মানব রূপে হাজীর হতে জ্বীনের প্রতি পত্র প্রেরণ
প্রকাশঃ ৮ মার্চ ২০২৫ খ্রি.
আল্লাহু তা'য়ালার গোলাম, ও তাঁর রাসূল (সাঃ) এঁর অনুগত উম্মত, মরহুম ডাঃ ছিদ্দিক আহাম্মদ এবং সৈয়দা হালিমা খাতুন এঁর সু-যোগ্য কনিষ্ঠ পুত্র, সৈয়দ আরিফ উল্যাহ সাহেব হতে, তার শরীরে আছর/ভর করা জ্বীন সদস্যের প্রতি পত্র প্রেরণ-
[আমাকে যারা চিনেন না, তাদের কাছে বিষয়টি হাস্যকর ও অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে। তাই আগে জানুন, পরে মন্তব্য করুন। আমাকে জানতে নিম্নের সাইটে ক্লিক করুন- http://jinmanb.blogspot.com এবং এ ওয়েবসাইটের জ্বীন ক্যাটাগরী ও ফতোয়ায়ে আরিফ ক্যাটাগরী ভিজিট করুন। ]
প্রিয় জ্বীন/পরী ভাই/বোন ব্যক্তি বা ব্যক্তিবৃন্দ-,
পত্রের শুরুতে আপনাকে/আপনাদেরকে জানাই আমার ও আমার সমাজের পক্ষ থেকে আন্তরিক ভালোবাসা পূর্ণ স্ব-শ্রদ্ধ সালাম ও মোবারকবাদ।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
আপনাকে/আপনাদেরকে মানবরূপে সুশ্রী বেসে, যথাযোগ্য সম্মান ও পরিপূর্ণ নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি সহ, আমার ও আমাদের নিকট আসার জন্য, আমি, আমার পরিবার, আত্মীয়-স্বজন এলাকাবাসী, বন্ধু-বান্ধব, শুভাকাঙ্খী ও পরিচিতজন সকলের পক্ষ থেকে জানাই সু-স্বাগতম, আমন্ত্রণ এবং অনুরোধ।
আপনি/আপনারা আমার মুখ দিয়ে অটোভাবে বের করে বলেছেন ও বুঝিয়েছেন যে, আপনি মহিলা জ্বীন এবং আপনি আপনাদের জ্বীন জাতির মধ্যে জ্যান সম্প্রদায়ভূক্ত।
(মানব রূপে হাজীর হতে জ্বীনের প্রতি পত্র প্রেরণ, পোস্টটি সম্পর্কে মন্তব্য করার জন্য ও পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইলো)
আমার কাছে মাঝে মধ্যে মনে হয়েছে; আপনি একা নয়, আপনার সাথে রয়েছে আপনিসহ আপনাদের পুরো একটি সম্প্রদায় বা বংশ বা গোষ্ঠি। এজন্য মাঝে মধ্যে 'আপনাদের', মানে বহুবচন বোধক শব্দ ইউজ করেছি।
সে হিসেবে আপনার/আপনাদের উপর মহান আল্লাহু তা'য়ালার নিকট শান্তি, রহমত ও মাগফেরাত কামনা করে বলছি, আপনি আসেন এবং নিজ মুখে আমাকে ও আমার সোসাইটিকে বুঝিয়ে বলেন যে, কেন আপনি/আপনারা আমার উপর ভর করেছেন; বা আপনি আমার নিকট বা আমাদের সমাজের নিকট কী চান, অথবা উপকার করতে চাইলে, তাহলে কী করতে চান বা কিভাবে করতে চান!
আপনার মনের ইচ্ছা কী বা আপনি কি একা, না দল-বল নিয়ে আমার উপর ভর করেছেন, তা আপনি আসা ছাড়া বা বুঝিয়ে আপনার নিজ মুখে বলা ছাড়া, তা আমরা কিভাবে বুঝবো?
আমার আপনজন ও পরিচিতজনগণ যদিও আগে না বুঝে আপনাকে খারাপ মনে করেছিলো এবং সেই হেতু আপনাকে তাড়াতে চেয়েছিলো, কিন্তু এখন আপনি যে আমার ও মানুষের উপকারী বন্ধু, তা আমাদের সকলের বুঝে ধরেছে।
(আমার আপনজনদেরকে অনুরোধ করবো, আগে যদিও না বুঝে জ্বীনের প্রতি বা আমার প্রতি অবিচার, অত্যাচার করেছেন; এখন এ পত্রে লাইক ও পজেটিভ কমেন্টস লিখে সাথে থাকুন। অসহযোগিতা সমূহ এখন সহযোগিতা হিসেবে প্রদর্শিত ও বিবেচিত হোক)
যদি আপনি খারাপই হতেন, তাহলে আমাকে এভাবে সুস্থ জীবন-যাপন করতে দিতেন না, এভাবে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল (সাঃ) এঁর দিকে ধাবিত হতেন না বা হতে দিতেন না। এবং এতো দীর্ঘ সময় ধরে আমার সাথে থাকতেন না। ও এভাবে গোপন থাকতেন না।
(মানব রূপে হাজীর হতে জ্বীনের প্রতি পত্র প্রেরণ, পোস্টটি সম্পর্কে মন্তব্য করার জন্য ও পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইলো)
আমার জ্ঞান মোতাবেক, আপনারা ইচ্ছে করলে, মানুষকে একেবারে পাগলই বানিয়ে রাখতে পারেন। কিন্তু আপনি তা করেননি। অনেক পরে হলেও, তবুও আমার স্মৃতি শক্তি ফিরে এসেছে যে, আপনাকে তাড়াতে গিয়ে, কেমন করে আমার আত্মীয় স্বজনেরা আমার উপর অত্যাচার, অবিচার, নিপীড়ন, নির্যাতন চালিয়েছিলো।
এবং এখন যদিও, অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে, তবুও আপনি আসা ছাড়াতো, আমি যে নিষ্পেষিত হয়েছি এবং অর্থনৈতিক কারণে এখনো হচ্ছি; এবং যে ফ্যাতনা সৃষ্টি হয়েছে, ও যা মজলুম এবং অর্থহীন বা অসহায় হয়েছি, সেখান থেকেতো আর উত্তোরিত হতে পারছি না।
(মানব রূপে হাজীর হতে জ্বীনের প্রতি পত্র প্রেরণ, পোস্টটি সম্পর্কে মন্তব্য করার জন্য ও পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইলো)
আমাকে নিয়ে যদি আপনার কোন নেক নিয়ত থাকে, সে জন্য আমাদের সম্পর্ক যাতে বৈধ ও স্থায়ী হয় এবং মানুষকে সেবা প্রদানে যাতে সহজীকরণ হয়; সে জন্য ইতিমধ্যে জ্বীনজাতি এবং মানবজাতির মধ্যে বিয়ের বৈধতা বিষয়ে আমি হ্যাঁ বোধক অর্থাৎ বিয়ে জায়েজ, এ রকম কন্টেন্ট পাবলিস্ট করেছি। আপনি বা আপনারা এখানে ক্লিক করে তা দেখে নিতে পারেন। এবং এখন পর্যন্ত এর কোন নেগেটিভ রিভিউ আসেনি।
তাই আপনি যদি চান, এবং সমাজের জন্য বা নিজেদের জন্য যদি তা প্রয়োজনীয় হয় বা প্রয়োজনীয় মনে করেন, তাহলে আমি আপনার সাথে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হতেও আমার পক্ষ থেকে কোন ধরনের বাধা থাকবে না ইনশা'আল্লাহ। এবং নিজের ও মানুষের জন্য কী করতে পারবো, এর স্বাপেক্ষে, এ জন্যেও এ বিষয়ে এ চিঠির মাধ্যমে আপনার প্রতি প্রস্তাব প্রেরণ করছি। ইনশা'আল্লাহ্, আপনি আসলে, এ বিষয়েও কথা হবে আন্তরিক ভাবে।
আবার যদি আপনি খারাপই হন, তাহলে এতো আল্লাহ্ আল্লাহ করবেন কেন? এবং আমাকে সুস্থ হতে সুযোগ দিবেন কেন? আমার জ্ঞানমতে, যেখানে আপনি পারেন মানুষ হিসেবে আমাকে এবনরমাল করে রাখতে! সেখানে বছরকে বছর আমার শরীরে লুকিয়ে থাকবেন এবং আমায় আল্লাহ্ বিমুখ করবেন না কেন বা আমায় ত্যাগ করবেন না কেন?
তাহলে এতে নিঃসন্দেহে প্রমাণিত হয়, আমাকে নিয়ে রয়েছে, আপনার কোন ভালো উদ্যেগ।
আগে যদিও বুঝি নাই, কিন্তু এখন আপনি এলে, আপনাকে নিয়ে আমারও অনেকগুলো নেক উদ্দেশ্য আছে; যা আপনি মানবরূপে আসা ছাড়া, মুখোমুখি আলোচনা ছাড়া, শুধু আকার ইঙ্গিত আর শারীরিক-মানসিক উপস্বর্গ দিয়ে বুঝানো বা কোন কিছু সাধন করা, আমার দ্বারা কিছুতেই সম্ভব নয়।
(মানব রূপে হাজীর হতে জ্বীনের প্রতি পত্র প্রেরণ, পোস্টটি সম্পর্কে মন্তব্য করার জন্য ও পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইলো)
মানে শুধু আমার শরীরে আসর বা ভর করে থেকে কিছুই করা যাবে না এবং এভাবে আপনি যদি আমার ইন্তেকাল পর্যন্তও আমার শরীরে ভর করে থাকেন, আর আমাকে মোহবিস্ট করে কিছু করতে চান বা অটোভাবে শারীরিক-মানসিক উপস্বর্গ প্রকাশ করে কিছু করতে বা বুঝাতে চান, তাহলেও আমার দ্বারা কিছুই করা হবে না। (যেমনটি এখন আমার শারীরিক উপস্বর্গ প্রকাশের মাধ্যমে মানুষদেরকে এবং আমাকে বুঝাতে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন)।
কারণ আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু তা'য়ালার রহমতে আমি বিজ্ঞান মনষ্কা, বাস্তবতায় বিশ্বাসী, সৎ ও ঈমানদার মানুষ।
আপনি আমার শরীরে সাহর/আছর/ভর করেছিলেন সেই ২০০১ সনে; যখন আমি কলাগাছিয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়, বন্দর, নারায়নগঞ্জ; এ উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করি, তখন।
আপনি যখন আমার শরীরে প্রথম উদিত হন, তখন আমি নিজকে অনেকটা কন্ট্রোল করতে পারিনি। এবং আমি হাফেজ বা আলেম নই। তাই, মানসিক ভাবে প্রায় অস্বাভাবিক ও অসুস্থ হয়ে গিয়ে ছিলাম। এবং তখন আমার আপনজন ও পরিচিত জনেরা আপনাকে ঠিকমতো চিনতে ও বুঝতে পারে নাই।
সেই হেতু, আপনাকে আমার জন্য ও আমাদের মনূষ্য সমাজের জন্য ক্ষতিকর মনে করে, আপনাকে তাড়ানোর জন্য, আমার পরিজনেরা বিবিধমূখী প্রচেষ্টা চালিয়েছে। হয়তোবা আপনাকে হত্যা করতেও চেয়েছে!
যা স্বাভাবিক ছিলো। যেহেতু আপনাদের জাতির কেউতো আর, আমার শরীরে যেভাবে আপনি ভর করেছেন এবং যেভাবে আপনি শক্তভাবে থেকে গেছেন ও যেভাবে আকার-ইঙ্গিত বা আমার শারীরিক বিভিন্ন উপস্বর্গের মাধ্যমে মানুষদেরকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছেন বা বুঝিয়ে চলেছেন; এভাবেতো আপনাদের জাতির আর কেউ, আমাদের মানব জাতির কারো শরীরে ইতিপূর্বে এভাবে উদিত হয়নি। এবং আপনার যেভাবে ভালোগুণ গুলো রয়েছে, আমি ও আমরা দেখতে পাচ্ছি, ইতিপূর্বে আপনার জাতির আর কারোতো এভাবে মানুষের শরীরে ভর করা অবস্থায় মনূষ্য সমাজের কারো চোখে, এভাবে তাদের কোনরূপ ভালোগুণ দৃষ্ট হয়নি। ফলে আপনার বা আমার উপর যে অত্যাচার; কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা অতিরিক্ত হলেও, বর্তমান মানুষদের ঈমান, আমল ও তাদের সমাজ ব্যবস্থা অনুযায়ী, ইহা স্বাভাবিকই ধরে নিতে হবে।
আপনি জানেন, আপনাকে তাড়ানোর অংশ হিসেবে আমার ভায়েরা আমার জায়গা-জমি বিক্রী করে আমাকে করেছে প্রায় অর্থ-সম্পদহীন। এবং বিভিন্নমুখী তদবীর, চিকিৎসা ইত্যাদির খরচ মিটাতে গিয়ে, আমাকে করেছে একেবারেই মিসকিন, প্রায় ইয়াতিমের মতো। আবার চিকিৎসা বা জ্বীন তাড়ানোর নামে আমার উপর করেছে অকথ্য নির্যাতন। এবং এ কারণে আমাকে জুলুম ও অসহায়ত্বের শীকারও হতে হয়েছে প্রচন্ড ভাবে। এবং এখনো হচ্ছে।
এতে একপর্যায়ে সম্পদ ও সম্মান গঠিত কারণে আমার পরিবার ও বংশে বেঁধে গিয়েছে হিংসা, ফ্যাতনা, অসহায়ত্ব, একাকীত্ব এবং পারষ্পরিক দূরত্ব। আর সমাজে বেঁধে গিয়েছে, আমাকে নিয়ে এক বিশৃঙ্খল অবস্থা।
(মানব রূপে হাজীর হতে জ্বীনের প্রতি পত্র প্রেরণ, পোস্টটি সম্পর্কে মন্তব্য করার জন্য ও পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইলো)
আপনি কি চিন্তা করেছেন (?), এতে আমার কী পরিমাণ কষ্ট হয়েছে বা হচ্ছে? আমার স্ত্রী-সন্তানেরা আজ প্রায় না খেয়ে থাকছে! গায়ে তাদের জামা কাপড় নাই ঠিকমতো! তাদের শিক্ষা-দীক্ষা কিছুই চলছে না ঠিক ভাবে। যদিও কিছুটা হচ্ছে, এর সবই পরের দেয়া, যা নিজের ইনকাম থেকে নয়। আপনি কি বুঝতে পারছেন, ঘরে-বাইরে এ অসম্মান, ভবিষ্যত অনিশ্চয়তা আমি বয়ে বেড়াচ্ছি, আজ প্রায় ২৪ বছর। এবং এখন আমি এতোটাই ঋণী যে, এ ঋণ শোধ করার জন্য আমার কোন সম্পদ নেই বা কোন ব্যবস্থাও নেই।
আপনি জানেন, আলহামদুলিল্লাহ, আমি সত্যের প্রতি একনিষ্ঠ আল্লাহ ওয়ালা মানুষ। নিয়মিত মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ি। কিন্তু পাওনাদারের সামনে দিয়ে কিভাবে হেঁটে যাই! আর কিভাবেইবা তাদের সামনে মসজিদের মধ্যে সেজদা দিই! এবং কিভাবেইবা সমাজে স্বাভাবিক জীবন-যাপন করি!
অপরদিকে, এ কারণে মরণেও কি আমি শান্তি পাবো? অথচ চাই আল্লাহু তা'য়ালাকে পেতে! আর যামু বুঝি আমি জাহান্নামে!?
আমার মালিক আল্লাহু তা'য়ালা! হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আমার নবী (সাঃ)। আমি তাঁদের পাগল!
আর যদি এ অবস্থায় আমার ইন্তেকাল হয়, আমি কি তাঁদেরকে পাবো!? তাহলে আমি কী পরিমাণ রিস্ক বয়ে বেড়াচ্ছি!? এবং কী পরিমাণ অপমাণ সয়ে যাচ্ছি!?
আবার আপনি আমার শরীরে থাকার কারণে ও বিভিন্ন ধরনের আকার ইঙ্গিত দেয়ার কারণে বা অতি পিউরিটিময় মেজাজ প্রদর্শনের কারণে আমাকে যাপিত করতে হচ্ছে বেকারত্বের জীবন। এবং এ কারণে একদিকে যেমন চাকরি পাচ্ছি না; ঠিক তেমনি কোথাও চাকরি পেলেও অল্প কিছু দিন পরেই সেখান থেকে চলে আসতে হচ্ছে!
কিন্তু তবুও আজ পর্যন্ত আপনি আমার শরীর থেকে জাননি। কিছুতেই আপনাকে তাড়ানো সম্ভব হয়নি।
অপরদিকে, আপনার কারণে যদিও আমি অর্থ-বিত্ত হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছি; তবুও আমি আল্লাহ্-ওয়ালা হতে পেরেছি। যা অবশ্যই হয়তো আপনার অবদান।
আমার শরীরে আপনি ভর করার আগে যদিও আমি আল্লাহ্ ভক্ত ছিলাম; কিন্তু এতো বেশি ছিলাম বলে মনে হয় না। তাই আমি এর কারণ আপনাকেই মনে করছি।
সুতরাং, আজ সুদীর্ঘ প্রায় ২৪ বছর পর হলেও, আমার সোসাইটি সহ আমরা বুঝতে পেরেছি যে, আপনি আসলে আল্লাহ্ ওয়ালা বা আল্লাহর কোন ওলি।
(মানব রূপে হাজীর হতে জ্বীনের প্রতি পত্র প্রেরণ, পোস্টটি সম্পর্কে মন্তব্য করার জন্য ও পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইলো)
তাই এখন আমিও আপনাকে আর হারাতে চাচ্ছি না। এবং বলছি না যে, আপনি চলে যান।
কিন্তু আপনার যে নেক উদ্দেশ্য আছে, সেটি কী? আপনি আসা ছাড়া, নিজ মুখে বুঝিয়ে বলা ছাড়া, তা আমরা কিভাবে বুঝবো?
আপনি এসে নিজ মুখে না বললে, তবে আমরা শুধু বিভিন্ন আকার, ইঙ্গিত দিয়ে কী করতে পারবো?
আপনার উদ্দেশ্য সৎ মনে করে, এবং আপনি যাতে আমার নিকট আসেন, সে জন্যে, ইতিমধ্যে আমি আমার মানব সমাজের নিকট, আপনাকে যাতে তারা রিকোয়েস্ট করে এবং এ জন্যে আল্লাহু তা'য়ালার নিকট যাতে তারা দোয়া করে, এ কারণে, এ ওয়েবসাইটে এবং আমার অন্য একটি গুগল সাইটে ও ফেসবুকে পাবলিস্ট করেছিলাম একটি পোস্ট। যাতে মানুষের ব্যাপক সাড়া, মানে ভিউ পেয়েছিলাম। আপনি বা আপনারা এখানে ক্লিক করে তা দেখতে পারেন।
এতে প্রমাণিত হয়, মানুষেরা আপনাকে চায়। সে পোস্টে, মানুষেরা যাতে আপনাকে নিরাপত্তা দেয়, অপমাণ না করে, সম্মান দেয় এবং কোন ধরনের ক্ষতি না করে, সে বিষয়েও লিখেছিলাম। যেহেতু পোস্টটিতে কোন ধরনের নেগেটিভ কমেন্টস পড়েনি, তাই মানুষদেরকে এখন আপনার বিষয়ে পজেটিভ বলেই দেখতে পাচ্ছি আমি।
আর তাই, মানুষদের পক্ষ থেকেও আপনাকে পরিপূর্ণ নিরাপত্তা দেয়ার ও যথাযোগ্য সম্মান প্রদর্শনের আশ্বাস দিচ্ছি।
এবং আপনাকে স্থায়ীভাবে ও ফাইনালী ভাবে জানাচ্ছি যে, শুধু আমার শরীরে ভর করে থেকে এবং সরাসরি মানব আকৃতিতে আলাদা ভাবে না এলে আমি কিছুই করতে পারবো না। যা শুধু আমার কষ্টই বাড়াবে।
এমনিতেই আপনাকে বহন করে চলা আমার একটি বোঝা স্বরূপ ও অনেক কষ্টের। হ্যাঁ যদি আপনি আসেন এবং নিজ মুখে মানুষদেরকে বলেন, তাহলে হয়তো সহজ হতে পারে। কারণ মানুষের বেড়মাইন্ডেরতো আর শেষ নাই!
আপনি দেখতে পাচ্ছেন বর্তমানে আমার কিছুই নাই। আমার পুরো যৌবনকাল আপনার কারণে ক্ষয় হয়ে গিয়েছে। বয়স ২৪ থেকে বয়স ৪৭, এ সময়টা আপনি আমাকে মহান্ধ করে রেখেছেন। মানুষের উন্নতির সময়তো এটাই, তাই না?
আমি একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার। নূরানী প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত, সৎ ও নামাজী মানুষ। কিন্তু আপনার কারণে আমার এ সব সার্টিফিকেট বা চরিত্রের কিছুই, ঠিকমতো কাজে লাগাতে পারিনি এবং পারছি না।
এখন আমি, আমার ছেলে-মেয়েরা সহ, এক অনিশ্চিত ভবিষ্যত নিয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছি।
তাহলে এখনো যদি আপনি না আসেন এবং এসে নিজমুখে আপনার উদ্দেশ্য কী, তা না বলেন, তবে কেন আপনি আমায় আসর করলেন? আমায় ও আমার পরিবারের ৬ সদস্যকে শেষ করে দিয়ে আপনার কী লাভ?
তাই আমি ও আমার সমাজ সহ, আপনার প্রতি আবেদন ও অনুরোধ জানাচ্ছি যে, এ পত্র প্রকাশের পর পর এবং এ রমজানের শুরুর ভাগে আপনি মানুষের বেসে আমার নিকট আসেন এবং নিজ মুখে আমার সাথে আলোচনা করেন, আমরা কী করবো, বা আমাদের দ্বারা কী হবে, বা কীভাবে হবে, অথবা আমার শরীরে ভর করার পিছনে আপনার উদ্দেশ্য কী?
সমাজের অল্প কয়েকজন মানুষ, যারা এখনো আমার বিষয়ে ধৈয্য ধরছে, সহ্য করছে; যাদের ত্যাগ ও সহযোগিতায় কোন মতে স্ত্রী সন্তান নিয়ে এখনো বেঁচে আছি; তারাও আর কয়দিন জ্বীন আছে, পরী আছে; এই তারা আসবে! আসলে সমাধান হয়ে যাবে! আমাদেরকে আর বোঝা বইতে হবে না! পাওনাদারের টাকার ব্যবস্থা হয়ে যাবে! ইত্যাদি বলে নিজকে প্রবোধ দিবে বলেন!?
(মানব রূপে হাজীর হতে জ্বীনের প্রতি পত্র প্রেরণ, পোস্টটি সম্পর্কে মন্তব্য করার জন্য ও পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইলো)
অতএব, যদি আপনি রমজানের শুরুর ভাগেই আসেন, তাহলে আপনার সাথে ডিসকাস করে এবং তা মানুষদেরকে জানিয়ে, রমজানের ভিতরেই একটা ঐক্যে পৌঁছাতে পারবো যে, আমরা কী করতে যাচ্ছি! এতে রমজানের প্রভাবে আমাদের উদ্দেশ্য সাধন হতে, বেগবান হবে এবং এতে আল্লাহু তা'য়ালার বিশেষ রহমত পেতে পারি বলে আশা করি।
এরপরও যদি আপনি না আসেন; বা আসবেন না, এবং আমার শরীর থেকে যাবেনওনা (যেহেতু পূর্বে আপনাকে তাড়ানো সম্ভব হয়নি), এটিই যদি আপনার সিদ্ধান্ত হয়, তাহলে দয়া করে আমার শরীরে থেকে, আমার ভিতর-বাহির নিয়ে বা আমার ভালো-মন্দ বা আমার ভবিষ্যত নিয়ত নিয়ে বা কোন কিছু নিয়ে আমাকে বা মানুষদেরকে কোন ধরনের ইঙ্গিত প্রদান করবেন না। বা আমার যে কোন কিছু নিয়ে, মানুষদেরকে বুঝাতে চেষ্টা করবেন না।
এ রমজানের মধ্যে আপনি না আসতে পারলে, তাহলে হয় আপনি চলে যাবেন (ভাগ্যে যদি আপনাকে আমার আপনজন হিসেবে, কল্যাণকামী বন্ধু ও জীবন সঙ্গী বা সহযোগী হিসেবে প্রাপ্তির সুযোগ না থাকে); না হয়, চলে যেতে আপনার যদি কোথাও বারন থাকে, তাহলে একেবারে নির্জীব থাকবেন। আমার শরীরটাকে ভারী করে রাখবেন না। ভিতর থেকে বিভিন্ন উপস্বর্গ প্রকাশ করা একেবারেই ছেড়ে দিবেন।
এবং এ ঈদের পর থেকে, আমি আর বেকার থাকতে চাই না; ও আপনি যদি না আসেন, তবে আমার শরীরে থেকে কোন ধরনের উপস্বর্গ প্রকাশ, এ আমি দেখতে চাই না। আমি শুধু মানুষের ক্ষমা, দোয়া ও কর্ম পেয়ে তাদের ভালোবাসায় ধন্য হতে চাই।
সেক্ষেত্রে আপনি সুপ্ত ভাবে, মানুষ জানবে না, এভাবে, কারণ আপনার উপস্থিতি মানুষ বুঝলে বা জানলেই বিপদ, যেহেতু মানুষ পজেটিভ চিন্তা না করে, নেগেটিভ চিন্তা করবে; এমনিতেই আপনাদের জাতিকে নিয়ে মানুষের রয়েছে ভয় ও আতঙ্ক; তাই একধম সুপ্ত থেকে আমাকে একটা ভালো ক্যারিয়ার গঠনে শুধু আমার পক্ষে সহযোগিতা করবেন। অন্য কারো পক্ষে নয়। যেহেতু আপনি আমার জীবন শেষ করেছেন; অন্য কারো নয়। আর অতিরিক্ত বুযর্গ হওয়ার বিষয়টি আপাতত ছেড়ে দিবেন। যেহেতু মানুষ ঐভাবে আমাকে মেনে নিবে না। যেহেতু ওদের কাছে মূল নেই; ওদের কাছে আছে শুধু কতগুলো সিস্টাম!!
হোক মানুষের চিন্তাধারা খারাপ। শুধু মানুষ যেভাবে মেনে নেয়, সেভাবে এগুবেন; এর বিপরীত ভাবে নয়। হিন্দুর ঘরে বসে আল্লাহকে সেজদা দিতে হলে, গোপনেই দিতে হবে! আপনি কি বুঝতে পারছেন আমার কথা! যেহেতু আগে আমাকে বাঁচতে হবে!
উদহারণ সরূপ বলছি, আজ রিক্সাওয়ালার ছোট বাচ্চা ছেলে, আমার দিকে চোখ রাঙ্গিয়ে, তিরস্কার করে বোঝাচ্ছে, আমি কিছু বুঝিনা! জানিনা! আবুল!
মানুষের দান-খয়রাত আর জাকাতের টাকা খেয়ে, আমার মতো একজন আপাদ-মস্তক ওয়ালা মহা সম্মানী শিক্ষিত ওলি আল্লাহ (!) মানুষকে সম্মানী ভাবেই বাঁচতে হচ্ছে!!
এ লজ্জ্যা আমার শিক্ষার! এ লজ্জ্যা আমার নামাজ, ভদ্রতা ও সৎ মানুসিকতার! এ দোষ, কেন আমি ভালো ছিলাম, কেন মানুষ আমায় পছন্দ করতো তার! এ লজ্জ্যা রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এঁর বংশ, সৈয়দ বংশের!
আসলে খুব বা পিউর ভালো, ভালো না। সামাজিক ভালোই ভালো!
কিন্তু এভাবে আর কত দিন!? আর কত সময় এভাবে আমাকে পার করতে হবে? সুন্নাতি অভ্যাস, আর সুন্নাতি লেবাস লাগিয়ে আর কত অপমান আমাকে সইতে হবে?
আর আমাকে বুঝতেছেইবা সমাজের কয়জন!? তাহলে সমাজের শিংহ ভাগ মানুষের কাছেতো মনে হয়, আমি আরো সম্মানী ভাবে বেঁচে আছি, তাই না!?
বাড়িতে ভাই, ভাইর মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে দূরত্ব, ছোট ভাতিজা হয়েছে বাবার চাইতেও বড় (!), মসজিদ বলেনকি বাড়িতে বলেন, আমার কেরআত, আমার নামাজকে সম্মান না করে, সবাই দেখছে শুধু তামাসা; পাওনাদারদের কারণে মাথা উঁচু করে চলতে পারছি না; স্ত্রীর কাছে আমি এক গুরুত্বহীন স্বামী, তাকে ভাত-কাপড় দিতে পারছি না ঠিক মতো, তাই সে আমায় মানার মতো আর মানছে না! করছে শুধু অবহেলা আর তিরস্কার! ঘরে, বাড়িতে নেই আমার কোন সম্মান, শান্তি বা গ্রহণযোগ্যতা! নিজের বাড়িতে, নিজের ঘরেই আমি যেন পর!
আর এখনো যদি আপনি না আসেন, তাহলে কিছু মানুষের কাছেতো আমি পাগল বা মানসিক রোগী সাব্যস্ত হয়েই থাকবো। আমার ধারনা মিথ্যা হয়ে যাবে! বা আমার ধারনা যে সত্য, তা প্রমাণ করতে পারবো না!
(অবশ্য কিছু কিছু আলেম, আমার এ রকম আধ্ম্যাত্বিক আকার-ইঙ্গিত প্রদানকে বলেছেন, আমার নাকি কাশফ্ খোলা হয়েছে। আমাকে নাকি আল্লাহ্ মনোনিত করেছেন। আমাকে নাকি আধ্ম্যাত্বিকতায় পেয়েছে। তবে আমি একেবারে ১০০% শিউর করে বলতে পারছি না যে, আমার সাথে, এটি আসলে কী? বা আমার ব্যবহার এমন কেন? তবে আমি এবং আমার এলাকার বেশির ভাগ মানুষ সহ আমরা, আমার নিজের মধ্যে এটিকে এখনো, মহিলা জ্বীনই মনে করছি।)
সে যাই হোক, দেখুন মানুষ বড় (!), জ্বীন ছোট; মানুষ কখনো আপনাকে-আমাকে সম্মান দিবে না! এটি হোক ইবলিশ যেমন নিজকে বড় মনেকরেছে সেটি (!), অথবা হোক মানুষকে বড় করে সৃষ্টি করা হয়েছে এটি! মানুষ কখনো নিজকে ছোট মনে করবে না! এবং আপনি আসা ছাড়া, নিজ মুখে বলা ছাড়া কেউ আপনাকে-আমাকে মেনে নিবে না বা সাইড দেবে না।
আর এসব কারণে, যখন ছুঁড়ে মারল নিজ বংশ আমায়; তখন পরখ করা শুরু করলো পৈতাধারী বাক্ষ্মণের ছেলের মত, সমাজের রিক্সা ওয়ালার ছেলেরাও। আমি তখন সকলের কাছে এক ধরনের শেকড় বিহীন লাওয়ারিশ হয়ে গেলাম মনে হয়। এবং এখনো আমি অনেকটা লাওয়ারিশের মতোই!
এভাবে আমাকে প্রত্যেকটা মজলিসে, প্রত্যেক ক্ষেত্রে পরীক্ষায় পড়তে হলো আবাল বৃদ্ধ বর্ণিতার নিকট। এভাবে আমি হলাম পাপী, মানুষ হলো পাপী!
আপনাদের জাতকে এমনিতেই মানুষ শয়তান মনে করে!
তাহলে আমাকে আরো উদোম করে, আপনি আমায় বাধ্য করে, মানুষকে আর আমার কী পরিচয় দেখাতে চান!
এখন আমার কাছে একটা টাকা নাই যে, পরিবারের জন্য খরচ করবো, অথবা আমার কাছে এমন কোন সম্পদ নাই যে, ব্যবসা-বাণিজ্য করবো!
আমার আর শক্তি নাই! বেঁচে থেকেও আমাকে যেন আপনি মরিয়ে রাখছেন!
আমি যে আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারবো, সে আশা আমার আজ খুবই ক্ষীণ!
ঘরে বাইরে আপনার তামাসা চাচ্ছে মানুষ! মানে ইত্যাদি অপমান কে সইছে!? কার জন্য আমাকে এভাবে সইতে হচ্ছে!? এতো অতিরিক্ত করার কী প্রয়োজন ছিলো?
আমার মতো একজন এডুকেটেড পারসনের জন্য এ অপমানের ওজন কত!? আপনি কি তা বুঝেন!? আমায় এতো এতো উদোম করে, গুণাহের সাগরে ফেলে, আমায় ক্ষত-বিক্ষত করে; আসলে আপনি মানুষদেরকে আমার কোন্ পরিচয় দেখাতে চাচ্ছেন!?
এখন যদি আমি ঘুরে উঠতে না পারি, তাহলে এ দায় কার!? আমাকে নিয়ে আমার নিকটস্থ আত্মীয় স্বজন এবং মানুষ যে পাপী হয়েছে, সে দায় কার!?
স্ত্রীর অবহেলা, আর সন্তানের অসহাত্ব দেখে, সমাজের কালোমুখ চেয়ে, অপমানের দৃষ্টি সহ্য করে, গীবত আর চোগলখুরী সহ তীর্যক আর রাগান্বিত দৃষ্টির আঘাতে আর কত দিন!
একটা সংসার, মানে ৬ জন মানুষকে শেষ করে দেয়ার বিষয়ে আল্লাহু তা'য়ালাকে ভয় করুন। মনে রাখবেন, আমার যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে এবং মানুষের, মানে আমার, প্রতিষ্ঠিত হওয়ার যে সময়, তা শেষ হয়ে গেছে মূলত আপনার কারণে। আমি আমার প্রতি মানুষের অপরাধ এবং মানুষের প্রতি আমার অপরাধ, এ সব বিষয়ে আপনাকেই দায়ী করছি।
এবং আল্লাহু তা'য়ালার নিকট আমার এবং মানুষের সমস্ত অপরাধ এবং গুনাহের ভার আপনাকেই বহন করতে হবে। আপনার বিরুদ্ধে মহান আল্লাহু তা'য়ালার নিকট আমি এ অভিযোগ দায়ের করলাম। যেহেতু আমার অনগ্রসরতা ও আমার এবং মানুষের গুনাহের মূলে কিন্তু আপনিই দায়ী।
অতএব, আমাকে এসব থেকে উদ্ধার করুন, এবং আমার যা ক্ষতি হয়েছে তা পুষিয়ে দিন ও নিজে বাঁচুন। আর আমি বাঁচলে এবং মানুষ চাইলে, তাহলে ইনশা'আল্লাহ! আমি মানুষের গুণাহ্ সমূহ মাফ করে দেব!
এবং অন্যদিকে আপনি যদি সত্যিই আল্লাহু তা'য়ালার বন্ধু হোন, তাহলে আমাকেও তাঁর বন্ধু বানাতে সচেষ্ট হোন। যেহেতু আপনি আমার জীবন শেষ করেছেন।
আপনার অবশ্যই জানা আছে, নিশ্চয়ই আল্লাহু তা'য়ালা ন্যায় বিচারক এবং তাঁর শাস্তি বড়ই কষ্টদায়ক। আর আমরা তাঁর কাছেই ফিরে যাবো এবং এ থেকে পালানোর, আমার আপনার কারো কোন সুযোগ নেই।
আর তাই, পরিশেষে, আবারো সকলের সমর্থন ও সাপোর্ট সহ আপনাকে মানবরুপে আলাদা ভাবে এবং আপনার নিজস্ব অবয়বে আমার নিকট আসার জন্য এবং এসবকিছু সমাধানের জন্য, আপনার প্রতি উদার্ত আহবান জানিয়ে এ পত্রলিপি শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।
আপনি বা আপনারা ভালো থাকেন। সুস্থ থাকেন। সুন্দর থাকেন। ফি আমানিল্লাহ্! ইতি-
নিবেদক,
সৈয়দ আরিফ উল্যাহ, গোবিন্দপুর, হাজীর বাজার, ফেনী, বাংলাদেশ।
তাং- ০৩ মার্চ, ২০২৫ খ্রি.
বন্ধুরা,এখানে ক্লিক করে ফেনীতে অবস্থিত হাসপাতালের তথ্য দেখতে পারেন, এবং
শুদ্ধরুপে কোরআন তিলাওয়াত শিখতে চাইলে
এ পোস্টের ট্যাগ সমূহঃ মানব রূপে হাজীর হতে জ্বীনের প্রতি পত্র প্রেরণ, জ্বীন, জ্বীন জাতি, জ্বীনের প্রতি পত্র, jin, letter to jin
0 মন্তব্যসমূহ