন (৪/৫ জন স্বাক্ষ্য দেয়ার পর পেজটি ক্রিয়েট করা হবে)
সোস্যাল মিডিয়ার যে কোন প্ল্যাটফর্মে সাক্ষ্য দেয়ার পরে তা এন্ট্রি করার জন্য প্রয়োজনে a30761223@gmail.com এ এড্রেসে মেইল করে তা জানিয়ে দিতে পারেন। মেইলের মধ্যে অবশ্যই আপনার কমেন্টস এর ইউ আর এলটি দিবেন। –
(মসজিদে অত্যাচারিত হচ্ছি কেন? এ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য এবং এর একটি কমেন্টস প্রদান করার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি)
এছাড়া আজকের বাংলা ইংরেজি ও আরবি তারিখ জানতে এবং আজকের পুরো দিনের নামাজ ও রোজার সময়সুচি দেখতে
আবার শুদ্ধরূপে কোরআন তিলাওয়াত শিখতে
৯. পরিশেষ:
পরিশেষে আশা করছি আপনারা পজিটিভ কমেন্টস প্রদান করে আপনাদের হ্নদ্ধতার বন্ধনে আমাকে আবদ্ধ করে ধন্য করবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে। সবাই ভালো থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।
0 মন্তব্যসমূহ