গত কিছুদিন আগে আমি আমার এক সহকর্মীর মুখে হাত দিয়ে তাকে দরজা থেকে সরিয়ে দিয়েছিলাম। এ অপকর্মটি কেন করেছি এর কারণ খোঁজা এবং আমার সাথে যে জ্বীন রয়েছে ও আমি যে সৈয়দ বংশীয় এ দুটি বিষয়ের খাস স্বীকৃতি আনয়নই আমার আজকের এ ছোট্ট প্রবন্ধের উদ্দেশ্য।
আশা করি আমার ও মানুষের জন্য কিছু করার উদ্দেশ্যে আমাকে পজেটিভ রিভিউ দিয়ে আমার সাথেই থাকবেন।
দেখুন, জ্বীন জাতিকে আয়ত্বে আনতে পারলে মানুষ অনেক অসাধ্য সাধনই করতে পারে। আমার মনে হয় কথাটি মিথ্যা নয়।
আর আমার ক্ষেত্রে যা ঘটেছে বা ঘটছে তাতে প্রমাণিত হয়েছে, আমার সাথে জ্বীন রয়েছে এবং আমি সৈয়দ বংশীয় মানুষ। আপনারা
এখানে ক্লিক করে
এবং
এখানে ক্লিক করে
তা বুঝে নিতে পারেন (যেহেতু এ পোস্টগুলো স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করার পরেও কেউ কোন ধরনের নেগেটিভ কমেন্টস করেনি)।
কিন্তু আজ আমার এ বংশীয় পরিচয়টি প্রায় বিলুপ্তির পথে। তাছাড়া রবের একটি সৃষ্টি জ্বীন সম্পর্কে আমরা মানুষেরা প্রায় পুরোটাই অজ্ঞ। আর তাই আমার এ জ্বীন স্ব-প্রণোদিত ভাবে তার সমস্ত দল-বল নিয়ে আমার শরীরে প্রকাশিত হতে চাচ্ছে হয়তো এ কারণে যে, আমার এ সম্মানিত বংশটি পূনরুদ্ধার করতে ও মানুষদেরকে জ্বীন ও বিজ্ঞান সম্পর্কিত জ্ঞান প্রদান করতে বা মানুষের উপকার করতে সে চেষ্টা করবে। প্রত্যেক সফলতাই মূলত মহান রব, আল্লাহর হাতে।
কিন্তু এ জ্বীনের উপস্থিতিটাই যদি মানুষ স্বীকার ও বিশ্বাস না করে, তাহলে সে কার্যক্রম কিভাবে চালাবে বা কিভাবে চেষ্টা করবে? আর মানুষ কর্তৃক এ বিষয়ে পজিটিভ রিভিউ প্রদান করলে বা বিষয়টি যদি স্বাভাবিক হিসেবে মেনে নেয়া হয় বা জ্বীনকে জ্বীন হিসেবে যদি স্বীকৃতি প্রদান করা হয়, তাহলে আমি আরো ভালো ব্যবহার করতে বা ভালো কিছু করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারি, স্বাভাবিক বা ইজি হতে পারি বা অনুপ্রেরণা পেতে পারি।
(জ্বীন উপস্থিতির ও সৈয়দ বংশের খাস স্বীকৃতি, এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে)
অবশ্য আমার পরিবার পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, পরিচিতজন, গ্রামের মসজিদে যাদের সাথে নামাজ পড়ি তারা এবং অতীতে যে কয়টি প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করেছি তাদের সকলে আম ভাবে আমার এ সব ব্যতিক্রমি আচরণ দ্বারা বুঝতে সক্ষম হয়েছিলেন যে, হ্যাঁ আমার সাথে জ্বীন রয়েছে এবং আমি তাদের সবাইকে আমার এ ওয়েবসাইটে প্রকাশিত আমার বিভিন্ন পোস্ট প্রকাশ করে ও পরবর্তীতে এ পোস্ট সমূহ বিভিন্ন স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করে তা মানুষকে বুঝাতেও সক্ষম হয়েছিলাম এবং তাদের থেকে একটা সাধারণ (আম) স্বীকৃতিও আমি পেয়েছিলাম। প্রয়োজনে আপনারা পোস্ট সমূহ ভিউ করে দেখতে পারেন অথবা আমার জন্ম ও আবাস ভূমি গোবিন্দপুর, ফেনী এসে ভিজিট করে মানুষদের থেকে তথ্য নিয়ে গবেষণা করে বুঝার চেষ্টা করতে পারেন। অন্তত শুধু-
এখানে ক্লিক করে
আমার এ পোস্ট ভিউ করলেও আপনারা তা বুঝতে পারবেন (যেহেতু এ পোস্ট বা এ ধরনের পোস্ট সমূহ ফেসবুক, টুইটার সহ বিভিন্ন স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করা হয়েছিলো; আর এ পোস্ট সমূহে কেউ কোন ধরনের নেগেটিভ কমেন্টস করেনি।)।
কিন্তু আজ আমার মনে হলো, আমার কার্যক্রম পরিচালনায় আমার সাবলিলতা ও স্বাভাবিক হওয়ার লক্ষ্যে, আমার সাথে জ্বীন আছে এবং আমি সৈয়দ বংশীয়; এ দু’টি বিষয়ে যদিও আমি সাধারণ ভাবে স্বীকৃতি প্রাপ্ত; তবুও এ বিষয় ২টিতে আমার খাস স্বীকৃতি প্রয়োজন। আর তাই মান্যগণ্য ও যোগ্যতা সম্পন্ন দেশের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত কয়েকজন সম্মানিত মানুষের নিকট ইনশা’আল্লাহ আমার এ প্রবন্ধের লিংক তাঁদের হোয়াটসএপে আমি পাঠাবো। তাদের নিকট আমার অনুরোধ থাকবে, আপনারা কোন সত্যকে গোপন না করে, শুধু যা বুঝতে পেরেছেন, তা এ ওয়েবসাইটে কমেন্টস করে লিখুন। তবে দেইখেন, আমার চাকুরী নট করে দিয়েন না; তাহলে আমি বাঁচবো কিভাবে (?), আর জ্বীন দিয়ে আপনাদের উপকারইবা করবো কিভাবে?
অথবা কৌশলগত কারণে যদি কোন কমেন্টস নাও করেন, আর কোন নেগেটিভ কমেন্টস না আসলে তখন আমি এবং সম্মানিত ভিউয়ারগণ সহ বুঝে নিবো যে, হ্যাঁ আপনারা বিষয়টি পজেটিভলি বুঝতে পেরেছেন। অর্থাৎ আপনারা স্বীকৃতি দিচ্ছেন যে, হ্যাঁ আমার সাথে জ্বীন রয়েছে এবং আমি সৈয়দ বংশীয়। আর আপনাদের কাছ থেকে এ বিষয়টি পেলে, তাহলে আমার ভবিষ্যত জীবনে জ্বীন সম্পর্কিত কাজ করা বা এগিয়ে যাওয়া হয়তো অনেক সহজ হবে।
সকলে ভালো করে মনে রাখবেন, আপনাদের নিকট যখন আমি এ পোস্টের এবং এ বিষয়ের রিভিউর জন্য লিংক পাঠাই, ঠিক তখন আপনাদের ২/১ প্রতিষ্ঠানে (বর্তমান ও সাবেক) ছোট হোক বড় হোক কিছু অনিয়ম বা অপকর্ম আমি করেছি বা সহ্য করেছি। আমার কোন দূর্বলতা প্রকাশ করবো না বলে ইতিপূর্বে আমার অন্য পোস্টে আমি কথা দিয়ে ছিলাম। তবুও একটু বলছি যে, বর্তমানেও আমার কাছে মানুষ প্রায় ৬/৭ লক্ষ টাকা পাবে এবং যার মেয়াদ প্রায় ৩ বছর হয়ে গেছে।
আর এ পরিস্থিতির আলোকে মানুষের ও আপনাদের রিভিউকে সত্য প্রতিপাদন করতে যথেষ্ট যুক্তি খুঁজে পাওয়া যাবে। একই সাথে আপনারা যদি আমাকে পজিটিভ রিভিউ দেন, তাহলে ভবিষ্যতের যে কোন দিনে আমার জ্বীন গবেষণার কাজে ও নিজকে সৈয়দ বংশ হিসেবে দাবী উত্থাপন করতে আমার মনের ভয় কিছুটা হলেও দূর হবে।
নিম্নে সম্মানিত ব্যক্তিদের, যাদের নিকট থেকে রিভিউ প্রাপ্তির আশায় আমি এ পোস্টের লিংক পাঠাবো, তাদের নাম ও পরিচয় তুলে ধরছি-
১। জনাব হযরত মাওলানা আইউব আলী সাহেব (দা.বা.), খতিব, হাজীর বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, গোবিন্দপুর, ফেনী এবং সুপার, উত্তর চাঁদপুর হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহঃ) মাদ্রাসা, উত্তর চাঁদপুর, লেমুয়া, ফেনী।
২। জনাব হযরত মাওলানা আবু তাহের (দা.বা.), খতিব, আলী মুন্সী জামে মসজিদ এবং মুহতামিম, বালুয়া চৌমূহনী ইসলামিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা।
৩। জনাব ডাক্তার কে পি সাহা, মেডিকেল অফিসার, ফেনী পৌরসভা এবং এমডি উপশম জেনারেল হাসপাতাল, ফেনী।
৪। জনাব ড. বেলাল, প্রোফাইটর ও এমডি, জেনিথ ফার্মাসিউটিকেলস লিঃ ও ডিস্ট্রিক্ট গভর্ণর, রোটারী ইন্টাঃ, ফেনী।
৫। জনাব ডাক্তার বায়েজীদ, চেয়ারম্যান, বায়েজীদ হেলথ সেন্টার, ফেনী এবং অবসরপ্রাপ্ত সরকারী চিকিৎসক ও অনেকগুলো সরকারী-বেসরকারী দায়িত্ব পরিচালনাকারী।
৬। জনাব নাজমুল হক মুন্না, চেয়ারম্যান, কমপেক্ট হেলথ সেন্টার এবং প্রোফাইটর ও পরিচালক, মুন্না এজেন্সি, ফেনী।
৭। অধ্যক্ষ, কমপেক্ট পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট, ফেনী।
৮। মোঃ হানিফ, নিজ ইউনিয়নের সাবেক ইউপি মেম্বার ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যানের বড় ভাই এবং প্রোফাইটর ও পরিচালক, মরহুম মুলকুতের রহমান মৎস প্রকল্প, গোবিন্দপুর, ফেনী।
৯। ভূক্তভূগী আমার সে সহকর্মী
(জ্বীন উপস্থিতির ও সৈয়দ বংশের খাস স্বীকৃতি, এ পোস্টটি সম্পর্কে মন্তব্য করা যেতে পারে)
আসুন এবার আমি কেন আমার সহকর্মীর সাথে একটু খারাপ ব্যবহার করে ফেলেছি, তা একটু খতিয়ে দেখি।
এর প্রথম উত্তর হচ্ছে, আমি ভূল করেছি, আমি দোষ করেছি এবং আমি পাপী। অবশ্য এর পরপর আমি তার নিকট মাফও চেয়েছি। আমি আমার সে সহকর্মীর নিকট আবারও ক্ষমা ও মাফ চাচ্ছি যে, প্লিজ, আপনি আমায় মাফ করে দিবেন। আপনারা সকলে আমায় ক্ষমা করবেন। ইনশা’আল্লাহ আমি জীবনেও এ ধরনের কাজ আর করবো না। পরিচিতির ও বন্ধু বানানোর এ ওয়েটি যে একেবারেই অবৈধ তা আমি বুঝতে পারিনি। আবার মানুষকে বেহুশ করে কিছু করতে গেলে যে হীতে বিপরীত হতে পারে, তা আমার বুঝে ছিলো না। আল্লাহর রহমতে এ ধরনের কাজ আমার নিকট থেকে আর দেখতে পাবেন না।
প্লিজ, এরপরে আরো একটু পড়ুন-
ভায়েরা, এ পর্যন্ত আমার এ বয়সে কোথাও কারো সাথে বাজে ব্যবহার আমি করিনি। কারো গায়ে হাত আমি আমার এ ৪৭ বছর বয়সেও দিইনি। সাধারণত কারো গীবত-চোগলখুরীও আমি করিনা এবং সব সময় মিথ্যা কথা না বলতেই আমি চেষ্টা করি। যদি আমার কারেক্টার এর বিপরীত হয়, তবে কোন ভয় নেই; দয়া করে আমার পরিবার পরিজন থেকে শুরু করে আমার যে কোন পরিচিত জন এ পোস্টে কমেন্টস করে জানাতে পারেন। যদি থলে কোন কালো বিড়াল থাকে, তবে তা ওপেন করে সবাইকে দেখাতে পারেন। এ বিষয়ে আপনি বা আপনারা সম্পূর্ণ স্বাধীন।
কিন্তু অল্প কয়দিন আগে আমি আমার এক সহকর্মীর সাথে একটু খারাপ ব্যবহার করেছি। এটা কেন করলাম? নিজের মাঝে এ প্রশ্নের উত্তর আমি খুঁজেছি বা এ বিষয়ে গবেষণা চালিয়েছি বার বার। জীবনের অনেক গুলো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে এবং এর মাঝে একটা মহা শক্তিকে ধারন করে (সে বার বার আমাকে অবস্ করেছে, মাঝে মাঝে নিয়ন্ত্রনহীন বা জ্ঞানহীন করেছে ঠিকই; কিন্তু আলহামদুল্লিাহ প্রতিবারই আমি ধৈর্যশীল ও শান্ত ছিলাম। সব সময় সহ্য করেছি। কেবল নিজ বংশ ও পরিবারেই আমি বিদ্রোহ করেছিলাম (তাও দ্বীর্ঘ প্রায় ২২ বছর সহ্য করার পর) এবং যা ছিলো কেবলমাত্র যুক্তিপূর্ণ ও সত্য ভাষার মাধ্যমে। যা আমার এ ওয়েবসাইটে লিপিবদ্ধ রয়েছে।
কিন্তু এখানে কেন আমি খারাপ ব্যবহার করলাম? তবে আমি কথা দিচ্ছি, মানুষকে বন্ধু করতে জ্বীনের এতো কৌশল আমি মানি না; আমি পারবো না এ ধরনের কোন ব্যবহার আর কারো উপর করতে। এ রকম করলে সম্মানিত ভিউয়ার গণ তোমরা তাকে আমার কাছ থেকে চলে যেতে বলো। আমি এ জ্বীনের পরিচয় দিয়েছি শুধু সহ্য করেই। কিন্তু কারো কাছে আমাকে ঋণী বা অপরাধী হতে হয়নি। ভবিষ্যতেও আমি যেন এ ওয়েতে কারো কাছে ঋণী বা অপরাধী হতে না হয়।
ইতিপূর্বে আমার অন্য পোস্টের মাধ্যমে জ্বীন সম্পর্কিত পোস্ট সমূহ আমি আপাতত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত আপনাদেরকে জানিয়েছিলাম। কিন্তু আজ আমার অন্য কাজ হাতে উঠছিলো না। মনেহলো জ্বীন আমাকে আঁটকিয়ে রেখেছে। তাই ভাবলাম এ বিষয়ে সামান্য হলেও একটা ব্রীফ দেয়া দরকার। নতুবা মানুষ আমাকে ভূল বুঝতে থাকবে। অন্তত মানুষদেরকে বুঝিয়ে দিতে হবে যে, কেন আমি এটা করলাম। জ্বীন দ্বারা আমি নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতার বাহিরে হলেও আমার এ ধরনের ব্যবহার কি আসলেই প্রয়োজন ছিলো? মানুষ ভূল ও পাপের উর্দ্ধে নয়। আর এটাও কি শুধুই মানুষের এ প্রাকৃতিক নেচারের অন্তর্ভূক্ত ছিলো? এ জীবনে কারো সাথে যা করলাম না, আজ আমি কেন তা করতে গেলাম?
তখন একটি বিষয় আমি বুঝে নিলাম। আমি বুঝলাম, সহকর্মীর নিকট আমি ঋণী থাকার জন্য, তাকে মেনে চলার জন্য, তাকে ভালোবাসতে, তাকে সম্মান করতে একটা ওয়ে সৃষ্টি করার জন্য, হয়তো জ্বীনের এটি একটি কৌশল ছিলো। যাতে জ্বীন হিসেবে সে আমাকে আরো একটু কালারিং করতে পারে এবং নিজের পরিচয় যাতে আরো ভালো করেই সে যাহির করতে পারে ও আমার মুহাব্বত আমার সহকর্মীর উপর আরো একটু বেশি করে যাতে সে পতিত করতে সমর্থ হয়।
আপনাদের সকলকে আমি জানাতে চাচ্ছি যে, আমার এ অবস্থাটি যখন ঘটেছিলো, তখন আমি জ্ঞানশূন্য ছিলাম; অর্থাৎ জ্বীন কর্তৃক আমাকে জ্ঞানশূন্য করা হয়েছিলো এবং আমার নিজের এ হাত পায়ের উপর আমার কোন নিয়ন্ত্রণ ছিলো না। স্ব-জ্ঞানে এ কাজ আমি করিনি।
তবে আপনারা ভয় পাবেন না। ইনশা’আল্লাহ আমাকে অজ্ঞান করে মনূষ্য প্রকৃতির বিপরীত সে কোন কাজ ভবিষ্যতে আর করবে না বলে আশা রাখি। যেহেতু একবার তার শিক্ষা হয়েছে। যেহেতু মানুষকে সাকসেস হতে হলে, মানুষের মতো করেই সাকসেস হতে হবে। জ্বীনের মতো নয়। আর জ্বীনের মতো কিছু চিন্তা করলে তা হবে হয়তো এ রকমই। তাই সে যাতে আমার হাত, পা; আমার ব্রেন যাতে আর না ধরে রাখে এবং মানুষকে বন্ধু বানানোর এ রকম অদ্ভূত প্রচেষ্টা সে যেন আমার উপর আর না চালায়, এ বিষয়ে সম্মানিত ভিউয়ার গণ সহ সকলের নিকট আমি দোয়া চাচ্ছি।
পরিশেষে আমাকে নেগেটিভ না ভেবে, জ্বীন উপস্থিতির ও সৈয়দ বংশের খাস স্বীকৃতি এ পোস্টে সবাইকে কমেন্টস করারর জন্য আবারো অনুরোধ করে আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।
এ পোস্টের ট্যাগ সমূহঃ জ্বীন উপস্থিতির ও সৈয়দ বংশের খাস স্বীকৃতি, মানব শরীরে জ্বীনের উপস্থিতি
0 মন্তব্যসমূহ