Ticker

6/recent/ticker-posts

আমায় আসর করা জিন ওপেন হয়ে আমায় বিয়ে করতে রাজি হলে, তাহলে হিজরত করার চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলাম।

 বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

পোস্টটির প্রকাশকালঃ ২৩ নভেম্বর ২০২৫ খ্রি.

"আমায় আসর করা জিন ওপেন হয়ে আমাকে বিয়ে করতে রাজী হলে, ও আমায় সম্পদের মালিক করলে, তাহলে হিজরত করার চুড়ান্ত ও অপরিবর্তনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও প্রদান করলাম"

[বিস্তারিত পড়া ছাড়া, আমি কী বলতে চেয়েছি তা হয়তো বুঝা যাবে না; তাই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য অনুরোধ করছি]

আমার পরিচয় ও ঠিকানাঃ

নাম ও পিতার নামঃ 

সার্টিফিকেটে আমার নাম আরিফ উল্যাহ চৌধুরী। মানুষেরা মুহাম্মদ আরিফ উল্যাহ হিসেবে জানে।

ইতিপূর্বে আমি আমার অনেকগুলো পোস্টের মাধ্যমে জানিয়ে ছিলাম যে, আমার মায়ের বংশ অনুযায়ী আমার নাম এফিডেভিট করে, সৈয়দ আরিফ উল্যাহ রাখবো। কিন্তু এখন এটা প্রমাণিত সত্য যে আমার সাথে এক বা একাধিক বা একদল মুমেনা জিন থাকে, যা আমার পরিচিতজন বা এলাকাবাসী জানে। তাই এখন আমি আমার নাম 'সৈয়দ জিন আরিফ (sayed jin arif)' পছন্দ করছি।  সে হিসেবে এ পোস্টে আমার নাম সৈয়দ জিন আরিফ লিখেছি এবং ইনশা'আল্লাহ এফিডেভিট করে বা প্রসেসিং করে আমার জন্য আমি এ নামটিই রাখবো। আমার বাবার নাম মরহুম ডাঃ ছিদ্দিক আহাম্মদ।

ঠিকানাঃ

ডাক্তার ছিদ্দিক আহাম্মদের বাড়ি, গোবিন্দপুর, হাজীর বাজার, ফেনী সদর, ফেনী।

[প্রায় ১২০ দিন আগে একটি জরিপ পোস্ট পাবলিস্ট করেছিলাম, সে পোস্টের প্রতি উত্তর হিসেবে আজকের পোস্টটি পাবলিস্ট করা হলো। আপনারা প্রয়োজনে এখানে ক্লিক করে জরিপ পোস্টটি পড়তে পারেন।]

প্রিয় আপনজন, পরিচিতজন ও এলাকাবাসী- 

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে, আমি মহিলা জ্বিন দ্বারা ঘ্রাসকৃত। আপনারা এও বুঝতে পেরেছেন যে, এ মহিলা জ্বিনটি আমাকে বিয়ে করতে চায় এবং সে কিছুতেই আমায় ছেড়ে যাবে না, এ রকম। তাই অতীতে আমার আত্মীয়স্বজন যতই চেষ্টা করেছে, তাকে আমার শরীরে আসর করা বন্ধ করতে ও তাকে তাড়িয়ে দিতে বা হত্যা করতে; কিন্তু পারেনি।

পরবর্তীতে এ জ্বিনকে আমার জীবনের জন্য আমি ভালো হিসেবে বুঝতে পেলাম এবং এও বুঝতে পেলাম যে, সে আমাকে বিয়ে করতে চায়; তখন থেকে আমি কুরআন হাদীস রিসার্চ করা শুরু করলাম এবং জানতে চেষ্টা করলাম, জ্বীনকে বিয়ে করা ইসলামে জায়েজ কিনা? এবং এ লক্ষে ও আমার এ চরম দৈন্যদশার মধ্যে আমি দেশের স্বনাম-ধন্য মাদরাসা গুলোতে যাতায়াত করলাম। এতে অনেক সময়, শ্রম ও অর্থ ব্যয় করলাম। আবার সে যদি মহিলা জ্বীন হয়ও, তাহলে আজও আমি পুরোপুরি জানিনা যে, আসলে তাকে আমি আপন করে পাবো কিনা? কারণ আমি মানুষ, আর সে জ্বীন; এবং ভাসা ভাসা আভাস কখনো সত্যের স্বাক্ষ্য হতে পারে না। 

তবে আমি আমার শরীর হতে উদগরিত বিভিন্ন উপস্বর্গ, মানুষের সাথে আমার ব্যবহার ইত্যাদির মাধ্যমে প্রায় নিশ্চিত, এটি মহিলা জিন বা মহিলা জিনদের একটি সংঘবদ্ধ চক্র বা একটি পুরো জিন সম্প্রদায় ছাড়া আর কিছু না।

যাহোক, কোরআন হাদীস রিসার্চ করে আমি বুঝতে পারলাম, জ্বিনের সাথে মানুষের বিয়ে জায়েজ। যেহেতু আল্লাহু তা'য়ালা সরাসরি বিষয়টিকে নিষেধ করেনি, তাই স্পষ্ট বুঝে গেলাম নিশ্চয়ই এতে রয়েছে কোন না কোন হেকমত বা উপকারিতা অথবা অপকারিতা। যেহেতু আমি আল্লাহু তা'য়ালাকে চাই ও রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এঁর তরীকা চাই এবং যেহেতু বুঝতে পেলাম যে, আমার জ্বীনটিও ঠিক তাই'ই চায়, এবং যেহেতু আরো বুঝতে পেলাম যে, জ্বিন হিসেবে সে শক্তি, সামর্থ ও কৌশলের দিক থেকে আমার চাইতে অনেক অনেক বেশি এগিয়ে, তখন আমি তাকে বিয়ে করতে অনুপ্রাণিত হলাম এবং রাজী হলাম। 

আর তাই এখন আমি তাকে তাড়াতে না চেয়ে বরং কাছে পেতে চাই।

তাছাড়া তাকে তাড়ানোরতো কোন জ্ঞান-বুদ্ধি বা প্রতিষেধকও নেই আমার কাছে। আমার ভায়েরা শত চেষ্টা করে যা পারেনি, আমি এখন তা কিভাবে পারবো বলেন? আমার মনে হচ্ছে, আমার হাত-পা, হৃতপিন্ড-ফুসফুসের মতোই সে আমার শরীরেরই একটি অংশ। কেবলই মনে হচ্ছে সে আমার জন্মগত সাথী! তাহলে যেহেতু তাকে তাড়ানো সম্ভব নয়; তাহলে তাকে বিয়ে করে আপন করে নেয়াটা কি বেটার নয়?

জ্বিনকে যে বিয়ে করা জায়েজ, আমার নিজ কর্তৃক লিখিত এ আত্মপক্ষ রিভিউ ফতোয়াটি এখানে ক্লিক করে আপনারা পড়তে পারেন।

তবে যদিও নিজকে নিজে আমি বুঝতে পেলাম জায়েজ, তবুও কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ালো হানাফী মাযহাব থেকে এ ধরনের বিয়েকে হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। 

আর আমার চারপাশে এবং প্রায় পুরো বাংলাদেশেই হানাফি মাযহাবের মানুষ। অন্য মাযহাবের মানুষ খুব একটা নেই বললেই চলে।

তারা কেউ চিন্তা করতে বা ভাবতেও রাজী নাই যে, এটি জায়েজ হতে পারে।

এবং একটি মাদরাসা থেকেও এবং কোন একজন আলেম থেকেও আমি এ ফতোয়া পাইনি যে, এ ধরনের বিয়ে জায়েজ হতে পারে।

বরং হারাম হিসেবে সব স্থান থেকে পেয়েছি। 

অথচ যতটুকু জানি অতীতের ৪ মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা কোন একজন মুজতাহিদ আলেমও বলেন নাই যে, শুধু তাঁরা যে মত প্রকাশ করেছেন, তা গ্রহণ করতে; আমার জানামতে বরং তাদের সবাই বলেছেন, তাদের পরে যদি কোন সহীহ্ হাদীস দ্বারা তাদের বিপরীত পাওয়া যায়, তবে তাদের কনসেপশানকে বাদ দিয়ে ঐ সহীহ্ হাদীসকেই আমল করতে। 

কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হলো, পিঁপড়ার পালের মতো পীর সাহেব যেভাবে ছুটে চলেছেন, ঠিক সেভাবেই ছুটে চলেছেন তার ভক্তবৃন্দ। 

তাদের সকলের মতে মনেহয় নেতা বলতে শুধু পীর সাহেবকে বুঝায়, শিক্ষক নয়!  

তাদের একজনেরও যেন চেতনা আসে না যে, "মুজতাহিদ ঈমামদেরও ভূল হতে পারে, আর ভূল না হলে তিনিতো মানুষই হবেন না যে!!"

আমি আশ্চর্য হয়ে ভাবলাম, তাহলে হিন্দু, বোদ্ধ ইত্যাদি, এদের দোষ কী তাহলে? এরাওতো এদের গুরুদেরকেই অনুসরণ করছেন আমাদের পীর সাহেবদেরই মত করে! 

বুঝলাম এটি মানুষের একটি নেচারাল হেভিটস। 

যাক, আপনারা আমার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রদত্ত-

  এখানে ক্লিক করে 

এ রকম বাংলাদেশের প্রসিদ্ধ ও গ্রহণযোগ্য একটি মাদরাসা হতে প্রাপ্ত এ বিষয়ক ফতোয়া দেখতে পারেন।

শুধু তাই নয়, প্রসিদ্ধ ও গ্রহণযোগ্য মোট ৪ মাযহাবের মধ্যে ৩ মাযহাবেই জিনের সাথে মানুষের বিয়েকে নাজায়েজ বা হারাম ঘোষণা করা হয়েছে।

বাকি শুধু শাফেয়ী মাযহাব অনুযায়ী এ ধরনের বিয়ে এখনো জায়েজ; যা আমি তাদের কিতাব পড়ে জানতে পেরেছি।

ভাগ্যিস, তাদের কিতাবে এটাকে জায়েজ ঘোষণা করা হয়েছিলো! না হয় মৃত্যু পর্যন্তও মনে শক্তি পেতাম না হয়তো!

 আর তখন এ অবস্থা ও পরিস্থিতিতে বিশ্বের কোথাও আমাকে মেনে নিতো কিনা কে জানে!! 

আমি আরবী জানিনা, ভাগ্যিস তাদের কিতাবের লিখাটুকু বাংলায় অনুবাদ হয়ে আমার চোখের সামনে এসেছিলো!! আপনারা তাদের কিতাবের এ লিখাটুকু এখানে ক্লিক করে ঐ পোস্ট থেকে পড়ে নিতে পারেন।

তখন একপর্যায়ে আমার জ্ঞানে ধরলো যে, এখানকার মানুষেরা আমাদের এ বিয়েকে মেনে নিবে না বলে, এবং অধিকার, নিরাপত্তা ও সম্মানের অভাবে হয়তো আমার এ মহিলা জ্বিন আমার নিকট মানব রূপে ওপেন হয়ে আসছে না বা ওপেন হয়ে আসতে পারছে না! বা আসবে না! না হয় আসছে না কেন!?

তখন আমি আমার পরিচিতজন ও এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে একটি জরিপ পোস্ট পাবলিস্ট করে, এর মাধ্যমে সবার নিকট বলি যে, আপনারা যদি আমাকে, আমার এ জন্মস্থানে রাখতে চান বা জ্বিনকে ওপেন ভাবে দেখার চেষ্টা করতে চান, তবে জরিপের হাঁ বোধক উত্তর দিয়ে বলুন যে, মানে আমার সাথে একমত পোষণ করুন যে, জ্বিনের সাথে মানুষের বিয়ে জায়েজ।

এবং ঐ জরিপ পোস্টের মাধ্যমে আমি এও বলি যে, আপনারা যদি কেউ বা বেশির ভাগ মানুষ, আমার এ জরিপের মাধ্যমে এ বিয়েকে জায়েজ না বলেন, তবে যেখানে বা যে দেশে এটিকে জায়েজ মনে করে বা এ ধরনের বিয়েকে সামাজিক মর্যাদা দেয়, আমি সেখানে চলে যাবো বা আমাকে যেতে হবে। 

যা আমি জরিপের পোস্টটিতে আরো স্পষ্ট ও সুন্দর করে লিখেছি। সেখানে আমি আরো লিখেছি যে, আমাকে যদি চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতেই হয় বা চলে যেতেই হয়; তাহলে মূলত আমি চলে যাচ্ছি না, আপনারাই আমাকে তাড়িয়ে দিচ্ছেন। 

যেহেতু যদি আপনারা এ ধরনের বিয়েকে নাজায়েজ মনে করেন। আর যদি আপনারা জরিপে অংশ নিয়ে, এ ধরনের বিয়েকে জায়েজ মনে করি, এ ধরনের স্বীকৃতি দিয়ে জরিপের হ্যাঁ বোধক উত্তর প্রদান না করেন(!), তাহলে আমিতো স্পষ্টই বুঝে গেলাম যে, আপনারা আমার মতাদর্শকে সাপোর্ট করছেন না, মানে আপনারা আমার এ বিষয়টিকে গ্রহণ করতে ও সম্মান করতে পারবেন না!

মানে আমাকে এ কাজটি সম্মানের সহিত করতে হলে, আপনাদে সমাজে করা যাবে না। তার মানে পরোক্ষ ভাবে আপনারা আমাকে এই বলছেন যে, তুমি যদি এ কাজটি সম্মানের সহিত করতে চাও তাহলে অন্য সমাজ দেখো; আমরা তোমার এ সবকে সাপোর্ট ও সম্মান করি না!!

তাছাড়া আপনাদের এ সমাজে, আমাদের এ বিয়ে পড়াবেন কে? কাবিন কে লিখবেন? কোন সিস্টেমইতো আপনাদের, মানে আমার জন্মস্থানের মানুষদের নাই। আছে? 

আপনারা এসবের বিরোধিতা করেন বলেইতো নাই, তাই না!? হারামকে হালাল জেনে কেউ কিছু করলে আপনারা কি তাকে কাফের বলেন না!?

তাহলে সম্মানজনক ভাবে আপনাদের সাথে বসবাসের অনুমতি না দেয়ার, আমার কর্মকে ঘৃণা করার, আমাকে কাফের ফতোয়া দেয়ার মানেইতো হচ্ছে, আপনারা আমায় তাড়িয়ে দিচ্ছেন। না আমি ভূল বললাম? মানুষ যদি সমাজবদ্ধ জীবই হয়, তাহলে আমি সমাজের বিপরীত কোন কাজ করবো কিভাবে?

প্রয়োজনে আপনারা দেখেন, আমার জরিপের পোস্টে কি একজনও কমেন্ট করে বলেছেন যে, আপনারা এ বিয়েকে জায়েজ মনে করেন? এ দেশের একজন ব্যক্তিও আমার জরিপের প্রতি উত্তর দিয়ে, তা বলেননি!

আর তাই এ কারণে এবং আমার প্রতি আপনাদের ব্যবহার জনিত কারণে যদি চলে যেতেই হয়, তাহলে এ জন্য আমাকে দোষারোপ করতে পারবেন না আপনারা। 

আপনারা ইচ্ছে করলে আমার সে জরিপ পোস্টটি-

  এখানে ক্লিক করে 

আবারো পড়ে নিতে পারেন। এবং দেখে নিতে পারেন যে, আপনারা কেউ কমেন্টস করেছেন কিনা! একজনও করেন নাই! এ পোস্টটি সহ আমার প্রত্যেকটি পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার করা হয়; কিন্ত তবুও কোন কমেন্টস আমি পাই না।

এর অর্থ দাঁড়ায়, অবশ্যই আমি আপনাদের অপছন্দ এবং অসম্মানের পাত্র। তাই নয় কি?

এখন কথা হলো আপনাদের কোন আলেম কথার কথা আপনাদের বিপরীতে গিয়ে চুপিসারে আমাকে সাপোর্ট করে হয়তো বিয়ে পড়ালো। অথবা দু'একজন লোক হয়তো চুপিসারে আমায় সমর্থন করলো। তাহলেওকি সমস্যার সমাধান হবে? হবে না। 

তখন এর মানে কি এই হবে না যে, যেহেতু আপনাদের হুজুরেরা বা আপনারা এ বিয়ের প্রকাশ্য বৈধতা দিলেন না, তাহলে গোপন বা স্বল্প পরিসরে বিয়ে পড়িয়ে ঐ হুজুর আমাকে পারিবারিক ও সামাজিক ভাবে আরো বেশি ঝামেলা ও বিপদে ফেলে দিলো!

অতীতে এ শিক্ষা আমার খুব ভালো করেই হয়েছে যে, যার বিষফল আমি এখনো ভূগছি; এবং যার কারণে আমাকে জাহান্নাম পর্যন্ত নিয়ে যায় কিনা, বা দুনিয়া ও আখিরাতে আমাকে ব্যর্থ করে দেয় কিনা, তা আমি জানি না! 

আজ আমি ভালো করেই শিখেছি যে, মুসলিম সমাজ যাকে সাপোর্ট দেবে না; তা ঐ সমাজে করা, মানে ফাঁসির কাষ্ঠে নিজকে নিজে ঝুলিয়ে দেয়ার মতো!

আর তাই আপনাদের, মানে আমার জন্ম স্থানের, এ সমাজের কোন আলেম যদি আমাদের এ বিয়ে পড়াতে রাজী থাকেনও; বা আমার কোন ভাই, আমায় ভালোবাসেনও তাহলে আপনাদের প্রতি আমার কথা হচ্ছে-

হে প্রিয় বন্ধুসম! ইনশা'আল্লাহ, আমি আপনাদের এমন ভালোবাসার মূল্যদেবো। কিন্তু দুঃখিত আপনার এ ধরনের একক অথবা গোপন আহবানে আমি সাড়া দিতে পারবো না।

আমি চাই ইসলামি এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ভাবে বৈধতর, সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য, ধর্ম-বর্ণ, দেশি-বিদেশী নির্বিশেষে সকলের অংশগ্রহণে আনন্দঘন একটি রেজিস্টার্ড ও প্রকাশ্য বিয়ের আয়োজন।

দেখুন, একজন মুজতাহিদ ঈমামের ইজতেহাদে কিছু ভূল হতে পারে। যা শাফেয়ী মাজহাবের সাথে গরমিল থাকার মাঝে স্পষ্ট দৃশ্যমান। যেহেতু কুরআন-হাদীস সাপোর্ট করে এবং যেহেতু শাফেয়ী মাযহাব সরাসরি এ ধরনের বিয়েকে জায়েজ বলে, তাই আমার আপনজন ও এলাকাবাসী হিসেবে আপনারা আমাকে ২/১ জন মানুষ হলেও জরিপের প্রতিউত্তরে বলতে পারতেন, জ্বী, এটি জায়েজ। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো আপনারা কেউই আমাকে এ ধরনের কোন প্রতি উত্তর দেন নাই এবং আমার প্রতি আপনাদের ব্যবহার, এ জ্বিন আমাকে ঘ্রাস করার আজ প্রায় ২৫ বছরেও সম্মানজনক হয়নি। এখনো, মসজিদের ভিতরেই, ২ রাকাত নামাজ পর্যন্ত আমি শান্তিতে ও সম্মানে পড়তে পারিনা।

 আমার প্রতি আপনাদের, মানে আমার আত্মীয়-স্বজন সহ সকলের ব্যবহার বিধি কেমন ও কত কষ্টদায়ক ছিলো বা আছে, কেমন ভাবে তাদের সকলের দ্বারা তাচ্ছিল্যের স্বীকার হয়েছি বা হচ্ছি, তা জানতে-

  এখানে ক্লিক করে 

এ ব্লগের সংশ্লিষ্ট পোস্ট সমূহ পড়ে দেখতে পারেন। এতে কিছুটা হলেও আঁচ করতে পারবেন।

আপনাদের বোঝা উচিৎ যেখানে সম্পর্কের কোন বৈধতা নেই; যেখানকার মানুষগুলো যে সম্পর্ককে হারাম মনেকরে, সেখানে সে সম্পর্ক গড়ার উদ্দেশ্যে আগমন করা বা বসবাস করা সম্ভব নয়।

আমার মতাদর্শ বাস্তবায়নে যখন আপনাদের কাউকে সাথে পাবোইনা, কেউ আমার সাথে যখন একাত্ম হতে পারবেনই না; সমূদ্রে বা আগুনে যখন আমাকে একাই ঝাঁপ দিতে হবে, তখন আপনাদের সাথে থেকে আমার লাভ কী বলেন? আপনাদের সাথে থাকলে কি আমার মতাদর্শ বাস্তবায়িত হবে? তাহলে আমাকে যদি মতাদর্শই বাস্তবায়িত করতে হয়, আমাকে যদি আমার পরিচয়ই প্রদান করতে হয়, তবে যেখানে গেলে, আমার মতের মানুষগুলোকে পাবো, আমার সাথে একসাথে যারা এ রিস্ক নেবে, সেখানে চলে যাওয়া কি আমার পক্ষে বেটার নয়?

তাছাড়া জ্বিনের সাথে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া এখানে মূখ্য নয়, মূখ্য হচ্ছে, জ্বিনের সাথে বিয়ে বন্ধন, আল কোরআন ও আল হাদীস অনুযায়ী যদি বৈধই হয়, তাহলে একটা বৈধ ফতোয়াকে, বৈধ হিসেবে দুনিয়াবাসীকে প্রদর্শন করে তা  বাস্তবে প্রমাণ করা।

তার মানে হচ্ছে আল কুরআনের বাণী সমূহের ভূল ব্যাখ্যা থেকে মানুষকে হেফাজত করা। আল কুরআনের বিধান সমাজে বাস্তবায়ন করে এর প্রাসঙ্গিক বিধানাবলী মানুষকে বুঝিয়ে দেয়া। এবং হাজারো জ্ঞান-বিজ্ঞানের দ্বার উন্মোচন করা!

আর ভূল ইজতেহাদের জন্য জাতি দ্বিধা বিভক্ত হয়ে আছে ও সমাজে এর কূফল কী এবং এর প্রভাবে একজন মানুষকে কী রকম কষ্ট স্বীকার করতে হয় বা তাকে নিজ বাড়ি-ঘর, পরিবার-পরিবেশ ত্যাগ করে হিজরত পর্যন্ত করতে হয়, তা বাস্তবে প্রদর্শন করা। 

এছাড়া পরবর্তীতে যাতে এ ধরনের বিষয়গুলো সমাধান করতে একটি যৌক্তিক উদাহরণ উপস্থাপন করা যায়; সে ব্যবস্থা করা।

সুতরাং প্লিজ আপনারা, আমার পরিবার, বংশ, পরিচিতজন ও জন্মস্থানের মানুষেরা! আপনারা আমায় মন থেকে ছাড়েন! কারণ আপনারা আমায় মন থেকে না ছাড়লে, এটা একটা যাদুর বেষ্টনীর মত কাজ করবে। 

আপনারা দেখতে পাচ্ছেন, এ রকম অদৃশ্য বেষ্টনিতে আমি আজ প্রায় ২৫ বছর বন্ধীত্ব জীবন কাটাচ্ছি!

তাই অনুগ্রহ পূর্বক এখন আপনারা আমায় এ বলে দোয়া করুন, আমি যেন আমার মতানুযায়ী ও এ বিষয়ে প্রকাশ্য এবং বৈধতর মুসলিমদের সোসাইটি খুঁজে পাই এবং সেখানে যেন শান্তিতে বসবাস করে, আমার নেক নিয়ত সমূহ পূর্ণ করতে পারি! বা পূর্ণ করার সংগ্রামে ব্রতী হতে পারি ও এতে যেন জনবল খুঁজে পাই। আল্লাহু তা'য়ালা যেন আমাকে এ তাওফিক দেন! 

আর কতকাল আমাকে আপনাদের সাথে রেখে পঁচাবেন! প্লিজ আমার জন্য এখন এ দোয়া করুন!! প্লিজ আমায় ছাড়ুন।

অতএব, সবকিছু মিলিয়ে চুড়ান্ত ভাবে, আমি এ সিদ্ধান্ত নিচ্ছি যে, যদি জ্বিন নিজ থেকে এবং আন্তরিকতা ও বৈধতার সহিত আমার কাছে আসে, বা যদি জ্বিনকে মানবরূপে ন্যায় সঙ্গত ভাবে আমার নিকট আনতে পারি, এবং সে যদি আমার সাথে বিয়ে বন্ধন চায় বা সে যদি এতে রাজী-খুশি থাকে ও আমাকে মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দেয় এবং সে যদি আমাকে শারীরিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক ভাবে আমায় সক্ষমতা দান করে, তাহলে যে দেশে বা যেখানে ইসলাম অনুযায়ী মুসলিম সমাজে এ বিয়ের বৈধতা রয়েছে বা থাকবে, ও যারা আমাদেরকে সম্মানের সহিত মেনে নিবে, আমরা সেখানে চলে যাব এবং সেখানে চলে গিয়ে ইনশা'আল্লাহ আমরা বসতি স্থাপন করবো। এছাড়া তার বা তাদের দ্বারা সম্পাদিত হতে পারে, এ রকম আমার আরো বড় বড় অনেক গুলো নেক নিয়ত রয়েছে। যেগুলোর বাস্তবায়ন হয়তো জিন জাতির সহযোগিতা ছাড়া বা জিন জাতি ছাড়া সম্ভবই না। যেগুলো আমার জন্য বা মানব জাতির জন্য হয়তো অনেক অনেক বেশি কল্যাণকর। আর এগুলো বাস্তবায়নে তাকে বা তাদেরকে আপন করে পাওয়ার যোগসূত্র হিসেবে, বিয়ে বন্ধন ছাড়া ভিন্ন কোন উপায় বা সেতুবন্ধনই আমি দেখছি না। অতএব সার্বিক বিবেচনায়, জিন বা জিন সম্প্রদায় বা জিন জাতি যদি আমার সাথে বিয়ে বন্ধনে ইসলাম অনুযায়ী সম্মত হয়, তাহলে এ লক্ষ্যে সে বা তারা ওপেন হয়ে মানবরূপে আমার নিকট যদি আসে, তাহলে আমি উপরের বর্ণনা অনুযায়ী, হিজরত করার অপরিবর্তণীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলাম।

দেখুন আমার যদি সৌভাগ্য হয়, জিন যদি আমায় সক্ষম করে, তাহলে যদি আমি অন্যত্র হিজরতও করি, তাহলে সেটা মূলত ইসলামের জন্যেই করবো এবং আল্লাহু তা'য়ালা যদি কোপালে রাখে, তাহলে জ্বিনের কারণে যদি আমি ধনীও হতে পারি, তবে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে জন্মভূমির কথা, জন্মস্থানের মানুষদের কথা থাকবে আমার হৃদয়ে।

কখনোই আমি এ দেশের মাটি ও মানুষকে ভূলতে পারবো না। এবং বিশ্বের যেখানেই থাকি না কেন, সময় পেলেই বা সময় করে মাঝে মাঝে ছুটে আসবো এ দেশে। তবে আমি এ দেশের মানুষের উপর সব চাইতে বেশি খুশি হবো, যখন এদেশের মানুষ বলবে যে বা যদি বলে যে, জিনের সাথে মানুষের বিয়ে জায়েজ।

তাই যে কারণেই হোক না কেন, যদিও আপনারা আমাকে জরিপে হ্যাঁ বোধক উত্তর দিতে পারেন নাই; তবুও আমার জন্য দোয়া করতে ভূলবেন না! ভালো কাজে সাপোর্ট দেয়া, এটা মানুষ হিসেবে আপনাদের দায়িত্ব।

আমি আসলে শুধু আমার জন্য বা শুধু মুসলিম উম্মার জন্য, নিজের এ বাসভূম ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিইনি। আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি ধর্ম-বর্ণ নির্বশেষে সমস্ত মানব জাতির কল্যাণের জন্য।

আমি আসলে কী বলতে চেয়েছি, সে বিষয়টি আরো একটু ক্লিয়ার করছি; দেখুন, বর্তমানে আমার টাকা-পয়সা, অর্থ-সম্পদ কিছুই নেই। তাহলে স্বাভাবিক ভাবেই এ অবস্থায় আমার দ্বারা হিজরত করা সম্ভব নয়। কারণ হিউজ পরিমাণ টাকা ছাড়া নতুন একটি জায়গায় যাওয়া ও সেখানে বসবাস করা আমি কেন, কোন মানুষের দ্বারাই হয়তো সম্ভব নয়।

তাহলে এটা সহজ হিসাব যে, জিন যদি আমাকে বিয়ে করতেই চায়, তাহলে তাকে আগে এ দেশেই আসতে হবে এবং আমাদের উভয়ের মাঝে বিয়ে নামক জীবন চুক্তিতে মুখোমুখি ভাবে প্রথমে উভয়কে রাজী থাকতে হবে। এবং আমার মতাদর্শ বাস্তবায়নে  তার সামর্থ ও আগ্রহ থাকতে হবে।

এতে যদি সে স্বতস্ফূর্ত ও আগ্রহ ভরে রাজী হয়, তাহলে-

যেহেতু আমার কাছে কোনরূপ অর্থ-সম্পদ বা টাকা-পয়সা নেই, তাই আমাকে হিজরত করতে হলে, প্রথমে সে আমাকে এ সবকিছু নগদ দিয়ে অথবা উপার্জনের মাধ্যমে দিয়ে আমাকে হিজরতের জন্য সাবলম্ভী করতে হবে।

এখানে আরো একটি কথা ক্লিয়ার করি। বর্তমানে আমি বিবাহিত ও সন্তানের বাবা। আমি আমার স্ত্রী সন্তানকে এক জায়গায় রেখে, আরেক জায়গায় হিজরত করে, নতুন স্ত্রীর সাথে ঘর বাঁধবো। এটা আমি পারবো না। আমার সব স্ত্রী সন্তান এক জায়গাতেই থাকবে, এটিই আমি চাই ও এটিই আমার পছন্দ। 

অতএব দ্বীনের প্রয়োজনে কোথাও যদি হিজরত করতে হয়, তাহলে আমার বর্তমান স্ত্রী-সন্তানকে সেখানে নিয়ে যেতে হবে। 

আমি আশা করছি আমার এ প্রকৃতি, মূলতঃ আমার জ্বীনেরই প্রকৃতি। না হয়, এ ধরনের কথা হয়তো আমি লিখতেই পারতাম না; বা আমার জ্ঞানে ধরতো না!

তাহলে জিনের প্রতি আমার কথা হচ্ছে এবং একই ভাবে এদেশের মানুষদেরকে জানাচ্ছি যে, আমাকে হিজরত করতে হলে জিনকে এ দেশেই আসতে হবে এবং আমাকে হিজরত করার জন্য উপযুক্ত ও সামর্থবান করতে হবে।

আসলে বিয়ের মাধ্যমে জিনকে আপন করা বা তাদের সাথে একটি সেতু বন্ধন তৈরী করে মানুষের কী রকম উপকার করতে পারবো বা কী রকম উপকার হবে, এর পরিপূর্ণ ব্যাখা দেয়া বা এ মূহুর্তে এ বিষয়টি আপনাদেরকে পুরোপুরি বুঝানো বা আমার নিজের জন্য বা এ মহাবিশ্বের জন্য আমার কী কী নেক নিয়ত রয়েছে, তার বিবরণ দেয়া আমার দ্বারা হয়তো সম্ভব নয়।

কথার কথা ধরুন, জলাতংক রোগ হয়েছে আমার, করোনা রোগ হয়েছে আমার; আপনি বা আপনারা কী করে বুঝবেন এ রোগের বৈশিষ্ট্য কী!! মাইন্ড করবেন না, তাছাড়া আপনাদের প্রায় সব মানুষের প্রয়োজন হচ্ছে, দুনিয়াতে একটু সুখে বেঁচে থাকা! আল্লাহর প্রতিনিধি হওয়া বা আল্লাহর প্রতিনিধিত্বের অর্থ কী? এ সবের আপনাদের প্রয়োজন নেই! আপনি পেট ভরে খেতে পারলে, আর জামা কাপড় পরে বাঁচতে পারলেইতো হলো তাই না? তাই আমি বুঝাতে চাইলেও, এ অবস্থায় হয়তো বুঝাতে পারবো না বা আপনারা বুঝবেন না।

তাছাড়া শিশুকালে আমি যৌবন কালের গীত কিভাবে গাইবো? আবার আপনাদেরকেইবা শীতকালে বসন্তকালের মতো চলতে বললে কিভাবে চলবেন? এবং এসব বুঝবেন কিভাবে?

অতএব, শুধু আমার উপর বিশ্বাস রাখেন। যেহেতু আপনারা জানেন যে, আমি সদা সর্বদা মিথ্যা না বলার এবং সত্য বলার চেষ্টা করি!

সুতরাং, আমি আপনাদের সকলের দোয়া চাই।

আর আপনারা জানেন যে, আমি কোন সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললে বা বলে ফেললে তা খুব সহজে বাতিল করি না। কারণ আমি মনে করি, কথা বুজে শুনে বলতে হবে এবং ভদ্রলোকের পরিচয় কথার মূল্যের মাঝেই নিহীত থাকে। তাই যদি জ্বিন আসে, এবং যদি আমাকে সক্ষম করে তাহলে হিজরত যে করবো' এটা ইনশা'আল্লাহ শতভাগ নিশ্চিত। 

অতএব এখন থেকে আমাকে হিজরত না করার জন্য কেউ কোন ধরনের আবেদন করবেন না, অথবা আপনাদের সাথে থাকার জন্য কোন ধরনের মায়াকান্না বা ছলনা দেখাবেন না। যেহেতু এ বিষয়ে আমি ফাইনাল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি। একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারবেন, ইসলাম ও মানব কল্যাণের স্বার্থে যা প্রয়োজনও বটে।

আপনাদের বুঝা উচিৎ, এ জিহাদ আল কুরআনের জন্যে, এ জিহাদ আল্লাহর জন্যে। কুরআনে একটি কাজ জায়েজ হবে, আর মানুষেরা সেটাকে নাজায়েজ করে রাখবে, এমনটি কেন হবে? জায়েজকে নাজায়েজ না বলে, জায়েজ বলার বা সেটা যে জায়েজ, তা মানুষকে বুঝানোর সংগ্রাম বা বাস্তবায়ন করে দেখানোর সংগ্রাম; এটা নিঃসন্দেহে একটি বড় ধরনের ইবাদত।

না হয়, শুধু শুধু খায়েশ পড়ে নাই আমার, জ্বিনকে বিয়ে করার। মাইন্ড করবেন না; যে ব্যক্তি মাসে একবার নিজ স্ত্রীর কাছে যায় না; পর নারী থেকে থাকে ১০০ হাত দূরে। যে ব্যক্তি নিজ স্ত্রী সন্তানদের ভরণ পোষণ দিতে পারেনা; এখন তার বুঝি খায়েশ হয়েছে ভিন্ন জাত হিসেবে জ্বীন বিয়ে করার! এটা কোন যৌক্তিক বা বিশ্বাস যোগ্য কথা!?

এছাড়া আল্লাহু তা'য়ালার একটি সৃষ্টিকে মানুষের সামনে এনে দেখানোর; সে জাতির সকল বৈশিষ্ট্য প্রকাশ্যে মানুষের নিকট প্রকাশ করার সংগ্রাম; এটি আরেকটি বড় ধরনের ইবাদত।

আপনারা একটু মনোযোগী হলেই বুঝতে পারবেন, এ দু'টি কাজের মাধ্যমে যদি বিশ্ববাসিকে আমি জ্বিন জাতির পরিচয় দিতে যাই, তবে কিছুতেই আমার এ গ্রাম্য লোকেশনে থেকে তা কখনোই সম্ভব নয়। 

তাই এ কাজ দু'টিতে সফলতা পেতে হলে আমাকে অবশ্যই, শহুরে সুইটেবল প্লেস ও পজিশনে চলে যেতে হবে, তা এক্কেবারে স্বাভাবিক হিসাব।

সুতরাং, উপরোক্ত বর্ণনা মোতাবেক, আমি হিজরত করে সুইটেবল প্লেসে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও প্রদান করলাম।

ধন্যবাদ। সকলে ভালো থাকুন।









..... ..... ...... ........... .......

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ