Ticker

6/recent/ticker-posts

জ্বীন গবেষণার অবসান কি করে ফেলবো তাহলে?



আপগ্রেডঃ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রি .
১। ভূমিকা:

গত প্রায় ২২ বছর ধরে জ্বীন গবেষণা করতে গিয়ে আজ আমার ও আমার পরিবারকে প্রায় অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটাতে হচ্ছে। দিতে পারছি না ছেলে-মেয়েদের পড়ার খরচ। পরিশোধ করতে পারছি না ঋণের টাকা। হাতে নগদ অর্থ যেমন নেই, তেমনি নেই ভবিষ্যতের জন্য কোন জমানো তরল কিংবা ল্যান্ড প্রোপারট্রিজ। জ্বীন গবেষণার এ অবস্থায়ও মানুষের তেমন কোন সাড়া কিংবা সহযোগিতা পাচ্ছি না। তাই স্বভাবতই আমার আত্মীয়, পরিচিত সহ সংশ্লিষ্ট সকলের নিকট প্রশ্ন রাখতে চাই জ্বীন গবেষণার অবসান কি করে ফেলবো তাহলে? কারণ আজকে সকালেই আমাকে আমার সবচাইতে নিকটতম যে দু’জন ব্যক্তি আমার পাশে রয়েছেন; আমার মা ও আমার স্ত্রী; তারা আমাকে বার বার মানসিক রোগের ঔষধ খেতে তাড়া করে আমার কান জালা-পালা করে ফেলতেছিলেন। তারা বলছেন, আমার নাকি মানসিক রোগ; জ্বীন বলতে আমার কাছে কিছুই নেই; যেমনটি আগে….(আত্মীয়দের বিরুদ্ধে আমি আর কিছু লিখবো না!!!)। অথচ তাদের চোখের সামনেই গত প্রায় ৮/১০ বছর মানসিক রোগের কোন ঔষুধ খাই না। আমার থাইরয়েড ও কিছু দিন ডায়াবেটিস ধরা পড়ায় সে ঔষুধও খেয়েছিলাম। এখন মাঝে-মধ্যে অরিশের সামান্য কিছু ঔষুধ ব্যতিত আর কোন ঔষুধ খাই না। অথচ কার ইঙ্গিতে বা বেহুদাই এঁরা এ কথা বলায় তাই স্বভাবিক ভাবেই দু:খ ভারাক্রান্ত ও ব্যথিত হ্নদয়ে, আমার এলাকাবাসি, পরিচিত ও জ্বীন প্রকাশিত হোক এবং জ্বীনের সহযোগিতায় বেরিয়ে আসুক মানুষের প্রয়োজনীয় নতুন তথ্য ও উপকারিতা; এ বিষয়টি যারা চান, তাদের সকলের নিকট আমার বিনীত জিজ্ঞাস্য, জ্বীন গবেষণার অবসান কি করে ফেলবো তাহলে?
২। উদ্দেশ্য:

মানুষের উৎপিড়ন ও জীবন যন্ত্রণায় অতীষ্ট হয়ে, মানুষের নিকটই কমেন্টেস আশা করে পরামর্শ মূলক পোস্ট পাবলিস্ট করছি যে, জ্বীন গবেষণার অবসান কি করে ফেলবো তাহলে?
৩। বিস্তারিত:

পোস্টটি বিস্তারিত ভাবে লিখার সময় একেবারেই নেই। কারণ ঘরে আমার খাদ্য নেই। পকেটে টাকা নেই। এ মুহূর্তে আমার কোন চাকুরী নেই। ইনকামের কোন পথও বর্তমানে হাতে নেই। আমার সাথে একটি জ্বীন তার দল-বল নিয়ে থাকে। অথচ আমার কোন টাকা-কড়ি বা অর্থ-সম্পদ কিছুই নেই। আবার আমি সত্যের উপর জীবন-যাপন করতে বধ্য পরিকর। ফলে আমাকে নিম্নলিখিত কষ্ট গুলো নিয়মিতই সইতে হয়। এর মধ্যকার আমি খুব সংক্ষেপে কয়েকটি উল্লেখ করছি-

1. আজকে সকালে আমার মা ও স্ত্রী আমাকে পীড়া-পীড়ী করছেন, আমি নাকি মানসিক রোগের ঔষধ খেতাম। ২জনেই বকাবকি শুরু করলো আমার কাছে নাকি জ্বীন বলতে কিছু নেই; এটা মানসিক রোগ। অথচ গত প্রায় ৮/১০ বছর আমি এ রকেই রয়েছি, মানসিক রোগের কোন ঔষুধ খাই না; কিন্তু চাকুরী-বাকুরী, সংসার চালানো থেকে শুরু করে মানুষের প্রয়োজনীয় সব কাজই চালিয়ে যাচ্ছি; তবুও আমার কাছের এ ২ জন ব্যক্তিই আমাকে জালাতন করছেন। আমার এ ২ জন মানুষ একেবারেই নিকটে থেকে কেমন করে কার ইশারায় যেন দ্বীমুখী ও এ ধরনের ছলনামার্কা কথা বলছেন। আবার এরাই ইতিপূর্বে এ বিষয়ে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন যে, আমি জ্বীন, আমার কাছে জ্বীন আছে, যা আপনারা এখানে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন,….(আত্মীয়দের বিরুদ্ধে আমি আর কিছু লিখবো না!!!)

2. এরই মধ্যে আমি বিয়ে করবো বলে জ্বীন কর্তৃক ইশারা ইঙ্গিত প্রকাশ করায় আমার ছেলে-মেয়ে সহ পরিচিত-অপরিচিত ও গ্রামবাসি সকলের নিকট একেবারে কোনঠাসা হয়ে গিয়েছিলাম।

3. নতুন বাজারে অবস্থিত ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট শাখায় চাকুরী হয়েছিলো। যোগদানও করেছিলাম; কিন্তু কার ইশারায় বা কোন এক অব্যক্ত কারণে জ্বীন আমাকে তা করতে দেয়নি। ফলে ছেড়ে আসতে বাধ্য হই।

4. নতুন কোথাও যে চাকুরী ধরবো, কিন্তু জ্বীন আমাকে করতে দিবে কিনা, সে সন্দেহে পতিত হয়েছি। পশ্চিম ছিলোনীয়ায় মুয়াজ্জিন ও পাঞ্জেগানা ইমাম হিসেবে ইন্টারভিউ দিতে চেয়েছিলাম, এখন জ্বীন আমাকে মনে হয় তাও করতে দিবে না, সেখানেও মনে হয় আমাকে বাধা দিবে। যেহেতু এলাকাবাসী মসজিদ থেকে আমার ছাতা লুকিয়ে ফেলেছে। আর জ্বীনও মনে হয় এখন তাদের দিকেই অবস্থান করছে। কারণ জ্বীন সকলের। তারা কেউ মনে হয় আমাকে এখান থেকে কোথাও যেতে দিবে না। আবার পরিস্থিতি এমন যে, অনেকটা হিন্দুয়ানি সিস্টেম। আজ ২২ বছর ধরে তারা মানুষটাকে মানে আমাকে অনেকটা মেরেই ফেলছে, অথচ এখনো তাদের মানুষের প্রতিই তাদের কোন দয়া-মায়া হয় না। তাদের যত আশা, সম্মান ও মান্যতা শুধু জ্বীনের জন্য। হিন্দুরা যেমন মৃত্যুর পর মানুষটাকে পুড়েই ফেলে। অনেকটা সে রকমই। আজ শক্তি ও সামর্থহীন মানুষ ও জ্বীন হিসেবে পুরো গ্রামবাসীর কাছেই মনে হয় আমাকে প্রমাণ দিতে হবে যে, হাঁ আমি জ্বীনমানব, হাঁ আমি পারবো। তাই তাদের কেউ হয়তো আমার ছাতা লুকিয়ে ফেলেছে। তার মানে হচ্ছে, স্বাভাবিক ভাবে আমাকে কোথাও যেতে দিবে না হয়ত; বিয়ে করা গিয়ে দূরে থাক। জ্বীন প্রমাণ দিয়ে তাদেরকে ডিঙ্গিয়েই মনে হয় যেতে হবে; না হয় তাদের কথা মতো তাদের পিছু পিছু যেতে হবে।

5. শিশু, বালক, নিম্ন শ্রেণীর মানুষগুলো এবং অন্যান্য অপরাধ সিস্টেমের কথা, কাজ ও ব্যবহার যারা করেন তারা, তাদের এতো কিছু বুঝে উঠার প্রশ্নই আসে না, যেহেতু মানুষ যে যার মতো বুঝে; অথচ আমার জ্বীন তাদেরকেও মেনে চলে ও তাদেরকেও ভালোবাসে বিধায়, তাদের এতো এতো ইয়ার্কি, ভূলধারণা ও অপমান মূলক ব্যবহারের মাঝে অনেক সময়ই নিজকে একেবারেই অসহায় ও অপমাণিত মনে হয়।

6. আমার কাছে মানুষ তাদের আমানতের টাকা এখনো প্রায় ৭/৮ লক্ষ টাকা পেতে পারে। অথচ আমার কাছে দেয়ার মতো এখন পর্যন্ত কোন ওয়ে নেই। আমার জায়গা-জমিও নেই; নগদ টাকাও নেই। আবার কোন চাকুরীও নেই। যার জন্য প্রতি নিয়তই অপমানের শীকার হতে হচ্ছে আমাকে।

7. একজন মানুষ কখনো সকল দল ও মতের নিকট গ্রহণ যোগ্য হতে পারে না। কিন্ত আমার জ্বীন দেখি সকলের নিকটই গ্রহণযোগ্য। অবশ্য আমিও সকল দল-মত, সব ধরনের মানুষের সাথে মিলে-মিশে, সবাইকে ভালোবেসে চলতেই পছন্দ ও স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। কিন্তু মানুষেরা এতো কিছু বুঝবে কিভাবে? এখন মানুষের এতো ভুল বুঝাবুঝির মাঝে আমি কিভাবে সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য হতে পারি? আলহামদুলিল্লাহ, আবার আমি কোন ধরনের অভিনয় মার্কা টেকনিক বা ছলনাও করিনা। ফলে আমার অনেক কষ্ট হয়।

8. আমার স্বভাব আর আপনাদের স্বভাবের মধ্যে রয়েছে বিস্তর ফারাগ। ভাই, মাইন্ড করবেন না, সঙ্গত কারণে হয়তো কথাটা বললাম; সবকিছু বলে বুঝাতে পারবো না। (ক) তবুও যেমন, আমি দেখেছি, আপনারা নামাজে দাঁড়িয়েও আপনার হাত, পা, কন্ঠ ইত্যাদির মাধ্যমে একজনের সাথে আরেক জন ভাবের আদান-প্রদান করেন, যা আমি কখনোই পারি না। (খ) রাস্তায় হাঁটতে আপনারা প্রায় সবাই বাম দিক দিয়ে হাঁটেন; আর আমি ডান দিক দিয়ে হাঁটতে চাইলে আপনি আমাকে অহংকারী মনে করেন। এবার আমার মাথা আপনার পায়ের দিকে ঝুঁকাতে হয়; অথচ একটা মিথ্যা নিয়ে যে, আপনি নত হন নাই বা ডান দিকে যান নাই; সেদিকে আপনার খেয়ালই নাই। (গ) ধরুন প্রায় ১৫ বছর ধরে ১ ব্যক্তি আমার সাথে ইয়ার্কি বা বিভিন্ন ভাবে আমাকে অপমান করে গেলো; কিন্তু আমি তাকে ভালো বেসে গেলাম, এখন হয়তো কোন কারণে ১ টা দিন শুধু বৃদ্ধাঙ্গুলিটাও যদি আমি দেখাই; আমাদের ভালোবাসা বলতে আর কিছু থাকলো না; তার উপর সে সমাজের কাছে চালাক হিসেবেই উপস্থাপিত হলো। এভাবে প্রায় মানুষের ভালোবাসা আগায় পেয়েছি; আর আমার স্বভাবগত কারণেই মানুষের ভালোবাসা আগায় আনতে পারি না; ভিতরেই থাকে। (ঙ) রাস্তা-ঘাটে, অফিস-আদালতে, বাজার-শহরের অনেক স্থানে বৃষ্টির দিনে কিংবা এমনিতেই আপনারা অনেক সময় হাঁটুর উপরে কাপড় তুলেন, নারীদের অনেক শোভন অঙ্গ গুলো প্রকাশ্যে দৃশ্যমান হয়; এ অবস্থা গুলোতে ঈমানের কারণে আমরা অনেক সময়ই স্বাভাবিক থাকতে পারি না। ফলে মাঝে-মধ্যে আমাদের নিকট থেকে হয়তো বিকৃত ভাব প্রকাশিত হয়। অপরদিকে এ অবস্থা গুলো প্রকাশ্য কবীর গুনাহ বিধায় এ সময়ে আপনাদেরকে আপনাদের এ অবস্থায় সালাম দেয়া, আমার জানা মতে নাজায়েজ। অথচ আপনাদেরকে সালাম দিতে হয়। আর না দিলে আপনারা আমাকেই বেয়াদব ভাবেন। অথচ নিজেরা হয়তো স্বার্থ বিহীন কাউকেই সালাম দেন না। এ বিষয় গুলো আমাকে কষ্ট দেয়। ইত্যাদি। ফলে আমাকে আপনারা বুঝতে পারেন না বিধায় জীবন চলা আমার অনেক কষ্টের হয়ে গেছে।

9. জ্বীন থাকায় আমি সকলের কাছেই যেন কালারিং। সবাই আমায় ফলো করছে। বিষয়টা আসলে কষ্টের।

10.এ সময়ে টাকা, ক্ষমতা, চাকুরী, চাপা ও বাহু এবং গ্রুপের বল না থাকলে পাশে কাউকে পাওয়া যায় কিনা (?) বা এ সময়ে একজন মানুষ কেমন থাকতে পারে (?), তা আপনারা সহজেই অনুমান করতে পারেন।

11. বর্তমানে আমার অনলাইন প্ল্যাটফর্ম সমূহে কোন ভিজিটর নাই। কেন এবং কার ইশারায় যে আমার সাইট সমূহে ভিজিটর নাই; তা পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারছি না। অবশ্য এ বিষয়ে আজ ২/১ দিন থেকে আমার জ্বীনকে সন্দেহ মনে হচ্ছে। আমার কেন জানি মনে হচ্ছে সে মানুষদেরকে এ বিষয়ে মিসগাইড করছে। এটা তার কোন ধরনের কৌশল কিনা তা আমি বুঝতে পারছি না বা এটার কী কারণ থাকতে পারে, তা আমার এখন পর্যন্ত বোধগম্য নয়। কিন্তু সবমিলিয়ে তাকে দোষও দেয়া যাবে না। হয়তো আরো উপযুক্ত হওয়ার পরে জ্বীন সহযোগিতা করবে, এ আশায় কষ্ট করে হলেও অনলাইন প্ল্যাটফর্ম গুলো কোন রকম ধরে রেখেছি। বর্তমানে অর্থাৎ গুগল সাইট কিটের তথ্য অনুযায়ী গত ২৮ দিনে আমার ওয়েবসাইটের ar900.com ভিজিটর ছিলো জিরো জন, মানে ‘০’ তে নেমে এসেছে। এর অর্থ হচ্ছে গত ২৮ দিনে আমার সাইটে কোন ভিজিটর প্রবেশ করেনি।

দেখুন জ্বীন জাতির পরিচিতি, তাদের কার্যক্রম, মানুষের জন্য তাদের উপকারিতা ও অপকারিতা, মানুষের মধ্যে তাদের অবস্থান; ইত্যাদি তথ্যগুলো বের করা মানুষের জন্য, মানুষের চিকিৎসা বিজ্ঞান, পদার্থ, যুক্তি ও জ্যোতির্বিজ্ঞান থেকে শুরু করে মানুষের বিভিন্ন সেক্টরে একান্তই প্রয়োজন। যা একটি অনেক বড় ধরনের ইবাদতও বটে।

যেহেতু আমার নিকট জ্বীন আছে, তাই আমি এ কাজটি খুব ভালো করেই পারবো বলে মনে হয়েছিলো বা যা পারি বা যতটুকু পারি, তাতে চেষ্টা করতে অসুবিধা কোথায়? হয়তো পিউর মানবসেবা মূলক এ অল্প একটু কাজই আমার নাজাতের উচিলা হয়ে যেতে পারে ইনশা’আল্লাহ।

এখন কথা হচ্ছে, মানুষের উপকারী এ বিষয় গুলো বের করতে, মানুষের দ্বারাই বাধার সম্মুখিন হয়ে, ভাত-কাপড়ে মারা যাবো (?), না এ বিষয় গুলো সহ অজানা আরো অনেক তথ্য বের করে আনতে মরে মরে হলেও প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবো? আমার আসলে জানা উচিৎ যে, আপনারা কি আমাকে সহযোগিতা করবেন? আমার সাইট গুলোতে ভিজিট করবেন (?) আপনারা আমার এ ওয়েবসাইটটি সহ আমার সাইট সমূহ নিয়মিত ভিজিট করলে সেখান থেকে আমার ইনকাম হতে পারে। আর আমার ইনকাম হলে, তাহলে দেখবেন হয়তো আমার ব্যক্তিগত সমস্যা সমূহের সমাধানতো হচ্ছেই এবং হয়তো আমার দ্বারা ও আমার সাইট গুলো দ্বারা মানুষের অনেক উপকারও হচ্ছে। তাই এ পোস্টে গঠন মূলক কমেন্টস করে, আমাকে বুঝতে শিখান যে, জ্বীন গবেষণার অবসান কি করে ফেলবো তাহলে?

হাঁ, এ বিষয়ে আমার ক্লিয়ার কনসেপশন শুনে রাখেন যে, আপনারা পুরো বিশ্ববাসী একযোগেও যদি বলেন যে, তোমার এটা জ্বীন নয়, তোমার মানসিক রোগ, তুমি ঔষুধ খাও। অথবা কেন এতো লিখা-লিখি করছো, এসব তোমার ভ্রান্ত ধারণা সব। চাই আমরা তোমার তামাসা। দেখি তুমি কী করতে পারো?

তাহলেও আমি কাজটি চালিয়ে যাবো ইনশা’আল্লাহু তা’য়ালা। যেহেতু ইহা মানব সেবা মূলক কাজ। আর আমার জন্মই মনে হয় মানব ও সৃষ্টি সেবার প্রয়োজনে।

তবে হয়তো এখনকার মতো ক্ষুত-পিপাসার অন্ন ক্লান্তিতে সাময়িক বিরতি দিতে পারি। কিন্তু বিশ্বাস করেন, আপনাদের এমন এক্টিভিটিসে আমার অনেক কষ্ট হয়। যার পরিপেক্ষিতে আমার পরিবারের সদস্যদের এখন ভাতে মরার দশা হয়েছে।

এ পর্যন্ত আমাকে ২ জন ব্যক্তি আমার অন্যান্য পোস্টে কমেন্টস করে, আমাকে জানিয়েছেন যে, আমি নাকি শেরেক করতেছি এবং এ বিষয়ে তারা আমাকে কটু কথা বলতেও ছাড়েননি।

তাই তারা সহ আপনাদের সবাইকে জানাতে চাচ্ছি যে, দেখুন আমার সাথে যে জ্বীন আছে, আমি তার কিংবা আপনাদের কারো তাবেদারী বা পূঁজা করি না। ইনশা’আল্লাহ আমি আল্লাহু তা’য়ালার ইবাদত করি। আল্লাহু তা’য়ালার অশেষ রহমতে ইনশা’আল্লাহ্ আমার ইন্তেকাল পর্যন্ত শুধু তাঁরই ইবাদত করে যাবো। আর আমাকে এতো প্যাঁছিয়ে কোন বিষয় না বলে বা কমেন্টস না করে সহজ সরল ভাবে কী বোঝাতে চাচ্ছেন, সে মূল বিষয়টিই বুঝিয়ে বললে ভালো হবে। এভাবে কমেন্টস করাকেই আমি উত্তম মনে করি।



উপসংহার:

আজকে থেকে (৭/৮/২৩) সাময়িক কিছুদিন জ্বীন সংক্রান্ত কথা-বার্তা বা পোস্ট প্রদান, আমার প্ল্যার্টফর্ম সমূহে আপাতত কম পেতে পারেন। হয়তোবা নাও পেতে পারেন। তবুও ভাই প্লিজ, আমাকে এ বিষয়ে পজেটিভ কমেন্ট করে উৎসাহিত করুন। মূলত আপনাদের কমেন্টস পেলেই আমি তাড়াতাড়ি ফিরে আসবো, আমার জ্বীন সংক্রান্ত গবেষণার কাজে। তবে প্যাঁচগোচ দিয়ে আপনি কী বলতে চাচ্ছেন বা আমাকে কী বোঝাতে চাচ্ছেন, সেভাবে না বলে, মূল কথাটি আমাকে সরাসরি বা সম্মান জনক ভাবে বা ইজি পন্থায় নরম সুরে লিখার জন্য অনুরোধ করছি। প্লিজ অবশ্যই আমাকে উত্তর প্রদান মূলক কমেন্টস করবেন যে, জ্বীন গবেষণার অবসান কি করে ফেলবো তাহলে?

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ